Saturday, November 5, 2022

ক্যান্ডেলস্টিক - ২ টি ক্লাস।

  

ক্যান্ডেলস্টিক - ২ টি ক্লাস।   

ক্যান্ডেলস্টিক পরিচিতি

 গুরুত্বপূর্ণ বিষয়: ক্যান্ডেলস্টিক ট্রেড  করলে ক্যান্ডেলস্টিক কে ক্লোজ হবার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। 

ট্রেন্ড: আপট্রেন্ড   

লোকেশান : সাপোর্ট 

কেন্ডেল ক্লোজের জন্য অপেক্ষা করা : বুলিশ 

মোমেন্টাম / স্ট্রেংথ: ইনক্রিজিং / স্ট্রং  

 কনফারমেশন কেন্ডেল:  স্ট্রং

 ফিবোর কারেকশন:

প্রাইস স্ট্রং আপট্রেন্ড হলে ট্রেন্ড ফিবোর  ০.৩৮৬ পর্যন্ত কারেকশন করে। 

হেলদি ট্রেন্ড   ০.৫০ থেকে ০.৬১৮ পর্যন্ত কারেকশন করে। 

যদি ফিবোর ১০০% পর্যন্ত কারেকশন করে তবে সেটি কারেকশন নয় ট্রেন্ড সাইডওয়েজে চলে যাবে। 

ক্যান্ডেলস্টিককে সঠিক উপায়ে এনালাইসিস করার কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় :
ক্যান্ডেলস্টিক এনালাইসিস করার জন্য ক্যান্ডেলস্টিককে সাপোর্ট বা রেজিস্টেন্স জোনে আসার জন্য অপেক্ষা করতে হয়।
১. ট্রেন্ড: আপট্রেন্ড/ ডাউনট্রেন্ড।
২. লোকেশান : সাপোর্ট / রেজিস্ট্যান্স
৩.মোমেন্টাম / স্ট্রেংথ: ইনক্রিজিং/ ডিক্রিজিং , স্ট্রং/ উইক,
৪. কনফারমেশন কেন্ডেল: স্ট্রং/উইক।
৫. ক্যান্ডেলস্টিক সম্পূর্ণ হওয়া : ক্যান্ডেলস্টিক ট্রেড করলে ক্যান্ডেলস্টিক কে ক্লোজ হবার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

Single candlestick reversal patterns:

Hammer (support) and Hanging Man (Resistance)

Inverted Hammer (support) and Shooting Star (Resistance)

Bullish Harami (support) Bearish Harami (Resistance)

Morning Star (support) Evening Star

Spinning Top (Both)

Marubozu (Resistance)

Doji (Resistance)

পার্ট ১: কেন্ডেলস্টিক কি :

কেন্ডেলস্টিক বায়ার এবং সেলার এর স্ট্রেংথ দেখায়। মার্কেট  বায়ার না সেলার কে ডমিনেট করছে। মার্কেট কে কন্ট্রোল করছে বায়ার না সেলার। এ বিষয় গুলি কেন্ডেল স্টিক থেকে বুজা যায়।  সামনে কি হতে যাচ্ছে কেন্ডেলস্টিক ধারা সেটি অনুমান করা যায়।  

কেন্ডেলস্টিকের উপাদান কি কি ?

হাই: সারাদিন বায়ার কোন পর্যন্ত উপরে প্রাইস নিয়ে গেছে। সারাদিন বায়ার কোন পর্যন্ত উপরে প্রাইস নিয়ে গেছে যেখান থেকে সেলার স্টক সেল করেছে।       

ওপেন: দিনের শুরুতে প্রাইস কোথায় ওপেন হয়েছে।  

লো : সারাদিন সেলার কোন পর্যন্ত নেচে  প্রাইস নিয়ে গেছে যেখান থেকে বায়ার স্টক ক্রয় করেছে।   

ক্লোজ : সারাদিন ট্রেড হবার পর প্রাইস কোথায় ক্লোজ হয়েছে।  

বডি ( ওপেন-লো এ ব্যবধান ):  বডি হল সারাদিনের ওপেন এবং ক্লোজ এর মধ্যে যে দূরত্ব । 

রেঞ্জ: রেঞ্জ হলো সারাদিনের হাই এবং লোয়ের যে দূরত্ব


 

পার্ট ২:ক্যান্ডেলস্টিক কে কিভাবে পড়া যায়
ক্যান্ডেলস্টিক এর বডির সাইজ: 
বড় ক্যান্ডেলের এর মানে হলো কেউ এক এগ্রেসিভলি  বাই অথবা সেল করতেছে যার জন্য বডি বড় হচ্ছে। ছোট ক্যান্ডেলের মানে হল কারোর ইন্টারেস্ট নাই এটা কিনতে যার জন্য বডি ছোট হচ্ছে।  সাধারণত তিন ধরনের ক্যান্ডেল হয়ে থাকে
১। ওয়াইড রেঞ্জ  ক্যান্ডেল ২.  এভারেজ ক্যান্ডেল ৩. নেরো রেঞ্জ  ক্যান্ডেল।  
১। ওয়াইড রেঞ্জ  ক্যান্ডেল: ওয়াইড রেঞ্জ  ক্যান্ডেলে স্মার্ট মানির আগ্রহ বেশি থাকে। ওয়াইড রেঞ্জ  ক্যান্ডেল দ্বারা স্মার্ট মানির শক্তি বুঝায় যায়। 
 স্মার্ট মানে কিরকম শক্তিশালী সেটা একটি ওয়াইড লেন্স দ্বারা বুঝা যায়।  একটি স্টকের হেলথ ভালো না খারাপ সেটি তাঁর ওয়াইড রেঞ্জ  ক্যান্ডেল দ্বারা পরিমাপ করা হয়।  আশেপাশের ক্যান্ডেলের দ্বারা বর্তমান ক্যান্ডেলটি বুঝা যায়।  
২.  এভারেজ ক্যান্ডেল: এভারেজ ক্যান্ডেলে স্মার্ট মানির আগ্রহ মোটামুটি থাকে। 
৩. নেরো রেঞ্জ  ক্যান্ডেল:   ক্যান্ডেলে স্মার্ট মানির আগ্রহ থাকে না। ন্যারো রেঞ্জ ক্যান্ডেল দ্বারা স্টকটির  উইকনেস বা দুর্বলতা প্রকাশ পায় এই ধরনের ক্যান্ডেল স্মার্ট মানে আগ্রহ কম থাকে




মোমেন্টাম ইনক্রিজিং: 
একটি ওয়াইড রেঞ্জ  ক্যান্ডেল এর পর যদি আরেকটি ওয়াইড রেঞ্জ  ক্যান্ডেল তৈরি হয় তাহলে বলা হয় মোমেন্টাম ইনক্রিজিং। আপট্রেন্ডের মোমেন্টাম ডিগ্রিজিং হলে পরবর্তীতে রেজিস্টেন্স থেকে প্রাইস ডাউনট্রেন্ডে যাবে।  

