Saturday, November 5, 2022

ভলিউম এনালাইসিস - ২ টি ক্লাস।

  ভলিউম এনালাইসিস - ২ টি ক্লাস। 

 ভলিয়ম এনালাইসিস :

ভলিয়ম কে স্টক মার্কেটের ফুয়েল বা জ্বালানি বলা হয়। ভলিয়ম দ্বারা স্টক বা শেয়ার এর বায়ার বেশি না সেলার বেশি সেটা অনুমান করা যায়। বাই/ সেল প্রেসার এবং ট্রেন্ডের পরিবর্তন অনুমানের জন্য ভলিয়ম এনালাইসিস করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেদিন হাই ভলিয়ম হবে ওই দিন আশে পাশের রেসিস্টেন্স লেভেল আইডেন্টিফাই করা। হাই ভলিয়ম নিয়ে যে দিন রেসিস্টেন্স ব্র্যাকআউট হবে এবং তা কন্ফার্ম করবে সে দিন এন্ট্রি দিতে হবে।
আপট্রেন্ডে ভলিউমের এর আচরণ :
ভলিয়ম সাপোর্টেড আপট্রেন্ড:
ভলিয়ম উপরের দিকে যাচ্ছে তার সাথে স্টক বা শেয়ারের দাম উপরের দিকে যাচ্ছে এটি হচ্ছে ভলিয়ম সাপোর্টেড আপট্রেন্ড। প্রাইস উপরের দিকে যাচ্ছে সে সাথে ভলিয়ম ও বাড়তেছে বা উপরের দিকে যাচ্ছে এর মানে হল ডিমান্ড আছে সামনে দাম আরো বাড়বে এবং ধীরে ধীরে বাড়তে থাকবে। আপট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে ।
ভলিউম ডাইভারজেন্স:
আপট্রেন্ডে ভোলিয়াম কমতে থাকলে আর প্রাইস বাড়তে থাকলে স্টক বা শেয়ারটির দাম সামনের দিকে ধীরে ধীরে কমতে থাকবে বা নামতে থাকবে। অর্থাৎ স্টক বা শেয়ারটি সাইডওয়েজ ট্রেন্ডে চলে যাবে, এটি একটি ফলস আপট্রেন্ড। এটি হলে সামনের দিকে ট্রেন্ড চেঞ্জ হয়ে যাবে অর্থাৎ আপট্রেন্ড থাকলে ডাউনট্রেন্ড হবে।
ডাউনট্রেন্ডে ভলিউমের এর আচরণ :
ভলিয়ম সাপোর্টেড ডাউনট্রেন্ড:
প্রাইস নিচের দিকে যাচ্ছে সে সাথে ভলিয়ম ও বাড়তেছে বা ভলিয়ম উপরের দিকে যাচ্ছে এর মানে হলসেল প্রেসার স্ট্রং সামনে দাম আরো কমবে এবং ধীরে ধীরে স্টকটি তার চাহিদা হারাবে। এটিকে ভলিয়ম সাপোর্টেড ডাউন ট্রেন্ড বলে। ভলিয়ম উপরের দিকে যাচ্ছে তার সাথে স্টক বা শেয়ারের দাম নিচের দিকে যাচ্ছে এটি হচ্ছে ভলিয়ম সাপোর্টেড ডাউন ট্রেন্ড। ডাউনট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে ।
ভলিউম ডাইভারজেন্স:
স্টক বা শেয়ারটির দাম উপরের দিকে যাচ্ছে কিন্তু ভলিয়ম নিচের দিকে যাচ্ছে ,সেটি ভলিয়ম সাপোর্টেড ট্রেন্ড না। এর মানে হচ্ছে স্টক বা শেয়ারটির দাম সামনের দিকে কমতে পারে। ডাউনট্রেন্ড চলছে ভলিয়ম বেশি ছিল আস্তে আস্তে ভলিউম কমতেছে এর মানে সেলাররা সব চলে যাচ্ছে। ভলিউম কমে যাচ্ছে তবুও স্টক বা শেয়ারটির দাম নিচের দিকে নামছে এর অর্থ হলো এটি একটি ফলস ডাউনট্রেন্ড। এর মধ্যে কোন পাওয়ার বা ক্ষমতা নেই। কিছুদিন পরে রিভার্সেল হবে। কিছুদিনের মধ্যে ট্রেন্ড চেঞ্জ হয়ে যাবে। ডাউনট্রেন্ড শেষ হয়ে আপট্রেন্ড শুরু হওয়ার এটি একটি প্রাথমিক নমুনা । দাম কমছে সাথে বলিয়ম বাড়ছে এর মানে হলো এটি ভলিয়ম সাপোর্টেড ডাউন ট্রেন সামনে দাম আরো কমবে। দাম বাড়ছে ভলিয়ম কমছে এর মানে হলো স্টক বা শেয়ারটির দাম আপট্রেন্ড বা উপরের দিকে যাবে না ট্রেন চেঞ্জ হবে।

তিনটি স্থানে হাই ভলিউম আসে : ১. সাপোর্ট লেভেলে যখন ট্রেন্ড স্টার্ট হয় বা ট্রেন্ড স্টপিং করার সময়। ২. ব্রেকআউট হবার সময়। ৩. লাস্ট ক্লাইম্যাক্স এ হাই ভলিউম আসে।
সতর্কতাঃ একটি কথা মনে রাখতে হবে এসব প্যাটার্ন আসলেই প্রাইস রিভার্স হয়ে যাবে বা প্রাইস বেড়ে যাবে এমন নাও হতে পারে। প্রাইস বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে। ট্রেডিংয়ে কোনো চার্ট এই ফারফেক্ট নয়। সব গুলি লজিক তো আর শতভাগ কাজ করবে না কিছু ব্যতিক্রম তো থাকে। এটা মেনে নিয়েই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। এ পোষ্টের শেয়ারের চার্ট উদাহরণ স্বরূপ বিবেচনা করা হয়েছে। এটিকে কেউ বাই /সেল হিসাবে নিবেন না।


Volume Spread Analysis (VSA) 1. Wide range candle with average volume (Harmony) 2. Wide range candle with below average volume (Divergence) 3. Wide range candle with Ultra-high volume (Selling climax) 4. Narrow range candle with Small volume (Harmony) 5. Narrow range candle with High volume (Divergence) 6. Pin bar with average volume (Harmony) 7. Pin bar with Small volume (Harmony) Different types of volume: 1. Average volume 2. Below average volume 3. High volume 4. Ultra-high volume Note: Ultra-high volume-the classic trap of Smart Money.


P
otential Entry = Selling climax + stooping volume+ Price up + Retest + Reversal candlestick pattern or range breakout+ confirmation candle.

 ভলিউমের এর আচরণ: 

১. ব্রেকআউট , প্যাটার্ন , সাপোর্ট এন্ড রেজিস্ট্যান্স এ হাই ভলিউম দেখে ট্রেড করার সিদ্বান্ত নিতে হয়।  

২. ভলিউম ডাইভার্জেন্স রিভার্সেল এর ইঙ্গিত করে। 

৩. এটা জরুরি নয় যে আপট্রেন্ডের সবগুলি ভলিউম বার বড় বড় হতে হবে আবার ডাউনট্রেন্ডের সব গুলি ভলিউম বার ছোট ছোট হতে হবে. লাইন টানলে আপ-ডাউন বুঝা গেলে হবে।  

৪. আপট্রেন্ডের শুরুতে ভলিউম বড় হতে হবে। ডাউনট্রেন্ডের শুরুতে ভলিউম বড় হতে হবে।

৫. ভলিউম ধারা স্মার্ট মানির এন্ট্রি ধরা যায় বড় ভলিউম দেখে। প্রাইসের লোকেশান এবং বাই / সেল কেন্ডেল অনুযায়ী বিগ পার্টির এন্ট্রি -এক্সিট বুঝা যায়।  

৬. ভলিউম চার প্রকার ১. এভারেজ ভলিউম ২. বিলো এভারেজ ভলিউম ৩. হাই  ভলিউম ৪. আলট্রা হাই  ভলিউম






 



আপথ্রাস্ট

আপট্রেন্ডের দুর্বলতা আপথ্রাস্ট। আপথ্রাস্ট চিনার উপায় হল নতুন হাই পয়েন্ট তৈরী হবে, কেন্ডেল পিনবার অথবা ইনভার্টেড হেমার হবে, কেন্ডেল স্প্রেড হাই হবে , ভলিউম এভারেজ ভলিউমের বেশি হবে বা আলট্রা হাই ভলিউম হবে।
আপথ্রাস্ট হলে সাময়িক প্রফিট টেকিংয়ের কারণে সেল প্রেসার তৈরি হয়। যার কারণে প্রাইস এর উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ার সম্বাবনা তৈরি হয়। যদিও টেকনিক্যাল এনালাইসিস শুধুই সম্বাবনা।
 

ভলিউম স্প্রেড এনালাইসিস(VSA)

ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ (VSA) ট্রেডিং  ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ কিভাবে ব্যবহার করবেন?

