Saturday, November 5, 2022

ইনডিকেটর- ১ টি ক্লাস।

  ইনডিকেটর- ১ টি ক্লাস।  

আমার ইন্ডিকেটর নিয়ে স্টাডি করার জন্য ইন্ডিকেটর বিষয়ক কিছু প্রশ্নের উত্তর প্রয়োজন। অনুগ্রহ করে যার যেটি জানা আছে উত্তর দিন।

১. ইন্ডিকেটরের ফলস সিগন্যাল কিভাবে ধরতে হয় ?
২. ইন্ডিকেটরের ফলস সিগন্যাল কিভাবে এড়িয়ে যেতে হয় ?
৩. ইন্ডিকেটর ব্যবহার করে কিভাবে বাই -হোল্ড -সেল সিদ্ধান্ত নিতে হয় ?
৪. কোন ইন্ডিকেটর গুলি একসাথে সবচেয়ে ভালো কাজ কাজ করে ?
৫. ইন্ডিকেটরের ট্রেন্ড কিভাবে বুঝতে হয় ?
৬. ইন্ডিকেটরের সাথে কিভাবে চার্ট প্যাটার্নের সমন্বয় কি ভাবে করতে হয় ?
৭. ইন্ডিকেটরের প্যাটার্ন এবং চার্ট প্যাটার্ন একই হলে কি হয় ?
৮. ইন্ডিকেটরের প্যাটার্ন এবং চার্ট প্যাটার্ন এক না হলে কি হয় ?
৯. ইন্ডিকেটরের সাথে ভলিউম এর আচরণ কি ভাবে মিলাতে হয় ?
১০. ইন্ডিকেটরের সাথে প্রাইসের আচরণ
কিভাবে মিলাতে হয় ?
১১. ইন্ডিকেটরের সাপোর্ট কিভাবে বের করতে হয় ?
১২. ইন্ডিকেটরের রেসিস্টেন্স কিভাবে বের করতে হয় ?
১৩. ইন্ডিকেটরের ডাইভারজেন্স কিভাবে বের করতে হয় ?
১৪. ইন্ডিকেটরের সুইং কিভাবে বের করতে হয় ?
১৫. ইন্ডিকেটর ভালো কাজ করে কোন ট্রেন্ডে ?
১৬. ডাউনট্রেন্ডে ইন্ডিকেটর কিভাবে ব্যবহার করতে হয় ?
১৭. সাইডওয়েজে ইন্ডিকেটরের আচরণ কেমন হয় ?
১৮. ইন্ডিকেটর ব্যবহার করেও আমরা কেন ব্যর্থ হই ?
১৯. ইন্ডিকেটর ব্যবহারকারী একজন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীর আচরণের কি কি বৈশিষ্ট হওয়া উচিত ?
২০. ইন্ডিকেটর ব্যবহারকারী তার ট্রেডিং আচরণকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে ?
২১. ইন্ডিকেটরের পজিটিভ সুইং ফেইলুর কিভাবে ধরতে হয় ?
২২. ইন্ডিকেটরের নেগেটিভ সুইং ফেইলুর কিভাবে ধরতে হয় ?
২৩. ইন্ডিকেটরের পুলব্যাক কিভাবে ধরতে হয়?
২৪. ইন্ডিকেটরের ব্রেকআউট কিভাবে কাজে লাগাতে হয় ?
২৫. ইন্ডিকেটরের রিভার্সেল কিভাবে কাজে লাগাতে হয় ?
২৬. ইন্ডিকেটরের সুবিধা ও অসুবিধা গুলি কি কি ?

চার্টে তিনটি সহজ ইন্ডিকেটর দিয়ে আপট্রেন্ড ট্রেন্ড/ডাউনট্রেন্ড, স্ট্রংট্রেন্ড/ উইকট্রেন্ড এবং ওভারবট / ওভারসোল্ড বুঝার উপায়।
১. MA -৫০ দিয়ে আপট্রেন্ড ট্রেন্ড এবং ডাউনট্রেন্ড বুঝার উপায় :
আপট্রেন্ড বুঝার জন্য : MA -৫০ লাইনের উপরে প্রাইস থাকা ।
ডাউনট্রেন্ড বুঝার জন্য : MA -৫০ লাইনের নিচে প্রাইস থাকা ।
২. ADX দিয়ে স্ট্রংট্রেন্ড এবং উইকট্রেন্ড বুঝার উপায় :
স্ট্রংট্রেন্ড বুঝার জন্য : ADX এর মান ৩০ এর উপর থাকা।
উইকট্রেন্ড বুঝার জন্য : ADX এর মান ২০ এর নিচে থাকা।
৩. RSI দিয়ে ওভারবট এবং ওভারসোল্ড বুঝার উপায় :
ওভারবট বুঝার জন্য : RSI এর মান ৬০ উপরে থাকা।
ওভারসোল্ড বুঝার জন্য : RSI এর মান ৩০ এর নিচে থাকা।


 প্রাইস অ্যাকশন এর সাথে মাল্টিপল ইন্ডিকেটর কম্বিনেশন:

Price Action: Pole & Flag pattern breakout
Price Movement: Upward
Price Momentum: Strong
Volume: Increasing
Major Trend: Uptrend
Indicators:
MA-20: 2369 (Uptrend)
EMA-50: 2346 (Uptrend)
WMA-200: 2317 (Uptrend)
BB-30: 2349 (Uptrend)
RSI: Strong Uptrend
MACD: Positive

একটি কথা মনে রাখতে হবে এসব প্যাটার্ন আসলেই প্রাইস রিভার্সেল হয়ে যাবে এমন নাও হতে পারে। প্রাইস রেঞ্জে ও যেতে পারে আবার রিভার্স হতে পারে। ট্রেডিংয়ে কোনো চার্ট এই ফারফেক্ট নয়। 


 ডাবল বটম (ডাব্লিউ -বটম ) রিভার্সেল :

প্রাইস অ্যাকশন প্যাটার্নের মধ্যে ডাবল বটম একটি খুবই জনপ্রিয় প্যাটার্ন। এটি একটি প্রাইস রিভার্সেল টাইপ প্যাটার্ন। একে ডাব্লিউ প্যাটার্ন ও বলা হয়।
ডাবল বটম চিনার উপায় :
ডাবল বটম রিভার্সেল বুজার উপায় হল একটি ট্রেন্ড হতে হবে আপট্রেন্ড, ডাউনট্রেন্ড, সাইডওয়েজ যাই হোক না কেন। ১. স্ট্রং ডাউন মুভ উইথ হাই ভলিউম ২. স্ট্রং আপ মুভ ৩. উইক ডাউন মুভ ৪. স্ট্রং রেলি হাই ভলিউম বা মোমেন্টাম থাকতে হবে ।
ডাবল বটমের কিছু বৈশিষ্ট :
প্রাইস রিএকশন স্ট্রং হতে হবে অর্থাৎ প্রাইস সাপোর্ট লেভেল (সেটা যে কেন সাপোর্ট হতে পারে যেমনঃ মুভিং অ্যাভারেজ, হরিজেন্টাল সাপোর্ট লাইন, ট্রেন্ড লাইন সাপোর্ট , ফিব লেভেল সাপোর্ট) থেকে স্ট্রংলি উপরে রেজিস্ট্যান্স লেভেলে যেতে হবে।
যে রেলিটি হয়ে প্রাইস রেসিস্টেন্স লেভেলে যাচ্ছে সেটি আগের ইমপালস মুভেমেন্টের চেয়ে স্ট্রং হতে হবে । সাথে ভলিউম বেশি হতে হবে আগের ইমপালস মুভের তুলনায়। নিচে বা সাপোর্ট লেভেল বড় বায়িং ভলিউম হতে হবে ।
যে সাপোর্ট থেকে টার্ন করে প্রাইস উপরে যাচ্ছে সে টার্ন পয়েন্টে ভলিউম বেশি । প্রাইস হাই ভলিউমে উপর যাওয়া।
রেসিস্টেন্স লেভেলে ট্র্যাপিং : মানে প্রাইস রেজিস্ট্যান্স লাইন ক্রস করে আবার নিচে নেমে আসা কে ট্র্যাপিং বলে। লো ভলিউমে ব্রেকআউট হাই ভলিউমে রিভার্সেল দিলে সেটি একটি ফলস ব্রেকআউট হবে।
সফল ব্রেকআউট হবে কিনা আগে থেকে কিভাবে বুঝব :
১. আগের ওয়েবের সাথে বর্তমান ওয়েবের প্রাইস স্ট্রেংথ তুলনা করে
২. আগের ওয়েবের সাথে বর্তমান ওয়েবের ভলিউম তুলনা করে
৩. ব্রেকআউট হবার জন্য প্রাইস যখন রেজিস্ট্যান্স এর দিকে যাচ্ছে তখন বড় বড় ক্যান্ডলে ভলিউম বেশি বেশি হতে হবে। প্রাইস ইনক্রিজিং ভলিউম ইনক্রিজিং হলে বুজতে হবে ব্রেকআউট টি সফল ভাবে সম্পর্ন হবে।
ডাবল বটমের পটেনশিয়াল এন্ট্রি পজিশন :
১. প্রাইস সাপোর্ট লেভেলে
২. প্রাইস সফল ভাবে ব্রেকআউট হবার পরে
সতর্কতাঃ
একটি কথা মনে রাখতে হবে এসব প্যাটার্ন আসলেই প্রাইস রিভার্স হয়ে যাবে বা প্রাইস বেড়ে যাবে এমন নাও হতে পারে। প্রাইস বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে। ট্রেডিংয়ে কোনো চার্ট এই ফারফেক্ট নয়। সব গুলি লজিক তো আর শতভাগ কাজ করবে না কিছু ব্যতিক্রম তো থাকে। এটা মেনে নিয়েই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। এ পোষ্টের শেয়ারের চার্ট উদাহরণ স্বরূপ বিবেচনা করা হয়েছে। এটিকে কেউ বাই /সেল হিসাবে নিবেন না।







No comments:

Post a Comment