মোমেন্টাম ডিগ্রিজিং: 
একটি ওয়াইড রেঞ্জ  ক্যান্ডেল এর পর যদি একটি নেরো রেঞ্জ  ক্যান্ডেল তৈরি হয় তাহলে বুঝা যায় মোমেন্টাম ডিগ্রিজিং। ওয়াইড রেঞ্জ  ক্যান্ডেল এর পর নেরো রেঞ্জ  ক্যান্ডেল তৈরি হয় তাহলে বুঝা যায়  যে সে স্টকটির স্ট্রেন্থ কমে যাচ্ছে বা স্টকটি দুর্বল হয়ে যাচ্ছে।  
ডাউনট্রেন্ডের  এর সময় মোমেন্টাম ডিগ্রিজিং হলে প্রাইস পরবর্তীতে সাপোর্ট থেকে আপট্রেন্ডে যাবে। 

 রেজিস্টেন্স লেভেলে গিয়ে মোমেন্টাম ডিক্রিজ হচ্ছে , স্টক স্ট্রেংথ ডিক্রিজ হচ্ছে বায়ারের স্ট্রেংথ নাই স্টকটিকে উপরে নিয়ে যাবার জন্য। যার পরে  স্টকটি  নিচে চলে এসেছে। প্রাইস সাপোর্ট লেভেল এসে বড় মোমেন্টাম ক্রিয়েট করে সাপোর্ট লেভেল ভেঙে নিচে নেমে গেছে। 


কেন্ডেলের উইকের লেন্থ দ্বারা কি বুজা যায় : 
বুলিশ সেন্টিমেন্ট: প্রাইস ওপেন হয়েছে নিচে চলে আসছে আগ্রেসিভ বায়ার বাই হয়েছে প্রায় ৭০% উপরে উঠে গিয়ে ক্লোজ হয়েছে একটি পিন বডি তৈরি হয়েছে এখানে বায়ার অ্যাক্টিভ ছিল। সেন্টিমেন্ট বুলিশ। 

 নিউট্রাল সেন্টিমেন্ট: প্রাইস ওপেন হয়েছে নিচে চলে আসছে আগ্রেসিভ বায়ার বাই হয়েছে প্রায় ৭০% নিচে  ৫০% উপরে উঠে গিয়ে ক্লোজ হয়েছে একটি মিড  বডি তৈরি হয়েছে এখানে বায়ার ও সেলার সমান অ্যাক্টিভ ছিল। সেন্টিমেন্ট নিউট্রাল । 

স্ট্রং বিয়ারিশ সেন্টিমেন্ট: প্রাইস ওপেন হয়েছে নিচে চলে আসছে আগ্রেসিভ সেলার  সেল করেছে  প্রায় ৩০% নিচে গিয়ে ক্লোজ হয়েছে একটি লো  বডি তৈরি হয়েছে এখানে সেলার বেশি  অ্যাক্টিভ ছিল। সেন্টিমেন্ট বিয়ারিশ । 

ইনডিসিশান সেন্টিমেন্ট: প্রাইস ওপেন হয়েছে নিচে চলে আসছে আগ্রেসিভ বায়ার বাই হয়েছে প্রায় ওপেন থেকে ১০% এর মধ্যে গিয়ে ক্লোজ হয়েছে একটি নেরো  বডি তৈরি হয়েছে এখানে বায়ার ও সেলার সমান অ্যাক্টিভ ছিল। সেন্টিমেন্ট ইনডিসিশান । 



পিনবার: 
উইক এর মধ্যে সবচেয়ে ইম্পরট্যান্ট ক্যান্ডেলস্টিক হল পিনবার এবং ডোজি । 
পিনবার স্মার্ট মানের এক ধরনের ট্র্যাপ। পিনবার দুই ধরনের হয়ে থাকে ১. বুলিশ পিনবার ২. বিয়ারিশ পিনবার।  
প্রাইস রেজিস্টেন্স লেভেলের দিকে যাচ্ছে  আর মোমেন্টাম ডিক্রিজ হচ্ছে। প্রাইস বড় কেন্ডেল তৈরী করে রেজিস্টেন্স কে ব্রেক করে উপর চলে যায় দিন শেষে আবার রেজিস্টেন্স এর নিচে এসে ক্লোজ হয়। কারণ রেজিস্টেন্সের উপর অনেক স্মার্টমানির সেল অর্ডার অনেক থাকে। 
 স্মার্ট মানি জানে রেজিস্টেন্স লেভেলে  দুই ধরনের ট্রেডার ট্রেড করে ১. ব্রেকআউট ট্রেডার ২. ফোমো ট্রেডার। রেজিস্টেন্স লেভেলে কেন্ডেলটি সম্পূর্ণ হবার জন্য অপেক্ষা করতে হবে বা ব্রেকআউট কনফার্ম করার জন্য অপেক্ষা করতে হবে। 
কেন্ডেলস্টিকের একটি রুল হল যে যে টাইম ফ্রেম বেবহার করে ওই টাইম ফ্রেমে কেন্ডেলস্টিক ক্লোজ  হবার জন্য অপেক্ষা করতে হয়।  



পার্ট ৩:চার্টে  কিভাবে ক্যান্ডেলস্টিক কে রিড করা যায়
১. বর্তমান ক্যান্ডেলস্টিক এর ডাইরেকশন কোনদিকে আগের ক্যান্ডেলস্টিক তুলনায়: 
মানে হল আজকের ক্যান্ডেলস্টিক কি গতকালকের ক্যান্ডেলস্টিক এর ক্লোজের উপরের দিকে নাকি নিচের দিকে কোন দিকে ডাইরেকশন এ আছে সেটা বের করা। উপরের দিকে থাকলে পজেটিভ মুভমেন্ট আর নিচের দিকে থাকলে নেগেটিভ মুভমেন্ট । আজকের ক্যান্ডেলস্টিক কি গতকালকের ক্যান্ডেলস্টিক এর ক্লোজের আপে নাকি ডাউনে নাকি এটার ভিতর। আপে হলে আপবার পরের ট্রেন্ড উপরে যাবে , ডাউনে হলে ডাউনবার পরের ট্রেন্ড নিচে যাবে , ভিতরে হলে ইনবার হলে ইনডিসিশান। 


২. কারেন্ট যে কেন্ডেলস্টিক তৈরি করেছে সেটি কি ইন্ডিকেট করে আগের দিনের কেন্ডেল বার এর বিবেচনায় : 
মোমেন্টাম ইনক্রিজ হচ্ছে নাকি মোমেন্টাম ডিক্রিজ হচ্ছে।  বায়িং প্রেসার বাড়তেছে নাকি কমতেছে।  ভোলাটিলিটি ইনক্রিজ হচ্ছে নাকি ডিক্রিজ হচ্ছে।  শুধুমাত্র একটি ক্যান্ডেলস্টিক দিয়ে কখনও চাটকে বিবেচনা করতে হয়না তার আগের ক্যান্ডেলস্টিক এর সাথে লাস্ট  ক্যান্ডেলস্টিক কম্পেয়ার করতে হবে। বা আশেপাশের ক্যান্ডেলস্টিক এর সাথে কম্পেয়ার করে চার্টকে  রিড করতে হবে। সিঙ্গেল ক্যান্ডেলস্টিক কে রিড  করলে হবেনা আগের ক্যান্ডেলস্টিক এর সাথে অবশ্যই কম্পেয়ার করতে হবে।  কারেন্ট ক্যান্ডেলস্টিক আগের ক্যান্ডেলস্টিক এর তুলনায় বড় নাকি ছোট সেটি দেখতে হবে। 
কারেন্ট ক্যান্ডেলস্টিক যদি আগের ক্যান্ডেলস্টিক এর তুলনায় বড় হয় তা হলে মোমেন্টাম ইনক্রিজ।  কারেন্ট ক্যান্ডেলস্টিক যদি আগের ক্যান্ডেলস্টিক এর তুলনায় ছোট হয়  তা হলে মোমেন্টাম ডিক্রিজ।  