যখন ট্রেন্ড চেঞ্জ হয় তখন সেটা স্মার্ট মানি বা বিগ ইনভেস্টরদের খেয়ালে আসে।  এরপর সেটা ভলিউমে দেখা যায়। তারপর চার্টে দেখা যায় । ভলিউম স্প্রেড এনালিসিসের মাধ্যমে এন্ট্রি এবং এক্সিট নিতে সাহায্য করে

বিয়ারিশ ট্রেন্ডে মার্কেট স্ট্রাকচার: 

বিয়ারিশ ট্রেন্ড কখন শেষ কিভাবে বুজবো :

পেজ -১স্টপিং দি প্রিভিয়াস ট্রেন্ডযে বিয়ারিশ ট্রেন্ড চলছে পেজ -  এটিকে স্টপ করবে

পেজ - কনস্ট্রাকশন অফ কজ ( একমুলেশন ): এখানে স্টকটি একুমুলেট হবে

পেজ - টেস্ট ফর কনফার্মেশন ( টেস্টিং সাপ্লাই আফটার একমুলেশন)  থার্ড পেজ একমুলেশন শেষ করার পর  টেস্ট করবে যে আর কেন সাপ্লাই বা সেল প্রেসার আছে নাকি নাইএখন উপরের দিকে যাবার জন্য তৈরি।

পেজ -  বুলিশ ট্রেন্ড আউট অফ রেঞ্জ : পেজ -  ট্রেন্ড উপর যাবে।

 


সিম্পল একটি বিয়ারিশ ট্রেন্ড থেকে কিভাবে বুলিশ ট্রেন্ড হয়

১. প্রথমে একটি লম্বা বিয়ারিশ ট্রেন্ড

২. শেষে বড় বা আলট্রা হাই ভলিউম হবে একে স্টপ অ্যাকশন ভলিউম বলে

৩. প্রথম যে রিএকশন বা পুলব্যাক  হবে সেটি বড় হবে

৪. সাপোর্ট বা লো কে টেস্টিং করবে এ প্রক্রিয়া চলতে থাকবে যতক্ষণ সেলার শেষ না হবে।  যখন দেখে যাবে সেলার স্ট্রেংথ শেষ তখন সেটি উপর যাবার জন্য রেডি। 

৫. সাপোর্ট বা লোয়ের নিচে প্রাইস হালকা নামবে সাধারণ বিনিয়োগকারি কে ধোকা দেবার জন্য।  স্মার্ট মানি সাপোর্ট এর নিচে আর সেলার আছে নাকি নাই সেটি টেস্ট করে।  এটি লাস্ট কনফার্মেশন যে প্রাইস উপর যাবে ।

এটি একটি সিম্পল চার্ট এ ভাবেই প্রাইস ডাউন থেকে আপে যায়।

 


 

 

ভলিউম এর প্রকারভেদ:

এভারেজ ভলিউম

বিলো এভারেজ ভলিউম

হাই ভলিউম

আল্ট্রা হাই ভলিউম



২০ সিম্পল মুভিং অ্যাভারেজ ব্যবহার করে হাই এবং লো ভলিউম বের করা যায়।  ভলিউম যদি ২০ সিম্পল মুভিং অ্যাভারেজ এর নিচে থাকে তাহলে লো ভলিউম আর ভলিউম যদি ২০ সিম্পল মুভিং অ্যাভারেজ এর উপরে  থাকে তাহলে হাই ভলিউম,  এভারেজ ভলিউম , আল্ট্রা হাই ভলিউম

প্রথমে পিকটি হাই ভলিউম পরের পিকটি আগের হাই ভলিউম থেকে ছোট তার মানে এটি এভারেজ ভলিউম।  মানে এভারেজ ভলিউম হাই ভলিউম থেকে বেশি নয়। তৃতীয় পিকটি দ্বিতীয় পিক থেকে বড় সে জন্য একে আল্ট্রা হাই ভলিউম বলে। যেটি পিক থেকে বেশি তাকে আল্ট্রা হাই ভলিউম বলে। ভলিউম মুভিং এভারেজের উপর হলে এভারেজ ভলিউম আর মুভিং এভারেজের নিচে হলে বিলো এভারেজ ভলিউম।  এটি ভলিউম সাইকেল ।

 


 

 

 

 

 

 

ভলিউম এর স্ট্রেংথ এবং উইকনেস কিভাবে এনালাইসিস করব :

ভলিউম এর স্ট্রেংথ এবং উইকনেস দুই ভাবে করব।  এখানে ভি পি এ এবং ভি এস এ এ দুই কন্সেপ্টকে একত্র করে ভলিউম এর স্ট্রেংথ এবং উইকনেস এনালাইসিস করব। ভি পি এ তে  ওয়েভ এনালাইসিস আর ভি এস এ তে সিঙ্গেল ক্যান্ডেলস্টিক এনালাইসিস করব।

ভলিউম প্রাইস অ্যাকশন (ভি পি এ)

বুলিশ ভলিউম : আপট্রেন্ডে যত গুলি গ্রীন ক্যান্ডল আছে সে গুলির ভলিউম রেড ক্যান্ডল এর ভলিউম এর চেয়ে বড়। এ থেকে বুজা যায় আপট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে।

বিয়ারিশ ভলিউম: আবার ডাউনট্রেন্ডে যত গুলি রেড ক্যান্ডল আছে সে গুলির ভলিউম গ্রীন ক্যান্ডল এর ভলিউম এর চেয়ে বড়। এ থেকে বুজা যায় ডাউনট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে।



ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ (VSA)

 

 

 

 

ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ (VSA)ভি এস 

টম উইলিয়ামস ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ (VSA) বের করে। ভলিউম এবং বার চার্টকে মিলিয়ে ভলিউম স্প্রেড এনালাইসিস করা হয়।  এখানে আমরা ক্যান্ডেলস্টিক দিয়ে ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ (VSA) করব। ভলিউম,  স্প্রেড  এবং ক্লোজ প্রাইস  দিয়ে ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ (VSA) করব।

 


 

 

ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ (VSA)ভি এস 

টম উইলিয়ামস ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ (VSA) বের করে। ভলিউম এবং বার চার্টকে মিলিয়ে ভলিউম স্প্রেড এনালাইসিস করা হয়।  এখানে আমরা ক্যান্ডেলস্টিক দিয়ে ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ (VSA) করব। ভলিউম,  স্প্রেড  এবং ক্লোজ প্রাইস  দিয়ে ভলিউম স্প্রেড বিশ্লেষণ (VSA) করব।

স্প্রেডহাই থেকে লো এর মাঝে যে ডিসটেন্স তাকে স্প্রেড বলে।

 

 


 


উপরের চার্টে  তিনটি ক্যান্ডেলেই সমান কিন্তু কোনো টিতে ভলিউম বেশি কোনো টিতে ভলিউম কম আবার কোনো টিতে ভলিউম এভারেজ। কেন এমন হয়। প্রথম আমরা এভারেজ ভলিউম নিয়ে আলোচনা করব এটি একটি ডাইভারজেন্স।  ভলিউমের পিছে স্মার্ট মানি থাকে। লো ভলিউম মানে মুভ স্ট্রং না।  স্মার্ট মানির ফোর্স নাই লো  লো ভলিউমে।  হাই ভলিউমে স্মার্ট মানি একটিভ হয়ে যায় হোক সেটি বাই বা সেল। লো ভলিউমে প্রফেশনালদের কেন ইন্টারেস্ট নাই। বিয়ারিশ ক্যান্ডলে হাই ভলিউম মানি সেলার একটিভ। এটি সেলিং ক্লাইম্যাক্স নির্দেশ করে। বুলিশ ক্যান্ডলে হাই ভলিউম মানি বায়ার একটিভ।  বুলিশ ক্যান্ডলে হাই ভলিউম মানি বায়ার একটিভ প্রোফেশনাল বায়ার চলে আসছে । স্মার্ট মানি এন্ট্রি হচ্ছে।  

 


 

উপরের চার্টে নেরো রেঞ্জ ক্যান্ডল ছোট ক্যান্ডল ছোট ভলিউম এটি হারমোনি।  আপ বা ডাউন যে কোনো ট্রেন্ডে এটি নরমালি এটি কন্টিনিউয়াস ক্যান্ডল। বুলিশ ট্রেন্ডে ছোট ক্যান্ডল ছোট ভলিউম ট্রেন্ড বুলিশ কিন্তু স্ট্রেংথ উইক কিন্তু বুলিশ কন্টিনিউয়াস ক্যান্ডল। 

ছোট ক্যান্ডলে ভলিউম ডাবল মানি হল ডাইভারজেন্স। ছোট স্প্রেডে ভলিউম বেশি মানি ডাবল এক্টিভিটি। কেন এমন হয় কারণ এটিতে বিপরীত পার্টি বা শক্তি দ্বিগুণ সক্রিয় হয়েছে। প্রাইস ডাইরেকশন চেঞ্জ হবে।  আপে থাকলে ডাউনে যাবে আর ডাউনে থাকলে আপে যাবে। 



উপরের চার্টে পিনবার  ক্যান্ডল দেখানো হয়েছে এটিতে কোনো ডাইভারজেন্স থাকে না  পিনবারে হাই ভলিউম প্রাইস কেন রেজিস্ট্যান্স কে ব্রেকআউট হবে। বায়ার বা সেলার স্ট্রং ভাবে প্রাইস কে রিভার্স করছে। 