৩.টেস্টিং  : 
কারেন্ট ক্যান্ডেল কিছু কি লেভেল টেস্ট করে যেমন সাপোর্ট  জোন ,  রেসিসটেন্স জোন, সাপোর্ট বা রেসিসটেন্স লেভেল। কি লেভেল হলো বিভিন্ন ধরনের সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স ।
ভিবিন্ন ধরণের সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স  
১. আগের কেন্ডেলের হাই রেসিসটেন্স-লো সাপোর্ট
২. লাস্ট সুইং  হাই রেসিসটেন্স-লো সাপোর্ট


৪. প্রত্যাশা করা : 
আজকের কেন্ডেলের সেন্টিমেন্ট স্ট্রংলি বুলিস প্রত্যাশা করা যায় পরের কেন্ডেলটিও বুলিস হবে। আজকের কেন্ডেলের সেন্টিমেন্ট স্ট্রংলি বিয়ারিশ  প্রত্যাশা করা যায় পরের কেন্ডেলটিও বিয়ারিশ হবে। মার্কেটের ফান্ডামেন্টাল রুল  হল যে মোমেন্টাম যে দিকে তাকে ফলো করা।  মার্কেট দিকে মুভ করে সে মোমেন্টাম কে ফলো করা। মার্কেট আপের দিকে গেলে আপ সাইটে  থাকতে হয় বা বুলিশকে ফলো করতে হয়। মার্কেট ডাউনের  দিকে গেলে বিয়ারিশকে ফলো করতে হয়।  

সামারি 
১. কারেন্ট ক্যান্ডেলের ডিরেকশন আগের কেন্ডেলের থেকে কোন দিকে আপ না ডাউন।  
২. পূর্বের ক্যান্ডেলের তুলনায় বর্তমান ক্যান্ডেলস্টিক সেন্টিমেন্ট কোন দিকে বুলিশ না বিয়ারিশ। মোমেন্টাম ইনক্রিজ হচ্ছে না ডিক্রিজ হচ্ছে। স্ট্রেংথ ইনক্রিজ হচ্ছে না ডিক্রিজ হচ্ছে। 
৩. টেস্টিং কি লেবেল আগের  ক্যান্ডেলের উপরে নাকি নিচে বর্তমান ক্যান্ডেলস্টিক ক্লোজ হচ্ছে সেটি খেয়াল করা। 
৪. উপরের তিনটি সমন্বয় করে যদি আমরা বুঝি যে মোমেন্টাম ইনক্রিজ হচ্ছে স্ট্রেংথ বাড়তেছে তা হলে প্রত্যাশা করব পরের কেন্ডেল  বুলিশ হবে প্রাইস উপরের দিকে যাবে ।  মোমেন্টাম ডিক্রিজ হচ্ছে স্ট্রেংথ কমতেছে তা হলে প্রত্যাশা করব পরের কেন্ডেল  বিয়ারিশ হবে প্রাইস নিচের দিকে যাবে। পূর্বের কেন্ডেল হাই থেকে রিজেকশন হলে নেক্সট ক্যান্ডেল নিচের দিকে চলে আসবে । 

পার্ট ৪: ট্রেডিং অপরচুনিটি
ক্যান্ডেলস্টিক কে কি লেভেলে অর্থাৎ সাপোর্ট লেবেল বা রেজিস্টেন্স লেভেলে  এনালাইসিস করতে হয়।  সুইংয়ের মাঝে  ক্যান্ডেলস্টিকের কোন  এনালাইসিস হয়না। সাপোর্ট বা রেসিসটেন্স লেভেল ছাড়া এনালাইসিস করলে স্টপ লস অনেক বেশি ধরতে হয়। সে ক্ষেত্রে আমাদের রিস্ক অনেক বেড়ে যায়। ক্যান্ডেলস্টিক কে সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স এর পাশে এনালাইসিস  করলে লো রিস্ক হাই রিওয়ার্ড পাওয়া যায়। 

কিছু পয়েন্ট আছে যেমন ১. মোমেন্টাম কমে যাওয়া ২. রেজিস্টেন্স থেকে বিয়ারিশ রিজেকশন হওয়া ৩. কোন ক্যান্ডেল রেজিস্টেন্স এর উপরে ক্লোজ না দেওয়া ৪. কেন্ডেল কালার চেঞ্জ ৫. কনফার্মেশন এর জন্য একটি মোমেন্টাম কেন্ডেল  হওয়া দরকার।  যেগুলো দেখে আমরা সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স ব্রেকআউট হবে নাকি রিজেকশন হবে বা ব্রেকফেইল হবে সেটা বুঝতে পারি।  সাপোর্টে প্রাইস রিভার্স করে উপরে যাবে নাকি রেজিস্টেন্সের প্রাইস রিজেকশন হয়ে নিজেই চলে আসবে।  
১. মোমেন্টাম লস হতে থাকে: যখন প্রাইস রেজিস্টেন্সের দিকে যায় তখন মোমেন্টাম লস হতে থাকে বা কমতে থাকে। স্ট্রেন্থ কমতে থাকবে। প্রথম  ক্যান্ডেল স্ট্রং মোমেন্টাম ইনক্রিজ বায়ার কন্ট্রোল করছে।  দ্বিতীয় ক্যান্ডেল প্রথম ক্যান্ডেলর চেয়ে ছোট মোমেন্টাম ডিক্রিজ স্ট্রেংথ কমে যাচ্ছে বায়ার তার শক্তি হারাচ্ছে। পরের কেন্ডেলটি  আরো  ছোট সবুজ বডি এর মানি হল বায়ার তার শক্তি হারিয়ে ফেলছে। পরের কেন্ডেল রেজিস্টেন্সের থেকে রিজেকশন হয়ে শ্যুটিং ষ্টার হয়েছে লাল বডি দিয়ে।  এর মানি হল সেলার কন্ট্রল করে নিয়েছে।  
২. পরিষ্কার রিজেকশন : যখন প্রাইস রেজিস্টেন্সের থেকে  নিচের দিকে যায় তখন মোমেন্টাম লস হতে থাকে বা কমতে থাকে। স্ট্রেন্থ কমতে থাকবে। সেলার তার শক্তি হারিয়ে নিচে নামতে থাকে । সাপোর্ট  থেকে রিভার্স  হয়ে বুলিশ রিজেকশন দিয়ে হেমার বা পিনবার কেন্ডেল  হয়ে লাল বডি দিয়েছে।  এর মানি হল বায়ার কন্ট্রল করে নিয়েছে।  প্রাইস আবার উপরের দিকে যাবে। সাপোর্ট লেভেলে  হেমার বা পিনবার কেন্ডেলের কালার যাই হোক সেটা কোন বেপার না।  সিঙ্গেল কেন্ডেল স্টিক ছাড়া অনেকগুলা ক্যান্ডেলেররিজেকশানও  এখানে ধরা যেতে পারে।  
মাল্টিপল ক্যান্ডেল রিজেকশন দ্বারা বুঝা যায় যে বহুবার চেষ্টা করেছে উপরের দিকে যেতে কিন্তু পারেনি যার কারণে প্রাইস বারবার রিজেকশন হয়ে ফিরে এসেছে এই মাল্টিপল ইনজেকশন কে আমাদের গুরুত্বসহকারে বিবেচনা করতে হয়