 লো ভলিউম পিনবার মানি হলো কেন রেজিস্ট্যান্স কে ব্রেক করছে উপরে কোনো বায়ার নাই।   জন্য এটি নিচে এসে ক্লোজ হয়েছে   বুলিশ ট্রেন্ড জোরালো নয়। 

 

 


উপরের চার্টে প্রথম ক্যান্ডলে হাই স্প্রেড এবং হাই ভলিউম  মানি হলো হারমোনি।  গ্যাপ আপ থাকাতে ভলিউম গ্রীন দেখাচ্ছে।  দ্বিতীয় ক্যান্ডল প্রথম ক্যান্ডেলের সমান স্প্রেড কিন্তু ভলিউম হালকা কম।  কারণ কি কেন এমন হলো।  কারণ হলো আগের ক্যান্ডলে সেলার যেরকম স্ট্রং ছিল এখানে সেলার কমে গেছে।  তৃতীয় ক্যান্ডলে স্প্রেড প্রথম দুটির অর্ধেক কিন্তু ভলিউম বেশি। কেন স্প্রেড কমেছে ভলিউম বেড়েছে কারণ এখন স্মার্ট মানির রেট কম মনে করছে তাই এখান থেকে বাই শুরু হয়েছে।  চতুর্থ ক্যান্ডলে স্প্রেড ছোট হয়েছে এবং ভলিউম  কমে গেছে কিন্তু বাই প্রেসার ছিল পিনবার ক্যান্ডল  তাই পরে প্রাইস উপরে চলে গেছে। 

উপরের চার্টে ডাউন ট্রেন্ডে লো ভলিউমে প্রফেশনাল বা স্মার্ট মানির কেন ইন্টারেস্ট থাকে না।  এখানে আমরা ট্রেন্ড আলোচনা করছি শুধু বিয়ারিশ থেকে বুলিশ।  লো ভলিউমে ডাউনে আসছে প্রফেশনাল বা স্মার্ট মানির তখন কোনো আগ্রহ থাকে না।  হাইয়ার ভলিউমে ডাউন হচ্ছে মানে পাবলিক সেল করতেছে আর  প্রফেশনাল বা স্মার্ট মানি বাই করতেছে।

দুইটি গুরুত্বপূর্ণ নিয়মঃ

উইকনেস এপেয়ার ওন  আপবার বা আপ ক্যান্ডল

স্ট্রেংথ এপেয়ার ওন  ডাউনবার  বা ডাউন ক্যান্ডল

 


 

উপরের চার্টে প্রথমে সাপোর্ট এর কাছে এসে বিয়ারিশ স্ট্রেংথ তীব্র হয়ে নিচে নামবে   তারপর সাইডওয়েজ বা রেঞ্জ  যাবে।  এরপর বুলিশ মুভ আসবে প্রাইস ব্রেকআউট হয়ে আবার উপরে চলে যাবে। 




প্রথমে বিয়ারিশ ট্রেন্ড কে স্টপ করবে তাকে স্টপিং অ্যাকশন বলে  

সেলিং ক্লাইম্যাক্স কি ? সেলিং ক্লাইম্যাক্স এর পিছনে লজিক কি ? লজিক হল একটি বিয়ারিশ ট্রেন্ড অনেক ডাউন হল তখন পাবলিক ভাবে অনেক লস হয়ে গেছে আর লস নিব না। পেনিক রিটেলার তখন সেল করে দিবে।  অপরদিকে স্মার্টমানি ভাবছে প্রাইস অনেক কমে গেছে এটি এখন কম দামে আছে এখন কিনে রাখি। যখন ট্রেন্ড এন্ড হবে তখন এটি হাই ভলিউমে ডাউনে আসে। প্রাইস যখন ডাউন ট্রেন্ডের শেষে এসে স্ট্রংলি ডাউন হতে থাকে তাকে সেলিং ক্লাইম্যাক্স বলে। 



ক্লাইম্যাক্স সেলের বৈশিষ্ট্য কেমন :

একটি ডাউন ট্রেন্ড হতে  হবে।

ডাউন ট্রেন্ডের শেষ ওয়েভ  স্ট্রংলি ডাউন হতে হবে উইথ স্ট্রং ক্যান্ডল উইথ হাই ভলিউম    




সেলিং ক্লাইম্যাক্স:

প্রথমটি হচ্ছে হারমনি এটিতে ভলিউম  এভারেজ ভলিউম থেকে কম বা সমান  দ্বিতীয়টি ডাইভারজেন্স এটিতে ভলিউম   এভারেজ ভলিউম থেকে খুবই কম। এখানে স্মার্ট মানি একটিভ নাই।   তৃতীয়টি হচ্ছে সেলিং ক্লাইম্যাক্স এটিতে ভলিউম এভারেজ ভলিউম থেকে অনেক বেশি। এটিতে আলট্রা হাই ভলিউম চলে আসছে। এটি সেলিং ক্লাইম্যাক্স এর ক্যান্ডল।

 


ট্রেন্ড শেষে হাই ভলিউম আসলে এটি স্টপিং ভলিউম হতে পারে। তখন কিভাবে ট্রেড করতে হবে। সেলিং ক্লাইমেক্সের পরে দুইটি জিনিস আসতে পারে। ট্রেন্ড কন্টিনিউ করতে পারে ট্রেন্ড রিভার্সেল হতে পারে।

 উপরের চার্টে আমরা দুইটি নিয়ম   দেখবো

উদাহরণ -

দুইটি রেড ক্যান্ডলে সেলিং ক্লাইম্যাক্স হয়ে গেছে। ক্যান্ডল স্ট্রং ভলিউম হাই  দেখে আমরা বুঝতে পারছি সেলিং ক্লাইম্যাক্স এসে গেছে।  পরের দুইটি সবুজ ক্যান্ডলে প্রাইস উপর চলে গেছে। এরপর দুইটি লাল ক্যান্ডলে প্রাইস রিটেস্ট করেছে। এখন কিভাবে বুজব প্রাইস উপর যাবে নাকি নিচে যাবে।  প্রাইস যখন নিচে নামছে তখন বড় ক্যান্ডল সাথে হাই ভলিউম হয়েছে। আবার পরের দুইটি সবুজ ক্যান্ডলে ভলিউম আগের দুইটি লাল ভলিউম কে ক্রস করতে পারে নাই। আবার পরের দুইটি লাল বড় ক্যান্ডল ডাউন হয়েছে সবুজ দুইটি ক্যান্ডেলের চেয়ে বেশি ভলিউম নিয়ে। তা হলে বুজা যায় এখানে যে সেলিং ক্লাইম্যাক্স ছিল সেটি ট্রেন্ড রিভার্সেলের জন্য না।  এখানে একটি টেকনিকাল সাপোর্ট লাইন ছিল সে জন্য একটি বাউন্স ব্যাক  করেছে। পরে আবার সেলার কন্টিনিউ করেছে।

উদাহরণ -

দুইটি বড় বড় সেল ক্যান্ডল উইথ হাই ভলিউম।  দুইটি রেড ক্যান্ডলে সেলিং ক্লাইম্যাক্স হয়ে গেছে। ক্যান্ডল স্ট্রং ভলিউম হাই  দেখে আমরা বুঝতে পারছি সেলিং ক্লাইম্যাক্স এসে গেছে।  পরের দুইটি সবুজ ক্যান্ডলে প্রাইস উপর চলে গেছে। এরপর দুইটি লাল ক্যান্ডলে প্রাইস রিটেস্ট করেছে। এখন কিভাবে বুজব প্রাইস উপর যাবে নাকি নিচে যাবে।  প্রাইস যখন নিচে নামছে তখন বড় বড়  ক্যান্ডল সাথে হাই  ভলিউম হয়েছে।   পরের দুইটি সবুজ ক্যান্ডলে ভলিউম আগের দুইটি লাল ভলিউম কে ক্রস করতে পারে নাই।   আবার প্রাইস যখন নিচে নামছে তখন ছোট  ছোট ক্যান্ডল সাথে লো  ভলিউম হয়েছে। টেস্টিং ভলিউম কম হলে বুজা যায় টেস্ট সফল হবে।  আবার পরের দুইটি লাল বড় ক্যান্ডল ডাউন হয়েছে সবুজ দুইটি ক্যান্ডেলের চেয়ে কম  ভলিউম নিয়ে। এখানে সেলার তত স্ট্রং ছিল না আগের ২টা ক্যান্ডেলের তুলনায়। প্রাইস ব্রেক করে নিচে নামে নাই উপরে চলে গেছে।  তা হলে বুজা যায় এখানে যে সেলিং ক্লাইম্যাক্স ছিল সেটি ট্রেন্ড রিভার্সেলের জন্য  

সেলিং ক্লাইম্যাক্স এর পর প্রাইস বাড়তে থাকলে তখন এন্ট্রি নেয়া যাবে না। যখন প্রাইস লেটেস্ট করে কন্ফার্ম করবে তখন এন্ট্রি নিতে হবে।  রিটেস্ট এর পর বায়িং প্রাইস অ্যাকশন খুঁজে পেলে বাই করতে হবে। 

রিটেস্ট  স্ট্রেংথ আছে কি নাই তার উপর নিভর করে বাই দিতে হয়। 

 

 


 

 

স্টপিং ভলিউম :