৩. কোন ক্যান্ডেল রেজিস্টেন্স এর উপরে ক্লোজ না দেওয়া: 
কোন কেন্ডেলই  রেজিস্টেন্সের উপর ক্লোজ হয় নাই এর মানে কোন বড় হাত রেজিস্টেন্সের উপরে সেল দিচ্ছে যার জন্য প্রাইস  রেজিস্টেন্সের উপরে ক্লোজ হচ্ছে না।  যার জন্য প্রাইস বারবার কমে যাচ্ছে। এখানে সেলার স্ট্রেংথ বায়ার স্ট্রেংথ থেকে বেশি। সাধারণ ভাবে সাপ্লাই >ডিমান্ড প্রাইস নিচে আসবে। 



৪. কেন্ডেল কালার চেঞ্জ : 
প্রথমে মোমেন্টাম কমে যাওয়া ,রেজিস্টেন্স থেকে বিয়ারিশ রিজেকশন হওয়া , কোন ক্যান্ডেল রেজিস্টেন্স এর উপরে ক্লোজ না দেওয়া এরপর কেন্ডেল কালার চেঞ্জ। গ্রীন কেন্ডেলের লোয়ে  একটি রেড ক্যান্ডেল তৈরি করা। যার ফলে প্রাইস নিচে নামতে থাকা। 




৫. কনফার্মেশন কেন্ডেল: 
ট্রেড নেবার আগে সাপোর্ট এবং রেসিস্টেন্স লেভেলে  কনফার্মেশন এর জন্য একটি মোমেন্টাম কেন্ডেল  হওয়া দরকার। সাপোর্ট লেভেল বুলিশ মোমেন্টাম ক্যান্ডেল এবং দিয়া রেজিস্ট্যান্স লেভেলে বিয়ারিস মোমেন্টাম ক্যান্ডেল। এ ক্যান্ডেল কনফার্ম করবে রেজিস্টেন্স অথবা সাপোর্ট লেভেল ভ্যালিড হয়েছে।



সাপোর্ট বা রেজিস্টেন্স ব্রেকআউট হওয়ার লক্ষণ: 
১. রেজিস্টেন্সের যাবার সমন মোমেন্টাম ইনক্রিজ হতে থাকবে
সাপোর্ট রেজিস্টেন্স ব্রেকআউট দেবার জন্য মোমেন্টাম ইনক্রিজ হওয়া জরুরী।  
২. প্রাইস যদি দ্রুত  অফ না হয় রেজিস্টেন্স লেভেলে বা সাপোর্ট লেভেল প্রাইস অবস্থান করতে থাকে তাহলে ব্রেকআউট দিবে। 

কেন্ডেলস্টিককে কিভাবে সঠিক উপায়ে এনালিসিস করা যায়। 

লোকেশন , প্যাটার্ন , সাইকোলজি , প্যাটার্ন ক্রাইটেরিয়া এসব কিছু নিয়ে কেন্ডেলস্টিক কে এনালাইসিস করতে হয়।  

কিছু ফ্যাক্টর আছে যে গুলি কেন্ডেলস্টিক রিভার্সেলকে আরও মজবুত করে। 

আমরা জানি কোনটি বুলিশ আর কোনটি বিয়ারিশ রিভার্সেল প্যাটার্ন কিন্তু এটা ছাড়াবাড়তি আর কি আছে যেটা দেখে আপনি কনফার্ম হবেন যে  রিভার্সেল হবে না ফেল হবে।  

কিভাবে বুজতে পারব পুল ব্যাক হচ্ছে না রিভার্সেল হচ্ছে।  

একটি বুলিশ রিভার্সেল আসছে আসলে কি এটি একটি বুলিশ রিভার্সেল না শর্ট টাইম পুলব্যাক কিভাবে বুঝব। 

সাপোর্ট কনফার্মেশান কেন্ডেল রেসিস্টেন্স কেন্ডেল দিয়ে আমার কি বুজব 

কেন্ডেলস্টিককে কিভাবে সঠিক উপায়ে এনালিসিস করা যায় 

১. ট্রেন্ড নির্ধারণ: প্রথমে কনফার্ম হতে হবে মার্কেট ট্রেন্ড কনফার্ম হতে হবে মার্কেট  আপট্রেন্ড, ডাউনট্রেন্ড নাকি সাইডেওয়েজে  আছে। আপনাকে প্রথমে এটি নির্ধারণ করে ফেলতে হবে।   

২. লোকেশন নির্ধারণ: প্রাইস লোকেশন কি সাপোর্ট এর কাছে নাকি সাপোর্ট থেকে দূরে না রেজিস্ট্যান্স এর কাছে সেটি নির্ধারণ করতে হবে।  সাপোর্ট এর কাছে থাকবে আমরা বাই করবো কিছু রিভার্সেল প্যাটার্ন দেখে।  রিভার্সেল প্যাটার্ন না পেলে  বাই নয়। প্রাইস সাপোর্ট এর কাছে বুলিস রিভার্সেল প্যাটার্ন তৈরি করলে বাই কনফার্ম করতে হবে। 

৩. কেন্ডেল সাইকোলজি: যে বুলিশ প্যাটার্ন তৈরি হয়েছে তার পিছনে সাইকোলজি কি। বুলিশ প্যাটার্ন এর স্ট্রেংথ কেমন। এ বুলিশ প্যাটার্নে কেন এখানে বাই করতে হবে তা জানতে হবে। বুলিশ প্যাটার্নের সাইকোলজি বিস্তারিত লিখে রাখতে হবে। রিভার্সেল প্যাটার্নের ক্রাইটেরিয়া কি রকম হবে। কয়টা কেন্ডেল নিয়ে রিভার্সেল প্যাটার্ন হবে সেটি জানতে হবে।  


রিভার্স এর ট্রেনিং এর কিছু ফ্যাক্টর নিম্নে দেওয়া হল:          

পুলব্যাক, ট্রেন্ড রিভার্সেল, ব্রেকআউট এবং ব্রেকআউট টেস্ট  এসব কিছু কিছু ফ্যাক্টর এর ওপর নির্ধারিত হয়।  এসব ফ্যাক্টর যদি পুলব্যাক, ট্রেন্ড রিভার্সেল, ব্রেকআউট এবং ব্রেকআউট টেস্ট সাথে মিলানো যায় তাহলে আরো পারফেক্ট ও কার্যকরীভাবে ট্রেড নেওয়া যায়।  

১. কেন্ডেল সাইজ: 

ট্রেড নির্ধারণ করার জন্য সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স লেভেল বড় ক্যান্ডেলস্টিক আমাদের প্রয়োজন হবে ।  রেজিস্টেন্স লেভেলে বড় রিভার্স ক্যান্ডেল সেল সিগন্যাল কনফার্ম করে।  ছোট কেন্ডেল এখানে ইনভ্যালিড হবে। আশেপাশের ক্যান্ডেলস্টিক থেকে সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স ক্যান্ডেলস্টিক বড় হতে হবে।  বড় ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন কে রিভার্সেল ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন বুঝায়।  


২. ট্রেন্ড: 

প্রাইস কি ট্রেন্ডিংয়ে (আপট্রেন্ড/ডাউনট্রেন্ড) আছে নাকি সাইডেওয়েজে  আছে।  প্রাইস কে  ট্রেন্ডিংয়ে (আপট্রেন্ড/ডাউনট্রেন্ড) থাকতে হবে।   যদি প্রাইস  ট্রেন্ডিংয়েই না থাকে তাহলে রিভার্স  হবে কি ভাবে।  তাই রিভার্স  হবার জন্য প্রাইস ট্রেন্ডিংয়ে এ থাকা জরুরী হোক সেটা আপ বা ডাউন। যদি ট্রেন্ড না থাকে তাহলে রিভার্স কি করবে। সাইডেওয়েজে ক্যান্ডেলস্টিক স্টাডি করার প্রয়োজন নেই।  সাইডেওয়েজের সময় কিছুই করার দরকার নেই।  যখন  প্রাইস ব্রেকআউট করবে আর না হয় ব্রেকডাউন না ট্রাপ করবে তখন যেকোন সিদ্ধান্ত নিতে হয়।  মাঝখানে যা হয় হোক সেটিকে উপেক্ষা করতে হবে।  আমাদেরকে রেঞ্জের বাহিরে যা হবে শুধু সেটাকে স্টাডি করতে হবে।  প্রাইস আপট্রেন্ডে  আছে সাময়িক একটু সাইডেওয়েজে গেছে এ পরিস্থিতিতে সেল করার  প্রয়োজন নেই। অপেক্ষা করতে হবে প্রাইস আবার আপট্রেন্ডে যাবে। 

প্রাইস যখন সাপোর্টে আসবে বা সাপোর্ট জোনে আসবে  তখন কেন্ডেলস্টিক স্টাডি করতে হবে। কারেকশন দুই প্রকার ১. প্রাইস কারেকশন ২. টাইম কারেকশন। প্রাইস কারেকশন করে মুভিং এভারেজের কাছে চলে আসে।  অথবা টাইম কারেকশন হয়ে মুভিং এভারেজ প্রাইসের কাছে চলে যায়।  হয় প্রাইস মুভিং এভারেজের  কাছ পর্যন্ত আসবে না হয় মুভিং এভারেজ প্রাইসের কাছে যাবে।  

খুবই গুরুত্বপূর্ণ : 

সেক্টর এনালাইসিস করতে হবে।  সেক্টর সাপোর্ট থেকে রিভার্স করার সময় সেক্টরের সাথে মিল কোন স্টকটি সাপোর্ট থেকে সবার আগে বুলিশ স্ট্রেংথ নিয়ে রিভার্স হচ্ছে সেটি খেয়াল করতে হবে।  

এন্ট্রি : ট্রেন্ড রিভার্সাল , পুলব্যাক, ব্রেকআউট টেস্ট। 

ওভারবট / ওভারসোল্ড 

লোকেশন :  ১. ডায়নামিক : ট্রেন্ডলাইন,  মুভিং এভারেজ ২. স্ট্যাটিক: সাপ্লাই এন্ড ডিমান্ড জোন ৩. এক্সিস :  

কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন :

১. প্রেসার জোন  ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন :

ক . বুলিশ প্রেসার জোন: সাপোর্ট থেকে দুই বা ততধিক কেন্ডেলস্টিক রিজেকশন। এ লেভেলে বায়িং প্রেসার আসে।  

খ . বিয়ারিশ প্রেসার জোন:  রেসিস্টেন্স  থেকে দুই বা ততধিক কেন্ডেলস্টিক রিজেকশন।  এ লেভেলে সেলিং প্রেসার আসে।  

২. ওয়াইড এংগলফিং  ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন :

ওয়াইড এংগলফিং  ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন মানি হল বর্তমান  ক্যান্ডেলস্টিক আগের দুইটি  ক্যান্ডেলস্টিকের উপরে বা নিচে ক্লোজ হওয়া।  এটি তিনটি কেন্ডেলস্টিক নিয়ে হয়। 

ট্রেন্ড রিভার্সাল এন্ট্রি : 

রিভার্সাল প্যাটার্ন : ডাউনট্রেন্ড +সাপোর্ট +সাপোর্ট ব্রেকআউট ফেল + ওয়াইড এংগলফিং। 

৩. টপ রিভার্সাল ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন :

সুইংয়ের শেষে বা রেজিস্টেন্স লেভেলে ডোজি , স্পিনিং টপ , নেরো রেঞ্জ কেন্ডেলের পরের কেন্ডেলস্টিক গ্যাপ ডাউন ওপেন হয়ে নিচে ক্লোজ দেয়া। 

টপ রিভার্সাল: রিভার্সাল জোন বা সাপ্লাই জোন +ওভারবট +রিজেকশন কেন্ডেল + ডাউন ওপেন + ক্লোজ আগের কেন্ডেলের নিচে। 

৪. ট্রাপ হেমার এবং গ্যাপ ডাউন হেমার: 

ট্রাপ হেমার:

ট্রাপ হেমার মানি হল প্রাইস সাপোর্ট থেকে নিচে নেমে যাবে তারপর বড় একটি বাই  প্রেসার পেয়ে প্রাইস সাপোর্ট এর উপরে উঠে ক্লোজ দিবে এদিকে ট্রাপ হেমার বলা হয়।  

ট্রেন্ড রিভার্সাল: ট্রাপ হেমার: সাপোর্ট + ব্র্যাকডাউন + ব্র্যাকডাউন ফেল + ক্লোজ সাপোর্টের উপর।  

গ্যাপ ডাউন হেমার : 

প্রাইস ডাউনে চলছে লাস্ট একটি কেন্ডেল গ্যাপ ডাউনে ওপেন হয়ে বুলিশ হেমার হয়েছে।  

ট্রেন্ড রিভার্সাল: ডাউন +সাপোর্ট + ওভারসোল্ড +গ্যাপ ডাউন হেমার

৫. ব্লকিং কেন্ডেল : 

আগের কেন্ডেলের ক্লোজের উপর গ্যাপ আপ ওপেন হওয়া , এতে করে আগের কেন্ডেলে যারা সেল করেছে তারা ট্রাপ হয়েছে। এ ধরণের কেন্ডেলে মোমেন্টাম আপ সাইডে যায়।  এটি একটি স্ট্রং রিভার্সাল সিগন্যাল।  এটি সাপোর্ট বা রেসিস্টেন্স দুই স্থানে হতে পারে।  

৬. ইনসাইড গ্যাপ রিভার্সাল প্যাটার্ন: 