প্রথমে ক্লাইম্যাক্স ভলিউম থাকবে।  স্টপিং ভলিউম এর কাজ হলো ডাউন মুভকে স্টপিং করবে। সেলিং ক্লাইম্যাক্স  ভলিউম অনেক বেশি হয় বা সেল প্রেসার অনেক হয়।  কয়েকটি ক্যান্ডল নিয়েও সেলিং প্রেসার হতে পারে। ছোট ছোট ক্যান্ডলে হাই ভলিউম একে স্টপিং ভলিউম বলে।  যে ভলিউম গুলি সেল প্রেসার কর কমিয়ে আনে। স্টপিং ভলিউম কয়েকটি ক্যান্ডল নিয়ে হতে পারে। স্টপিং ভলিউম  ডাউন মুভে হতে হবে। স্টপিং ভলিউম  ভলিউম বেশি হতে হবে।  ক্যান্ডল নেরো বা ছোট হতে হবে। ডাউন ট্রেন্ডে ছোট ক্যান্ডলে হাই ভলিউম নির্দেশ করে যে বায়ার চলে আসছে। ডাউনট্রেন্ডে কয়েকটি ক্যান্ডল একটি থেকে অন্যটি ক্রমান্বয়ে ছোট হচ্ছে ওপর দিকে ভলিউম গুলি ক্রমান্বয়ে বড় হচ্ছে তখন আমরা এটিকে স্টপিং ভলিউম বলব।  স্মার্ট মানি ট্রেন্ড কে স্টপ করে সেটি আমরা ভলিউমে দেখতে পাই।  স্টপিং ভলিউমে বায়ার সক্রিয় হয়ে যায়  স্টপিং ভলিউম লজিক বড় প্রতিষ্ঠান বা স্মার্ট মানি নিচে বা ডাউনট্রেন্ডের শেষে স্টক সেল করবে না।  তারা উপরে সেল করে এসে নিচে বাই করবে। তাদের স্ট্রেটেজি বাই লো সেল হাই। প্রাইস কখনো ভি শেপ নিয়ে রিভার্স করবে না। প্রাইস তার লো কে রিটেস্ট করে উপরে যাবে। 

স্টপিং ভলিউমের দুইটি ফলাফল হয়ে থাকে :

অ্যাকচুয়াল বায়িং

ট্রেডার পর্যবেক্ষন করে

স্টপিং ভলিউম দেখলেই বাই করা যাবে না। রিটেস্ট করতে হবে।  বায়িং ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন পেতে হবে।

ভি এস  তে কিভাবে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স বের করব। ভি এস  তে কিভাবে এন্ট্রি  এক্সিট হব। 

ট্রেড তিন প্রকার হয় রিভার্সেল (সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স জোন  )  পুলবাক  (কিছু প্রাইস রিট্রেসমেন্ট হবার  )  ব্রেকআউট  (সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স)

 


 

এখানে  সাপোর্ট জোন :  রিজেকশন দেখানো হয়েছে

 


 

এখানে  সাপোর্ট : পিন বার রিজেকশন দেখানো হয়েছে

 


 

 

 

 

এখানে ফিবোনাচ্চি রিট্রেসমেন্ট দেখানো হয়েছে

 

 


 

টেস্টিং কি : একটি ট্রেন্ড আপে চলছে এরপর এটি রিট্রেস হবে এর পর আমরা কিভাবে বুজব এ ট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে নাকি রিভার্সেল হবে। ট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে নাকি রিভার্সেল হবে এটি টেস্টিং এর উপর নির্ভর করে। যদি টেস্টিং সফল হয় তখন ট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে।  আর টেস্টিং সফল না হলে ট্রেন্ড রিভার্স   বা সাইডওয়েজে যাবে।  একটি সাকসেসফুল টেস্ট আমাদেরকে ইঙ্গিত দেয় যে স্টক রেডি ও মুভ। টেস্ট কোথায় হবে সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স লেভেলে বা জোনে। ডে তেও সাপোর্ট ও রেজিস্টেন্স হয়।   ডে লো সাপোর্ট আর ডে হাই  রেজিস্টেন্স।  প্রাইস উপর যাবার জন্য ডে হাই কে ক্রস করা লাগে। রিভার্সেল করার জন্য ডে লো থেকে রিভার্সেল হয়।

টেস্টিং কেন এত গুরুত্বপূর্ণ : আপ ট্রেন্ডে সাপ্লাই টেস্ট করবে।  যদি আপ ট্রেন্ডে সাপ্লাই না না থাকে তা হলে প্রাইস  কন্টিনিউ  আপে যাবে বা আপ ট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে। প্রাইস যখন সাপোর্ট থেকে রিভার্স করে তখন প্রাইস সাপোর্ট এর নিচে মুভ করে কারন ১. রিটেলারকে ট্রাপ করা ২. স্মার্ট মানি চেক করে সাপোর্ট এর নিচে আর সাপ্লাই আছে নাকি নাই । সাপোর্ট এর নিচে যদি সাপ্লাই না পায় তখন স্মার্ট মানি কন্ফার্ম হয়ে যায় যে আর কেন সাপ্লাই নাই। তখন তারা স্টকটিকে আপ ট্রেন্ডে নিয়ে যেতে পারবে।  যদি সাপোর্ট এর নিচে সাপ্লাই পাওয়া যায় তখন আপ ট্রেন্ডে যেতে সময় লাগে। 

১. রিভেসেলে এন্ট্রি নেবার জন্য সাপোর্ট জোনে বা লেভেলে টেস্ট লাগে। সাপ্লাই নাই মানে ডিমান্ড ওভারকাম প্রাইস উপর যাবে।

২. যদি প্রাইস অলরেডি আপট্রেন্ডে তখন যে পুলবাক হয় সে পুলব্যাকে যদি ভলিউম কম থাকে তার মানে ওই পুলব্যাকে সাপ্লাই কম ঐ ট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে ।

৩. ফিবোনাচ্চি রিট্রেসমেন্ট টেস্টিং পুলব্যাকের টেস্টিং এর মতোই।

 

টেস্টিং সাপ্লাই মানে আপট্রেন্ডে সাপ্লাই কে টেস্ট করে। ফান্ডামেন্টাল বেসিক রুল যদি আপট্রেন্ডে সাপ্লাই বেশি হয় তা হলে মার্কেট পড়বে আর যদি সাপ্লাই না থাকে তা হলে মার্কেট উপর যাবে।

টেস্টিং তিন প্রকার :

১. রাইজিং মার্কেট টেস্টিং  ২. রিভার্সেল টেস্টিং     ৩. পুলবাক টেস্টিং

টেস্ট ভ্যারিয়েশন : টেস্ট ভ্যারিয়েশন দুই প্রকার ১. সিঙ্গেল ক্যান্ডল টেস্ট ২. সুইং টেস্ট

 সিঙ্গেল ক্যান্ডল টেস্ট : টেস্টিং সাপ্লাই ইন আপট্রেন্ড

আপট্রেন্ডে টেস্টিং সাপ্লাই কি ভাবে করে :

ট্রেন্ডিং মার্কেট হতে হবে

টেস্টিং ক্যান্ডল ডাউন বার ভলিউম কমা নেরো স্প্রেড ক্লোজ মিডল বা হাই  হলে ভালো :

টেস্টিং সফল হলে প্রাইস আপ হবে।

 


 

সিঙ্গেল ক্যান্ডেলস্টিকের টেস্টিং:

উপরের চার্টে সিঙ্গেল ক্যান্ডেলস্টিকের লো ভলিউম টেস্ট এবং হাই ভলিউম টেস্ট দেখানো হয়েছে :

লো ভলিউম টেস্ট :প্রথম দুইটি আপ ক্যান্ডল সাথে ভলিউম  উপর যাচ্ছে। মানে এটি ট্রেন্ডিং মার্কেট। পরের ক্যান্ডল টি রেড কিন্তু ভলিউম কম তার মানি হচ্ছে এটি ট্রেন্ড কে সাপ্লাই টেস্ট করছেএটি একটি সিঙ্গেল ক্যান্ডল টেস্ট  ভলিউম যেহেতু কম প্রাইস উপরেই যাবে।   রকম হলে আমরা লাল ক্যান্ডেলের উপর ট্রেড করতে পারি।

হাই ভলিউম টেস্ট : প্রথম দুইটি আপ ক্যান্ডল সাথে ভলিউম  উপর যাচ্ছে। মানে এটি ট্রেন্ডিং মার্কেট। পরের ক্যান্ডল টি রেড কিন্তু ভলিউম বেশি তার মানি হচ্ছে সেলার চলে আসছে এটি ট্রেন্ড কে সাপ্লাই টেস্ট করছেএটি একটি সিঙ্গেল ক্যান্ডল টেস্ট  ভলিউম যেহেতু বেশি  প্রাইস নিচে  যাবে।   রকম হলে আমরা লাল ক্যান্ডেলের নিচে স্টপ লস নিব বা প্রফিট টেক করব 

 

 


 