এটি তিনটি কেন্ডেল নিয়ে হয়।  ১. সাপোর্ট লেভেলে প্রথম রেড কেন্ডেল। 

 ২.  দ্বিতীয় কেন্ডেল: সাপোর্ট এর কাছে প্রাইস এসে প্রথম রেড কেন্ডেলের পরে  গ্যাপ আপ ওপেন হয়ে প্রথম কেন্ডেলের ভিতর ক্লোজ হবে।  তৃতীয় কেন্ডেল:  দ্বিতীয় কেন্ডেল হতে গ্যাপ আপ হয়ে ওপেন হবে।  প্রথম রেড কেন্ডেলের উপর ক্লোজ দিবে। 



ক্যান্ডেলস্টিক এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ  সিক্রেট

১. ক্যান্ডেলস্টিক এর সাথে সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স সমন্বয় করা 

 ট্রেড নেবার জন্য সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স,সুইং হাই -সুইং লো , সাপ্লাই - ডিমান্ড জোন,  মুভিং এভারেজ, ট্রেন্ড লাইন অথবা  ফিবো  এর লেভেলে ক্যান্ডেলস্টিক এনালাইসিস করতে হয়।  

২. সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স লেভেলে কেন্ডেলস্টিকের দেখতে হবে এক্সেপ্টেন্স  , রিজেকশন এবং পুশ থ্রু এ তিনটি জিনিসের কোনটি হচ্ছে ।  সাপ্লাই জোনে বিয়ারিশ এঙ্গুলফিং হল রিজেকশন।  

৩. একাধিক ক্যান্ডেলস্টিক একটি ক্যান্ডেলস্টিক এর চেয়ে অনেক গুরুত্ব বহন করে এবং অনেক ইনফরমেশন প্রদান করে। প্রাইস যখন সাপোর্ট এর কাছে আসতেছি তখন কি মোমেন্টাম বাড়তেছে না কি করতেছি।  যদি সাপোর্ট এর কাছে আসার সময় মোমেন্টাম কমে তাহলে বুঝতে হবে যে সাপোর্ট থেকে প্রাইস রিভার্সেল হবে।  আবার প্রাইস যখন রেজিস্ট্যান্স জোনের দিকে যাচ্ছে তখন মোমেন্টাম কি বাড়তাছে নাকি কমতেছে। যদি মোমেন্টাম বাড়তে থাকে তাহলে বুঝতে হবে যে প্রাইস ব্রেকআউট হয়ে উপরে চলে যাবে আর যদি মোমেন্টাম কমে যায় তাহলে বুঝতে হবে প্রাইস রিজেকশন হয়ে নিচে চলে আসবে।  



স্ট্রেন্থ মানে হল ক্যান্ডেলস্টিক সাইজ।  ক্যান্ডেলস্টিক সাইজ কি বড় হচ্ছে নাকি ছোট হতে।   বড় হলে মোমেন্টাম বাড়তেছে  আর ছোট হলে মোমেন্টাম কমতেছে। মোমেন্টাম কমতে থাকা দুর্বলতার লক্ষণ।  মোমেন্টাম বাড়তে  থাকা শক্তির লক্ষণ।  

 সাপ্লাই জোনে এসে মোমেন্টাম কমতে থাকলে আমরা আশা করতে পারি রিভার্সাল না হলে কারেকশন আসবে।  

জোনের পাশে স্ট্রেংথ বা মোমেন্টাম দেখতে হয়। বায়িং পাওয়ার বাড়তেছে নাকি কমতেছে।  বায়িং পাওয়ার বাড়া মানি ব্রেকআউট আর কমা মানি রিভার্সাল। 

বুলিশ ক্যান্ডেলস্টিক: 

ক্যান্ডেলস্টিক এনালাইসিস করার আগে জানতে হবে ক্যান্ডেলস্টিক কেন বড় হয় উইকস কেন বড় হয় ক্লোজ কেন হয় 

প্রাইস কিভাবে মুভ করে: 

প্রাইস এক জায়গায় ওপেন হয় অন্য জায়গায় ক্লোজ তাহলে কিভাবে এর প্রাইস মুভ  করে। বায়ার সমান সেলার তাহলে প্রাইস কিভাবে মুভ হচ্ছে। প্রাইস উপরের দিকে যাচ্ছে অ্যাগ্রেসিভ বায়ার দ্বারা বাই হয়ে।  আবার এগ্রেসিভ সেলার দ্বারা সেল হয়ে  প্রাইস নিচে আসে।  আগ্রেসিভলি বাই এবং সেল দ্বারা প্রাইস উপর নিচে মুভ করে। 

ক্যান্ডেলস্টিক স্ট্রেংথ কিভাবে এনালাইসিস করব 

১. ক্যান্ডেলস্টিক বডিকে এনালাইসিস করতে হবে ২. ক্যান্ডেলস্টিক উইককে এনালাইসিস করতে হবে ৩. ক্যান্ডেলস্টিক ক্লোজিং কে এনালাইসিস করতে হবে. স্ট্রং বুলিস মোমেন্ট এবং উইথ বুলিস মোমেন্ট বুঝতে হবে


ক্যান্ডেলস্টিক বডি :
ক্যান্ডেলস্টিকের শুধু বডিটাকে এনালাইসিস করতে হবে।   আপার ও লোয়ার উইকস কে বাদ দিতে হবে।  ওপেন থেকে ক্লোজ  পর্যন্ত যে বডিটা তৈরি হয়েছে সেই বড়ির এনালাইসিস করতে হবে। চার্টে বায়িং ইন্টারেস্ট ইনক্রিজিং এবং ডিগ্রিজিং দেখানো হয়েছে।  বায়িং  ইন্টারেস্ট  বৃদ্ধি পেতে থাকলে  প্রাইস  বাড়ার সম্বাবনা ৯০% বেশি। বায়িং ইন্টারেস্ট বেশি হলে প্রাইস কিছু কমে আবার বাড়তে থাকবে।  বায়িং ইন্টারেস্ট ডিগ্রিজিং বা কমতে থাকলে প্রাইস কারেকশন অথবা রিভার্সেল হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়। বায়িং ইন্টারেস্ট ইনক্রিজিং হলে সম্ভাবনা থাকে ট্রেন্ড কন্টিনিউ করার।  বায়িং ইন্টারেস্ট ডিক্রিজিং হলে সম্ভাবনা থাকে ট্রেন্ড  কারেকশন হবার বা ট্রেন্ড রিভার্স হবার। উইকস না থাকলে বুঝা যায় পরিষ্কারভাবে বায়ার  অথবা সেলার নিয়ন্ত্রণ করতে চাই









ক্যান্ডেলস্টিক উইকস : 

 উপর ভিত্তি করে ক্যান্ডেলস্টিক তিন প্রকার হতে পারে ১. হেমার ( লোয়ার রিজেকশন )  ২. ইনভার্টেড হেমার  ( আপার রিজেকশন )  ৩. স্পিনিং টপ ( উভয় পাশে  রিজেকশন ) ।  ক্যান্ডেলস্টিক উইকস মানে হল অনুষ্ঠান অনিশ্চয়তা। উইকস নির্ভর করে প্রাইসের লোকেশন এবং অপেন এর উপর।  উইকস লোকেশন অনুযায়ী বুঝা যায় প্রাইস কি  রিভার্স হবে, নাকি ট্রেন্ড কন্টিনিউ করবেন বা কারেকশন হবে। 