উপরের চার্টে প্রথম তিনটি আপ ক্যান্ডল সাথে ভলিউম  বাড়তেছে  এরপর প্রথম যে রেড ক্যান্ডল তার ভলিউম আগের তিনটি ক্যান্ডল হতে কম। আপ ট্রেন্ডের জন্য লো ভলিউম টেস্টের বেসিক  ক্যারেক্টারস্টিক হল ভলিউম কমাক্যান্ডেলস্টিকের রেঞ্জ নেরোছোট  এবং রেড / ডাউন  ক্যান্ডল    তিনটিই  আমাদের টেস্টিং কনফার্মেশন দিচ্ছে। রেড ক্যান্ডেলের উপর এন্টি নেয়া যায়।  লাস্ট যে রেড ক্যান্ডল হতে ডাউন হয়েছে সেটির রেড ভলিউম যদিও আগের দিনের ভলিউম হতে কম কিন্তু একদিন আগের ভলিউম থেকে বেশি এবং প্রাইস আগের দিনের ক্যান্ডেলের উপর যেতে পারে নি নিচে ক্লোজ হয়েছে। যার জন্য প্রাইস নিচে নেমে গেছে।



উপরের চার্টে প্রথম ক্যান্ডল ওয়াইড স্প্রেড ভলিউম হাই।  দ্বিতীয় ক্যান্ডল রেঞ্জ  স্প্রেড নেরো  ভলিউম নেরো। ভলিউম কম ক্যান্ডল রেঞ্জ নেরো মানে হল ডিমান্ড নাই প্রাইস নিচে নেমে যাবে।  পরের গ্রীন ক্যান্ডল  টি তেও ডিমান্ড নাই।  পরের বড় গ্রীন ক্যান্ডলের রেঞ্জ বড় সাথে ভলিউম বড় মানে হল বায়ার আসছে। ওপেন লো ওপেন হাই স্ট্রেটেজি ।

 


 


এন্ট্রি কোথায় নিব ট্রেন্ডিং মার্কেট হতে হবে। ডিমান্ড বেশি থাকতে হবে বা নো সাপ্লাই ক্যান্ডল হতে । ডিমান্ড ক্যান্ডেলের উপর। 

 

 


 

সুইং টেস্টিং:

উপরের চার্টে আমরা সুইং টেস্টিং দেখব একটি স্ট্রং ডাউন মুভ সাথে ভলিউম হাই। ডাউন মুভ যখন সেলার কম থাকে তখন প্রাইস উপরে যায়। টেস্টিং ভলিউম লো বা খুবই কম। একুমুলেশনের বেসিক কনসেপ্ট হল স্মার্ট মানি প্রথমে সেলার রিমুভ করবে , তারপর টেস্ট করবে তারপর প্রাইস কে উপরে নিয়ে যাবে।  টেস্ট   চেক করে সেলার আছে কিনা।  যদি সেলার থাকে তখন আবার টেস্ট  করবে। জড়ো টেস্ট  তে সব সেলার কমে যায় তখন প্রাইস আপ মুভে চলে যায়।  সাপোর্ট জোনে বার বার চেক করবে সাপ্লাই আছে কিনা।  যতক্ষণ স্মার্ট মানি কন্ফার্ম না হবে যে আর কোনো  সাপ্লাই নাই ততক্ষন তারা টেস্ট করবে।

সুইং টেস্টিং এর ক্যারেক্টারেস্টিস : ডাউন বার , রিডিউস ভলিউম এন্ড নীএরো স্প্রেড।  সিঙ্গেল ক্যান্ডেলস্টিক এবং সুইং টেস্টিং এর ক্যারেক্টারেস্টিস একই হয়। 

সুইং এর লো পয়েন্ট কে কিভাবে টেস্ট করে সেটি ইম্পরট্যান্ট। 



সুইং এর লো পয়েন্ট কে কিভাবে টেস্ট করে সেটি ইম্পরট্যান্ট।  লো কে কিভাবে টেস্ট করে লো ভলিউমে নাকি হাই ভলিউমে। লো পয়েন্টে সেলিং ক্লাইম্যাক্স এবং স্টপিং ভলিউম দেখতে হবে।

সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্সের সিক্রেট হলো যদি হাই ভলিউমে বড় স্প্রেড হয় তা হলে ব্রেকআউট বা ব্র্যাকডাউন হয়। আর যদি নীএরো রেঞ্জ এবং ভলিউম কমে যায় তা হলে প্রাইস সাপোর্ট এবং রেজিস্টেন্স থেকে রিভার্স হয়।

 


টপিং আউট ভলিউমআপ ট্রেন্ডে ভলিউম হাই স্প্রেড নেরো এটা এক ধরনের দূর্বলতা একে টপিং আউট ভলিউম বলে  মানে হল এখানে সেলার চলে আসছে। রেজিস্টেন্স লেভেলে হাই ভলিউমে ব্রেকআউট হলে সেটি ভ্যালিড ব্রেকআউট আর লো ভলিউমে ব্রেকআউট হলে সেটি ফলস ব্রেকআউট।

 

রিভার্সেল ক্যারেক্টারিস্টিক:

একটি রেঞ্জে যত গুলি সবুজ ক্যান্ডল আছে সেগুলির ভলিউম যদি যত গুলি লাল ক্যান্ডল আছে সেগুলির ভলিউম এর চেয়ে বা তুলনায় বেশি হয় তা হলে প্রাইস উপর যাবে।  আর যদি রেঞ্জে যত গুলি সবুজ ক্যান্ডল আছে সেগুলির ভলিউম যদি যত গুলি লাল ক্যান্ডল আছে সেগুলির ভলিউম এর কম  বা তুলনায় কম  হয় তা হলে প্রাইস নিচে যাবে। এটি একটি রিভার্সেল ক্যারেক্টারিস্টিক।

 


প্রাইস রেজিস্টেন্স লেভেলের দিকে যাচ্ছে কিন্তু গ্রীন ভলিউম আগের দিনের রেড ভলিউমের তুলনায় কম তাই ব্রেকআউট সফল হয় নাই। প্রাইস নিচে চলে আসছে।   



ভলিউম টেস্ট দুই রকম হাই ভলিউম টেস্ট লো ভলিউম টেস্ট । 

ভলিউম টেস্ট দুই রকম হাই ভলিউম টেস্ট লো ভলিউম টেস্ট । 

লো ভলিউম টেস্ট করলে অন্ধ ভাবে বাই সেল করা যাবে না। প্রথম বামের চার্টে বিয়ারিশ মার্কেট ট্রেন্ড ডাউনে চলছে লো ভলিউম টেস্ট প্রাইস আপ। লো ভলিউম টেস্টের পরে বড় গ্রীন হাই ভলিউম নিয়ে প্রাইস উপরে যায়।  দ্বিতীয় চার্টে  বিয়ারিশ মার্কেট ট্রেন্ড ডাউনে চলছে লো ভলিউম টেস্ট তারপর প্রাইস রেঞ্জে চলছে প্রাইস ব্রেকআউট হয়ে নিচে চলে আসছে। এখানে প্রাইস লো ভলিউম টেস্ট করে উপরে না গিয়ে নিচে চলে আসছে কারণ কি ? প্রাইস উপরে যাবার জন্য তার পিছনে স্মার্ট মানি থাকতে হবে। স্মার্ট মানি কি ভাবে বুঝব  লো ভলিউম টেস্টের পরে বড় গ্রীন হাই ভলিউম নিয়ে প্রাইস উপরে যায়।  কিন্তু এখানে প্রাইস রেড হাই ভলিউম নিয়ে নিচে চলে আসছে। এখানে স্মার্ট মানির আগ্রহ কম।  জন্য প্রাইস নিচে চলে আসছে। 

 


 




হাই ভলিউম টেস্ট

উপরের চার্টে হাই ভলিউম টেস্ট এর উদাহরণ দেখান হয়েছে।

ভি এস  স্ট্রেটেজি :

ভি এস এ এনালাইসিস এ টার্নিং পয়েন্ট শো করে ট্রেন্ড কি রিভার্সেল নাকি পুলবাক রিভার্সেল। একটি জিনিস মাথায় রাখতে হবে মার্কেট দীর্ঘ সময় ধরে ট্রেন্ডে থাকে না।  মার্কেট বেশির ভাগ সময় রেঞ্জ মার্কেটে থাকে।  আপট্রেন্ড  ডাউনট্রেন্ডে কম সময় থাকে।  রেঞ্জ মার্কেটে বাই লো সেল হাই। ট্রেন্ডিং  মার্কেটে বাই পুলবাক  রিভার্সেল। ডেইলি ট্রেডারদের জন্য ট্রেন্ড রিভার্সেল এন্ট্রি রিস্কি হয়  ডেইলি ট্রেডারদের ট্রেন্ড রিভার্সেল  এন্ট্রি না নেয়াই ভালো।

 পুলবাক  রিভার্সেল:

সেলিং ক্লাইম্যাক্স , স্টপিং ভলিউম , এন্ড অফ ফলিং মার্কেট।

ভি এস এ স্ট্রেটেজিতে এন্টি নেবার ৪টি ধাপঃ

১. ট্রেন্ড চিন্নিত  করা।

২. আপট্রেন্ডের দুর্বলতা চিন্তিত করা।

৩. টেস্টের দুর্বলতা চিন্তিত করা। কনফার্মেশন এর জন্য অপেক্ষা করা।

৪. এন্ট্রি নেবার জন্য বুলিশ রিভার্সেল প্যাটার্ন দেখা ।

 

ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্নের এন্ট্রি নেবার জন্য বুলিশ ভলিউম প্রাইস সিগন্যাল

আউটসাইড / এংগলফিং

স্টপ হান্টিং

সেক আউট 

 






বুলিশ আউটসাইড রিভার্সাল প্যাটার্ন স্ট্রাকচার:

একটি পুলবাক আসছে প্রথম ক্যান্ডেলস্টিক টি  একটি নেরো রেঞ্জ  ক্যান্ডেলস্টিক বা ডোজি।  তারপর দ্বিতীয় ক্যান্ডেলস্টিক টি একটি বড় ক্যান্ডেলস্টিক যা  সম্পূর্ণরূপে প্রথম ক্যান্ডেলস্টিক টি গ্রাস করে নিয়েছে  এবং প্রথম ক্যান্ডেলস্টিক টির  হাই এর উপরে ক্লোজ  হয়ে যায়।  বড় ক্যান্ডেলস্টিক টির ভলিউম আগের নেরো রেঞ্জ  বা ডোজি  ক্যান্ডেলস্টিকের ভলিউমের বেশি।   প্রথম ক্যান্ডেলস্টিক টির উপর বাই এবং নিচে সেল। 

স্টপ হান্টিং :

স্মার্ট মানি  যখন স্টপ লস কে হান্ট করে ডাইরেকশন চেঞ্জ  করে উপরে চলে যায়  সেটি  স্টপ হান্টিং। এটাকে আমরা পিন বার বা স্পিন বলতে পারি। 



 স্টপ হান্টিং :

স্মার্ট মানি  যখন স্টপ লস কে হান্ট করে ডাইরেকশন চেঞ্জ  করে উপরে চলে যায়  সেটি  স্টপ হান্টিং। এটাকে আমরা পিন বার বা স্পিন বলতে পারি। 

স্টপ হান্টিং এর লজিক কি :

একটি রেজিস্টেন্স লাইন প্রাইস রেজিস্ট্যান্সের কাছাকাছি আমার প্ল্যান প্রাইস ব্রেকআউট হলে এন্ট্রি নিব। আর স্মার্ট মানির প্রফিট টেকিং সেল অর্ডার রেজিস্টেন্স লাইনের  উপরে থাকে থাকে। যার কারনে প্রাইস রেজিস্ট্যান্স ফলস ব্রেকআউট করে নিচে চলে আসে। রেজিস্ট্যান্সের উপরে আমাদের বাই অর্ডার আর স্মার্ট মানির সেল অর্ডার  জন্য প্রাইস উপরে গিয়ে রিভার্স করে আর আমরা বেশি ধরা খাই। স্মার্ট মানি আমাদের ট্র্যাপ করে প্রাইস আবার নিচে নিয়ে আসে।  প্রবণতা কে স্টপ হান্টিং বলে। যদি হাই ভলিউমে স্টপ হান্টিং হয় তার মানে সেলার স্ট্রং। স্মার্ট মানি এখানে সেকেন্ড টেস্ট  করতে পারে।  মোট কথা স্টপ হান্টিং একটি ট্র্যাপ।  যদি এটি  রেজিস্ট্যান্সের উপর হয় তাহলে এটি বিয়ার ট্র্যাপ।  যদি এটি  সাপোর্ট এর নিচে  হয় তাহলে এটি বুল  ট্র্যাপ। 

ডাউন = বায়িং ক্লাইম্যাক্স + টেস্টিং + স্টপ হান্টিং

সেক আউট :

 


সেক আউট :

যদি আপট্রেন্ড যায় তখন যারা দুর্বল বায়ার তাদের কে আউট করে দেয়াকে সেক আউট বলে আর যারা ইয়ার্লি  বায়ার আছে তাদেরকে ট্র্যাপ করে। 

সেক আউট এর ক্রাইটেরিয়া কি :

এটা এক ধরণের ব্রেকআউট ফেইলইওর। প্রাইস সাপোর্ট বা রেসিস্টেন্স এর উপর ক্লোজ দিবে। পরের দিন আবার  সাপোর্ট বা রেসিস্টেন্স এর নিচে প্রাইস নেমে যাবে। ক্যান্ডল বড় হবে ভলিউম কম বা বেশি দুটিই হতে পারে। এটা এক ধরনের ট্রাপ। 

সেক আউট এবং স্টপ হান্টিং এক ধরনের ট্রাপ। 



উপরের চার্টে প্রাইস নিচে আসছে সাপোর্টে তারপর বাউন্স হয়েছে কিন্তু স্ট্রং মুভ ছিল না। প্রাইস আবার নিচে চলে আসছে। এরপর সাপোর্ট ব্র্যাকডাউনের রেড ক্যান্ডেল অনেক স্ট্রং। আমরা বুজতে পারছি ব্রেকআউট হয়েছে। পরের দিন আবার প্রাইস সাপোর্ট এর উপর উঠে গেছে এবং সাপোর্ট এর উপর ক্লোজ দিছে  এটি হচ্ছে সেক আউট। যারা দুর্বল বায়ার তারা সাপোর্ট এর নিচে সেল করে দিবে বা স্টপ লস করবে। ছোট রেড ক্যান্ডলে নো সাপ্লাই ক্যান্ডল বুঝিয়েছে সাথে লো ভলিউমে টেস্ট হলে কনফার্মেশন বুঝিয়েছে। এরপর প্রাইস উপর চলে গেছে।  


 


সেক আউট কোথায় কোথায় হয় :

সাপোর্ট রেজিস্ট্যান্স লেভেল

ট্রেডিং রেঞ্জ 

যেখানে স্মার্ট মানি একমুলেশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন  করে সেসব স্থানে  একমুলেশন এবং ডিস্ট্রিবিউশন করার পর সেক আউট হয়।  সাপোর্ট লেভেলে  সেক আউট  করে কনফার্ম হবে যে আর সাপ্লাই নাই তারপর প্রাইস উপর নিয়ে যাবে।  রেজিস্ট্যান্স লেভেলে সেক আউট কনফার্ম  হবে যে আর ডিমান্ড  নাই  তারপর প্রাইস নিচে নিয়ে আসবে । 


 

 


পুলবাক ট্রেডিংয়ে এন্ট্রি দেবার জন্য সেক আউট হবার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।

স্টক ডাউন কখন শেষ হবে :

আইডেন্টিফাই ট্রেন্ড

বর্তমান ট্রেন্ডের উইকনেস জানা সাইন অফ উইকনেসস্টপিং ভলিউম সেলিং ক্লাইম্যাক্স এন্ড অফ ফলিং মার্কেট / স্টক।

টেস্ট করার জন্য অপেক্ষা করা।  টেস্ট করার দুর্বলতা গুলি চিন্নিত করা। ক্যান্ডল ছোট হওয়া ভলিউম কমে যাওয়া।

ট্রেন্ড চেঞ্জ কনফার্মেশন : সাপোর্ট ক্যান্ডল কনফার্মেশন ক্যান্ডল

রিভার্সেল ক্যান্ডল স্টিক প্যাটার্ন

 

 


 

পুলবাক কখন শেষ হবে :

অনেকে বলে ফিবোর ৫০বা ৬১. পুলবাক শেষ হয়। অন্ধ ভাবে এটা মনে করা যাবে না। রিট্রেসমেন্ট লেভেল না দেখে  আমরা ভলিউম এবং প্রাইস অ্যাকশন এর সাহায্যে বুজতে পারব কখন পুলবাক শেষ হবে। ভলিউম এবং প্রাইস অ্যাকশন দিয়ে চেক করব কোথায় শেষ হচ্ছে।

পুলবাক এন্ট্রি মেথড :

স্টপিং ভলিউম পুলবাক এন্ট্রি মেথড

সেলিং ক্লাইম্যাক্স পুলবাক এন্ট্রি মেথড

এন্ড অফ ফলিং মার্কেট পুলবাক এন্ট্রি মেথড

উপরের  তিনটির সাহায্যে আমরা  বুজতে পারব কখন পুলবাক শেষ হবে

স্টপ বা স্টপিং ভলিউম কি ?