উইকস দ্বারা ট্রেন্ড ধরার তিনটি উপায় 

১. কন্টিনিউয়াস উইকস ২. পুলব্যাক উইকস  ৩. রিভার্সাল বা কারেকশন উইকস


উইকস দ্বারা  পুল ব্যাক বুঝার উপায় : 

বায়িং ইন্টারেস্ট ডিক্রিজিং মানে হল মোমেন্টাম ইনক্রিজিং হচ্ছে ।  মোমেন্টাম ইনক্রিজিং এর প্রথম শর্ত হল প্রাইস ইনক্রিজ হবে। নেক্সট ধাপ প্রাইস আপ ডাউন ছোট ক্যান্ডল হয়ে দুই সাইডে রিজেকশন নিয়েছে। প্রথম মোমেন্টাম ইনক্রিজিং এর পর ছোট ক্যান্ডল হয়ে দুই সাইডে রিজেকশন এর মানে হল পুল ব্যাক।  প্রাইস কন্টিনিউ করবে।  

উইকস দ্বারা ট্রেন্ড কন্টিনিউ  বুঝার উপায় : 

মোমেন্টাম ইনক্রিজিং এর পর  লোয়ার রিজেকশন রিজেকশন তারমানে প্রাইস নিচে নামতে চাচ্ছে না।  প্রাইস আপ সাইড কন্টিনিউ করবে। 

উইকস দ্বারা রিভার্সাল বা কারেকশন বুঝার উপায় : 

মোমেন্টাম ডিক্রিজিং এর পর  আপার সাইড রিজেকশন রিজেকশন তারমানে প্রাইস নিচে নামতে চাচ্ছে । আশা করা যায়  প্রাইস রিভার্সাল বা কারেকশন  করবে। পরবর্তী ক্যান্ডল বা ২-৩ টি ক্যান্ডেলের পর থেকে। 




দুইটি বা তিনটি ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন: 

সিঙ্গেল ক্যান্ডেলস্টিক দিয়ে কখনো বাই সেল  সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত না।  দুইটি বা তিনটি ক্যান্ডেলস্টিক এর সমন্বয়ে আমাদের কি সিদ্ধান্ত নিতে হবে।  সিগন্যাল ক্যান্ডেল মিললে আমাদেরকে এন্ট্রি বা এক্সিট হতে হবে। ক্যান্ডেলস্টিক কম্বিনেশন যদি বলে যে প্রাইস কন্টিনিউ করবে তাহলে আমরা হোল্ড করব।  

ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন এনালাইসিস করার জন্য আমাদেরকে ৬টি  বিষয় খেয়াল রাখতে হবে

১. ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন স্ট্রাকচার কি রকম মোমেন্ট দিয়েছে 

২. ক্লোজিং কোথায় দিয়েছে 

৩. প্যাটার্নের সাইজ কিরকম

৪. প্যাটার্নের কনফারমেশন 

৫. এন্ট্রি 

৬. স্টপলস 

বুলিস ইংগলফিং:

আগের ক্যান্ডেলের উপর ক্লোজ হবে। বুলিস ইংগলফিং মানে হল প্রাইস রিভার্স করবে। বুলিস ইংগলফিং প্যাটার্ন দুই ধরনের ১. কন্টিনিউশন  প্যাটার্ন  ২. সেক আউট বা রিভার্সাল প্যাটার্ন। প্রথম সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স হল আগের দিনের ক্যান্ডেলের লো এবং হাই পয়েন্ট। 

ইংগলফিং ক্যান্ডেলের সাইজ:

বিয়ারিশ ইংগলফিং ক্যান্ডেলের সাইজ এর সাইজ যদি বড় হয় তখন সেল করে দিতে হবে।  বুলিশ ইংগলফিং ক্যান্ডেলের সাইজ সাইজ যদি বড় হয় তখন বাই  করতে হবে। সাইজ যত  বড় হবে সিগন্যাল তত স্ট্রং হবে।  ছোট ক্যান্ডেলস্টিক আমাদেরকে ট্রেড করা থেকে বিরত থাকতে হবে।  যত বড় ক্যান্ডেলের সাইজ হবে আমাদের ট্রেড অপরচুনিটি তত বেশি হবে।  

এন্ট্রি: এন্ট্রি ক্যান্ডেলস্টিক এর হাই এর উপর বাই।  

স্টপ লস: উভয়  ক্যান্ডেলস্টিক এর লোয়ের  নিচে স্টপ লস। 


সেল বা আপ ট্রেন্ড রিভার্সাল : 

আপট্রেন্ড - মোমেন্টাম লস -ব্রেকআউট ফেইল -বড় বিয়ারিশ ইংগলফিং ( ২-৫ ক্যান্ডল নিচে  ক্লোজ ) । 

এন্ট্রি বা ডাউন ট্রেন্ড রিভার্সাল : 

ডাউন ট্রেন্ড - মোমেন্টাম ইনক্রিজ  -ব্রেকডাউন  ফেইল -বড় বুলিশ  ইংগলফিং ( ২-৫ ক্যান্ডল উপর ক্লোজ ) । 


পুল ব্যাক রিভার্সাল : 

ডাউন ট্রেন্ড - পুল ব্যাক  -ডাবল টপ ট্রাপ  - বড় বিয়ারিশ ইংগলফিং ( ২-৫ ক্যান্ডল নিচে  ক্লোজ ) । 





ব্রেকআউট টেস্ট  রিভার্সাল : 

আপট্রেন্ড - ব্রেকআউট টেস্ট  -বড় বুলিশ  ইংগলফিং ( ২-৫ ক্যান্ডল উপর ক্লোজ ) । 



সেল প্রেসার জোন: 

যদি একই স্থানে দুই বা ততোধিক শুটিং স্টার বা রিজেকশন হেমার থাকে তাকে প্রেসার জোন বলে।  এর মানে হলো এখানে আগ্রেসিভলি কেউ সেল করতেছে।   যদি সাপোর্ট বা রেজিস্ট্যান্স এর কাছে প্রেসার জোন  না হয় তাহলে বলতে পারি প্রেসার জোন  তৈরি হচ্ছে প্রাইস কমে যেতে পারে।  আর যদি সাপোর্ট বা রেজিস্ট্যান্স এর কাছে প্রেসার জন্য তৈরি হয় তাহলে বলতে পারি ট্রেন্ড চেঞ্জ হবে রিভার্স  হবে। 

 


হেমার এন্ট্রি ডাউন ট্রেন্ড : 

১. ডাউন ট্রেন্ড + মোমেন্টাম লস + হেমার ক্লোজ আগের কেন্ডেলের উপর ( কনফার্মেশনের প্রয়োজন নাই।  

২. ডাউন ট্রেন্ড + মোমেন্টাম লস + হেমার ক্লোজ আগের কেন্ডেলের নিচে +   কনফার্মেশন কেন্ডেল (ক্লোজ আগের কেন্ডেলের উপর) 