পর পর  কয়েকটা ক্যান্ডেলের প্রাইস স্প্রেড ক্রমান্বয়ে কমতে থাকা (ডিক্রিজিংএবং সাথে   ক্রমান্বয়ে ভলিউম বাড়তে  থাকা কে (ইন্ক্রিজিং)  স্টপিং ভলিউম বলে। 

স্টপিং ভলিউম আসবে।  স্টপিং ভলিউম কে টেস্ট করবে। তারপর রিভার্সেল প্যাটার্ন হবে তার উপর যে ক্যান্ডল হবে সেখানে এন্ট্রি হবে। 

স্টপলস হবে ক্যান্ডেলের নিচে।

 


উপরের চার্টে স্টপিং ভলিউমের একটি উদাহরণ দেখানো হয়েছে। প্রথম দুইটি সবুজ ক্যান্ডলে আপট্রেন্ডে গেছে এরপর স্টপিং ভলিউম আসছে সাথে ভলিউম কমে গেছে। স্টপিং ভলিউম মানি প্রাইস ক্যান্ডল গুলি ক্রমান্নয়ে ছোট হয়ে আসছে এবং ভলিউম ইনক্রিজ হওয়া।  এখানে দুইটা লাল ভলিউমের পর বড় আরেকটি লাল ভলিউম হয়েছে।  লজিক স্মার্ট মানি যদি সেল করতে চাইত তা হলে তিন নম্বর ক্যান্ডলে সেল করবে। স্মার্ট মানি সেল করলে গ্রীন  ক্যান্ডলে সেল করবে  তারা রেড ক্যান্ডলে সেল করবে না বাই করবে। এখানে  তিন নম্বর রেড ক্যান্ডলে ভলিউম বাড়া বায়ার চলে আসছে। এর পর প্রাইস টেস্ট করবে তখন কিছু রিভার্সেল প্যাটার্ন আসবে তখন বাই করব  সাপোর্ট লেভেলে এসে সেক আউট করবে তারপর স্টপ হান্টিং হবে তখন বাই করব   তারপর প্রাইস উপরে যাবে। 

 


 

 



সেলিং ক্লাইম্যাক্স : স্টপিং ভলিউমের মতোই।

 


রিট্রেসমেন্ট ভলিউম মানে ভলিউম কমতেছে।



পুলব্যাক এর জন্য ট্রেন্ড হতে হবে। আমরা জানি প্রাইস বেশি সময় ট্রেন্ড থাকে না।

রেঞ্জ মার্কেটে বাই লো সেল হাই। ওপেনিং রেঞ্জ কে স্টপ হান্টিং করে ওপেনিং রেঞ্জ পর্যন্ত আবার প্রাইস ফিরে গেছে। সাপোর্ট ফলস ব্রেকআউট আবার প্রাইস আপ। রেঞ্জ মার্কেটে টাইট রেঞ্জ হলে সেটাকে এভোয়েড করতে হবে।  রেঞ্জ মার্কেটে টাইট রেঞ্জ হলে সেটাকে এভোয়েড করতে হবে।  ওপেনিং রেঞ্জ হাই লো সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স এর মত কাজ করে। আপ ট্রেন্ডিং শেয়ার হলে সেল সাইড এ যেতে হয় না।  ট্রেন্ডের বিপরীতে যেতে নেই।





ওপেনিং হাই শুরু হাই কে টেস্ট করে উপরে চলে গেছে।

প্রাইস সেক আউট দিয়ে উপরে চলে গেছে।

প্রাইস স্টপ হান্টিং করে উপরে চলে গেছে।

হাই ভলিউমে স্টপ হান্টিং।

ট্রেন্ডিং স্টকে পুলবাক পাওয়া যাবে। পুলবাকের এর জন্য পুলবাক স্ট্রেটেজি আছে।

ট্রেন্ডিং স্টকে ব্রেকআউট পাওয়া যাবে। ব্রেকআউট এর জন্য ব্রেকআউট স্ট্রেটেজি আছে।

 

পরিষ্কার সাপোর্ট বা রেজিস্টেন্স হতে হবে - সেখানে প্রাইস কোন প্যাটার্ন তৈরী করছে যেমনঃ ১.আউট সাইড রেঞ্জ ২. সেক আউট ৩. স্টপ হান্টিং এ গুলি দেখে তারপর ট্রেড নিতে হবে। 

ভলিউম ট্রেডিং স্ট্রেটেজি উইথ প্রাইস অ্যাকশন :

আমরা ট্রেডিং করি আর ইনভেস্টিং করি আমাদের ভলিউম ট্রেডিং স্ট্রেটেজি উইথ প্রাইস অ্যাকশন  জানা খুবই জরুরি। প্রাইস , ভলিউম , প্রাইস এর সাথে ভলিউমের সম্পর্ক এবং ডিভারজেন্স  এ চারটি বিষয় ভলিউম এনালাইসিস করতে হলে জানতে হবে। 

প্রাইস হল  ডিরেকশন ভলিউম হল স্ট্রেংথ।

প্রাইস কি : প্রাইস হল ডিরেকশন অফ ট্রেন্ড।প্রাইস কি আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে

প্রাইস ভলিউমের সাথে ম্যাচ হচ্ছে নাকি হচ্ছে না।

ডিভারজেন্স 

প্রাইস ডিরেকশন কি

ভলিউম কি : ভলিউম হল স্ট্রেংথ অফ ট্রেন্ড  ( স্ট্রং ওর উইক ) । ভলিউম স্ট্রং নাকি উইক। একটি ট্রান্সজেকশন হতে হলে একটি বায়িং ভলিউম এবং একটি সেলিং  ভলিউম হতে হয়। এমন নয় যে বায়িং ভলিউম বেশি সেলিং  ভলিউম কম।

বায়িং ভলিউম কি : বায়ার সব সময় সেলার এর সমান। যদি বায়ার ভলিউম আর সেলার ভলিউম সমান  তা হলে বায়িং ভলিউম আর সেলিং ভলিউম কি। প্রাইস আপ যাচ্ছে সাথে ভলিউম বাড়ছে তাকে বায়িং ভলিউম বলে। ক্যান্ডল গ্রীন ভলিউম গ্রীন তাকে বায়িং ভলিউম বলে। প্রাইস যখন বাড়ে বায়ার তখন এগ্রিসিভলি মাকেট অর্ডারে বাই করতে থাকে এ জন্য তখন দাম বাড়তে থাকে। এ জন্য একে বায়িং ভলিউম বলে।  

 


 

সেলিং ভলিউম কি : প্রাইস ডাউন যাচ্ছে বা রেড ক্যান্ডল হলে তাকে সেলিং ভলিউম বলে। যখন এগ্রিসিভলি কেউ সেল করে তখন দাম কমতে থাকে।   এ জন্য একে সেলিং  ভলিউম বলে।  




রিলেটিভ ভলিউম কি :

রিলেটিভ ভলিউম হল আজকের ক্যান্ডলস্টিকের তুলনায় গত কালের ক্যান্ডলস্টিকের ভলিউম কম না বেশি। এটিই হল তাদের মধ্যে সম্পর্ক। আগের ক্যান্ডেলের তুলনায় ভলিউম বাড়তেছে না কমতেছে। আজ প্রাইস বাড়তেছে সাথে কি ভলিউম বাড়তেছে নাকি কমতেছে। যদি ভলিউম বাড়ে তা হলে রিলেটিভ ভলিউম ইনক্রিজিং  বলব আর যদি ভলিউম কমে তা হলে রিলেটিভ ভলিউম ডিক্রিজিং বলব। প্রাইস আপ + ভলিউম আপ = রিলেটিভ ভলিউম ইনক্রিজিং।   প্রাইস আপ + ভলিউম ডাউন=  রিলেটিভ ভলিউম  ডিক্রিজিং।   প্রাইস আপ + ভলিউম সমান =  রিলেটিভ ভলিউম  ফ্লাট । 




হারমোনি কি :

প্রাইস রেলি করলে প্রাইস স্প্রেড এবং ভলিউম ইনক্রিজিং হয় তাকে হারমোনি বলে। ইম্পালস মুভ এ ভলিউম ইনক্রিজ হয় এবং পুলবাকের সময় ভলিউম ডিক্রিজ হয় তাকে হারমোনি বলা হয়। এ রকম ভলিউম প্যাটার্ন হলে ওয়েভ মুভ স্ট্রং বলা হয়।  এ রকম প্যাটার্নের পুলবাক এ এন্ট্রি নেয়া যায়  ক্যান্ডলস্টিক প্যাটার্ন যেমন : এংগলফিং , পিনবার দেখে সাথে ভলিউম আগের দিনের ভলিউমের থেকে বেশি হতে হবে। রিলেটিভ ভলিউম ইনক্রিজ হলে ট্রেন্ড স্ট্রেংথ আছে।  ইম্পালস ভলিউম আপ + পুলবাক ভলিউম ডাউন =ট্রেন্ড স্ট্রেংথ ভালো। এ রকম প্যাটার্নে কন্ফার্ম আমাদেরকে পুলব্যাক এন্ট্রি নিতে হবে।



হারমোনি কি :

প্রাইস রেলি করলে প্রাইস স্প্রেড এবং ভলিউম ইনক্রিজিং হয় তাকে হারমোনি বলে। ইম্পালস মুভ এ ভলিউম ইনক্রিজ হয় এবং পুলবাকের সময় ভলিউম ডিক্রিজ হয় তাকে হারমোনি বলা হয়। এ রকম ভলিউম প্যাটার্ন হলে ওয়েভ মুভ স্ট্রং বলা হয়।  এ রকম প্যাটার্নের পুলবাক এ এন্ট্রি নেয়া যায়  ক্যান্ডলস্টিক প্যাটার্ন যেমন : এংগলফিং , পিনবার দেখে সাথে ভলিউম আগের দিনের ভলিউমের থেকে বেশি হতে হবে। রিলেটিভ ভলিউম ইনক্রিজ হলে ট্রেন্ড স্ট্রেংথ আছে।  ইম্পালস ভলিউম আপ + পুলবাক ভলিউম ডাউন =ট্রেন্ড স্ট্রেংথ ভালো। এ রকম প্যাটার্নে কন্ফার্ম আমাদেরকে পুলব্যাক এন্ট্রি নিতে হবে। আপ ট্রেন্ড ইমপালস মুভ ভলিউম ইনক্রিজিং , পুল ব্যাক ডাউন ভলিউম। মানে হল প্রাইস বায়ারের কন্ট্রোলে আছে।  প্রাইস এংগলফিং এবং ভলিউম এংগলফিং= পুল ব্যাক এন্ট্রি।  পুল ব্যাক এ ভলিউম বাড়া মানে আবার বায়ার চলে আসছে। রেড ক্যান্ডেলের ভলিউমের চেয়ে গ্রীন ক্যান্ডেলের ভলিউম বড় হলে তখন এন্ট্রি নিতে হবে। না হলে অপেক্ষা করতে হবে গ্রীন ক্যান্ডেলে বেশি ভলিউম আসার জন্য।   গ্রীন ক্যান্ডল > রেড ক্যান্ডল ভলিউম। গ্রীন ক্যান্ডল এ হাই ভলিউম আসতে হবে। 