শুটিং ষ্টার বা রিজেকশান সেল  আপ ট্রেন্ড : 

১. ডাউন ট্রেন্ড + মোমেন্টাম লস + শুটিং ষ্টার ক্লোজ আগের কেন্ডেলের উপর   কনফার্মেশন কেন্ডেল (ক্লোজ আগের কেন্ডেলের নিচে ) 

২. ডাউন ট্রেন্ড + মোমেন্টাম লস + শুটিং ষ্টার ক্লোজ আগের কেন্ডেলের নিচে  কনফার্মেশন কেন্ডেল (ক্লোজ আগের কেন্ডেলের নিচে )


পুল ব্যাক রিভার্সাল : 

ডাউন ট্রেন্ড - পুল ব্যাক  -ডাবল টপ ট্রাপ  - শুটিং ষ্টার বা রিজেকশান +কনফার্মেশন কেন্ডেল (ক্লোজ আগের কেন্ডেলের নিচে )



ইনসাইড ক্যান্ডেল:

ক্যান্ডেল দুই প্রকার ১. ইনসাইড কন্টিনিউ ক্যান্ডেল ২. ইনসাইড রিভারসাল ক্যান্ডেল 

ইনসাইড রিভারসাল ক্যান্ডেল দুই প্রকার ১. ক্লাইমেক্স রিভার্সেল ২. ব্রেকআউট ফেলিওর

ক্লাইম্যাক্স মানে হলো প্রাইস শার্প বা দ্রুত পতন হতে হবে। ট্রেন্ডের শেষে দ্রুত পতন হতে হবে প্রথমদিকে বা মাঝে নয়।  তিন বা ততোধিক ক্যান্ডেলের সাইজ বড় হবে। ভলিয়মের সাইজ ও বড় হতে থাকবে।  শেষের ক্যান্ডেল ভলিয়ম স্পাইক হবে। পতন শেষে বড় ডাউন ক্যান্ডেলের পরে যখন একটি ছোট সবুজ ক্যান্ডেল আসে সেটিকে ইনসাইড ক্যান্ডেল  বলে। 





ইনসাইড কন্টিনিউয়াস ক্যান্ডেল: 

এ ক্যান্ডল এর মানে হল একে  নো ডিমান্ড টেস্ট ইন ডাউনট্রেন্ডে  অথবা  নো সাপ্লাই টেস্ট ইন আপট্রেন্ডে। আপট্রেন্ডে নো সাপ্লাই ক্যান্ডেল।  এ ক্যান্ডেলের ক্লোজিং আগের ক্যান্ডেলের ক্লোজিংয়ের ৫০% এর নিচে হতে পারবে না এবং ভোলিয়াম আগের ভোলিয়াম এর চেয়ে বেশি হতে পারবে না। ভলিয়াম কম হওয়ার মানে হল সাপ্লাই কম হচ্ছে। 

NDT= No demand test , NST = No supply test. 




স্পিনিং টপ: 

ডাউন ট্রেন্ডের শেষে  স্পিনিং টপ ক্যান্ডেল হল একটি পটেনিয়াল রিভার্সেল।  বা রিভার্সেল এর প্রথম চিহ্ন।  অন্যভাবে বলা যায় ডাউন ট্রেন্ডের শেষে এসে স্পিনিং টপ ক্যান্ডেল হলে এটি দ্বারা বুঝা যায় ডাউন ট্রেন্ডের  শেষ হয়েছে।  সাপোর্ট লাইনে স্পিনিং টপ হলে সেটা বুঝতে হবে যে রিভার্সেল হবার সম্ভাবনা বেশি।  সাপোর্ট লাইনে  স্পিনিং টপকেন্ডেল  লাল অথবা সবুজ এর মধ্যে কোন ব্যবধান নেই যে কোনটি হতে পারে।  এখানে দুটি সিগনাল বা সাইন একটি হল সাপোর্ট লাইন আরেকটি হলো স্পিনিং টপ।  রেজিস্ট্যান্স এরিয়াতে স্পিনিং টপ হলে কনফার্ম হতে হবে যে এটি রেজিস্ট্যান্স এরিয়া ধরেছে বা রেজিস্ট্যান্স কনফার্ম করেছে।  সামনে ট্রেন্ড রিভার্সেল হতে পারে।  

হেমার এবং হ্যাঙ্গিংম্যান: 

একটা সবুজ হেমার এবং একটা লাল হেমার যখন বটম লাইনে পাশাপাশি হয় বা সাপোর্টে পাশাপাশি হয় তখন এটিকে আমরেলা লাইন বলে। 

এ আমরেলা লাইন ডাউন ট্রেন্ডের শেষে দেখা যায়। যদি ডাউন ট্রেন্ডের শেষে এটা  দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে যে ডাউন ট্রেন এখানে শেষ হয়েছে বা শেষের দিকে। 

হেমার: একটি ডাউন মুভমেন্টের হবার পরে যদি যে কোন সাপোর্ট লেভেলে যদি হেমার দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে যে ট্রেন্ড রিভার্সেল সাইন দেখা দিয়েছে। এখানে হেমার লাল- সবুজ যেকোনটি হতে পারে।   

হ্যাঙ্গিংম্যান: একটি রেলি হবার পরে যদি হ্যাঙ্গিংম্যান দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে যে টপ রিভার্সেল সাইন দেখা দিয়েছে।  

হেমার এবং হ্যাঙ্গিংম্যান তিনটি ক্রাইটেরিয়া দ্বারা চেনা যায়।  

১. রিয়েল বডি উপর সাইডে হবে। ট্রেডিং রেঞ্জের কালার কোন ব্যাপার না লাল বা সবুজ কোনটি হতে পারে।  ২. এটার একটি লম্বা লোয়ার শ্যাডো থাকে যেটা অবশ্যই রিয়েল বডির দ্বিগুণ লম্বা হবে।  ৩.  এটার কোন আপার বা উপরে শ্যাডো থাকবে না যদিও থাকে সেটা খুবই সামান্য। 

হেমার এবং হ্যাঙ্গিং ম্যান এর মধ্যে তিনটি পার্থক্য হল ট্রেন্ড কান্ডালিস্টিকের লাইন এবং কনফার্মেশন 

১.ট্রেন্ড: হেমার আসে একটি ডাউন ট্রেন্ডের পরে হ্যাঙ্গিং ম্যান আসে একটি রেলি হবার পরে।  

২. কয়েকটি ক্যান্ডেলের আগে বা পরে : যদি একটি ছোট ডাউনের পরে হেমার আসে তাহলে এটি একটি ভ্যালিড হামার। হেমার কয়েকটি ক্যান্ডেলের আগে বা পরে আসতে পারে। হ্যাঙ্গিং ম্যান একটি রেলি হবার পরে আসতে হয়।  হাই পয়েন্টের কিছু ক্যান্ডেলের আগে বা পরে পরে আসতে পারে।  

৩. কনফারমেশন: হেমারের জন্য কোন কনফারমেশন লাগেনা কিন্তু হ্যাঙ্গিং ম্যানের জন্য অবশ্যই কনফার্মেশন কেন্ডেল লাগে। 

No comments:

Post a Comment