 

৮ ভলিউম প্রাইস অ্যাকশন কি

লজিক কি

 


বায়ার ইন কন্ট্রোল কি :

যখন প্রাইস বাড়তে থাকে তখন যদি ভলিউম ও সাথে সাথে ইনক্রিজ হতে থাকে তখন তাকে বলে বায়ার  ইন কন্ট্রোল।

সেলার ইন কন্ট্রোল কি :



যখন প্রাইস ডাউন হয় তখন যদি ভলিউম ইনক্রিজ হতে থাকে তখন তাকে বলেসেলার ইন কন্ট্রোল।

ডাইভারজেন্সে  কি :

পুল ব্যাক এর সময় যদি  ভলিউম ইনক্রিজ হতে থাকে তখন  তা ডাইভারজেন্স। মানে হল ট্রেন্ডে মোমেন্টাম আসবে না। ডিমান্ড বেশি নাই।  সাপ্লাই > ডিমান্ড = নো এন্ট্রি।  এ পরিস্থিতিতে ট্রেড নিতে হয় না। নো বাই।  যদি ট্রেডে থাকি তা হলে গ্রীন ক্যান্ডেলের জন্য অপেক্ষা করে তার পর সুবিধা অনুযায়ী বের হয়ে যেতে হবে। 

বায়িং প্রেসার কি ভাবে বুঝব

সেলিং প্রেসার কি ভাবে বুঝব

এন্ড অফ রেলি বা ট্রেন্ড :

কিভাবে বুঝব ট্রেন্ড শেষ হয়েছে ?

প্রাইস আপ ভলিউম ডাউন এর মানে যে মোমেন্টাম আছে তা জ্বালানি ছাড়া। গাড়ি চলতেছে পেট্রোল ছাড়া যে কোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে। একই যুক্তি এখানে যদি ভলিউম না থাকে তা হলে প্রাইস বেশি দূর আগাবে না। প্রাইস রিভার্সেল হবে না হয় ডিপ কারেকশানে যাবে। এ রকম পরিস্থিতি আসলে এক্সিট করতে হবে। কিভাবে এক্সিট হব সেটি একটি প্যাটার্ন দেখে হতে হবে যেমনঃ এঙ্গুলফিং , রিজেকশন, ডাবল টপ , রেঞ্জ রিভারসেল , রাউন্ডিং টপ বা স্ট্রং ভলিউম । 

ক্লাইম্যাক্স ভলিউম :

 


ক্লাইম্যাক্স ভলিউম :



যে সব ভলিউম ক্যান্ডল বড় বড় আইফেল টাওয়ারের মত দাঁড়িয়ে আছে সে গুলি ট্রেন্ড চেঞ্জিং ভলিউম।

আপট্রেন্ডে প্রাইস যখন মোমেন্টামে থাকে বা একটি স্ট্যান্ডার্ড হারমনিক মুভে থাকে এর পর একটি হাই ভলিউম আসে মানে অনেক বেশি ভলিউম।  পরিষ্কার ভাবে ওই ট্রেন্ডের সবচেয়ে বড় ভলিউম। যেখান থেকে ট্রেন্ড শুরু হয়েছে ওই ট্রেন্ডের চূড়ায় যে সবচেয়ে বেশি ভলিউম হয় তাকে ক্লাইম্যাক্স ভলিউম বলে। ক্লাইম্যাক্স ভলিউম আসলে প্রাইস রিভার্সেল হবে না হলে রেঞ্জ এ যাবে।  যদি ট্রেন্ডে থাকে তা হলে এক্সিট করতে হবে।  আর যদি প্রাইস ডাউনট্রেন্ডে থাকে তা হলে ক্লাইম্যাক্স ভলিউমে এন্ট্রি নিতে হবে। পুলবাকের  ক্লাইম্যাক্স ভলিউম আছে।

আপট্রেন্ড (এংগাল্ফিং , রিজেকশন, শুটিং ষ্টার, ডোজি )  + হাইয়েস্ট ভলিউম = ক্লাইম্যাক্স ভলিউম ( সেল )।

ডাউনট্রেন্ড (এংগাল্ফিং , রিজেকশন, শুটিং ষ্টার, ডোজি ) + হাইয়েস্ট ভলিউম = ক্লাইম্যাক্স ভলিউম ( বাই  )  

 ট্রেন্ড স্টার্ট _প্রাইস আপ + ফ্লাট  পুলব্যাক ভলিউম লেস = আপট্রেন্ড সিগন্যাল

ব্রেকআউট এর পাশে হাই ভলিউম আসলে তাকে ক্লাইম্যাক্স ভলিউম বলা যাবে না। 

তিন জায়গায় হাই ভলিউম আসতে পারে সাথে থাকবে হেমার , হ্যাংগিংমান ,এংগাল্ফিং, ডার্ক ক্লাউড কভার বা শুটিং ষ্টার। 

১. স্টপিং ভলিউম: যখন ট্রেন্ড শুরু হয় বা স্টপিং ভলিউম তখন হাই ভলিউম আসবে।

২. ব্রেকআউট ভলিউম: যখন প্রাইস ব্রেকআউট দিবে  তখন হাই ভলিউম আসবে।

৩. ক্লাইম্যাক্স ভলিউম : আপট্রেন্ডের শেষে ক্লাইম্যাক্স ভলিউম আসবে। 

এ তিন জায়গায় হাই ভলিউম আসবে।

স্টপিং ভলিউম :

 


স্টপিং ভলিউম :

ক্লাইম্যাক্স ভলিউম এবং স্টপিং ভলিউম লজিক একই রকম। যখন প্রাইস আপে তখন যদি ক্যান্ডল রেঞ্জ কমে যায় বা ছোট হয় আর ভলিউম বেড়ে যায় তার মানে হল সেলার চলে আসছে। এটিকে স্টপিং ভলিউম বলে । তারমানে সেলার কন্ট্রোল নিয়ে নিয়েছে। ট্রেন্ড চেঞ্জ হবে। এটিকে  ডাইভারজেন্স ও  বলা হয় । এটি ট্রেন্ড কে স্টপ করে।  প্রাইস এবং ভলিউম সবুজ ক্যান্ডল বা লাল ক্যান্ডল যে কোনো টি হতে পারে। আপট্রেন্ডে এটি আসলে এক্সিট নিয়ে নিতে হবে।   আবার   যখন প্রাইস ডাউনে যায় তখন যদি ক্যান্ডল রেঞ্জ কমে যায় বা ছোট হয় আর ভলিউম বেড়ে যায় তার মানে হল বায়ার  চলে আসছে।  প্রাইস এবং ভলিউম  সবুজ ক্যান্ডল বা লাল ক্যান্ডল যে কোনো টি হতে পারে। ডাউনট্রেন্ডে বা পুলব্যাক স্টপিং ভলিউম হলে লক্ষণ ভালো। মানে হল বায়ার চলে আসছে। তখন এন্ট্রি নিতে হয়।

 


 

সিগনিফিকেন্ট ভলিউম :

সিগনিফিকেন্ট ভলিউম হিডেন সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স হিসাবে কাজ করে। সিগনিফিকেন্ট ভলিউম খুবই গুরুত্বপূর্ন। হাইয়েস্ট ভলিউম ক্যান্ডল মার্ক করা। ক্যান্ডেলের হাই পয়েন্ট রেজিস্টেন্স আর লো পয়েন্ট সাপোর্ট হিসাবে কাজ করে । চার্ট কে জুম আউট করে হাই ভলিউম গুলি মার্ক করে ফেলতে হবে এবং আপ ট্রেন্ডের গুলি রেজিস্ট্যান্স আর ডাউনট্রেন্ডের গুলি সাপোর্ট ভলিউম হিসাবে কাজ করে।  

টপ এন্ড বটম ভলিউম :

 


টপ এন্ড বটম ভলিউম :

স্টপিং  ও ক্লাইম্যাক্স ভলিউম প্রাইস অ্যাকশন এ দুটি হতে হবে টপ এন্ড বটম ভলিউম হবার জন্য। ভলিউম আসছে আর রিভারসেল হয়ে যাবে এ রকম নাও হতে পারে। 

টেস্ট কতক্ষন চলে যতক্ষন মার্কেট থেকে সেলার আউট হয়ে না যায়। সেলার কমে গেলে তারপর প্রাইস উপর যাবে।

 


টেস্টিং ভলিউম :

প্রাইস যদি ট্রেন্ডে থাকে তাহলে কি কি টেস্টিং ভলিউম হতে হবে।

১. সুইং বা রিভার্সেল এর টেস্টিং ভলিউম : প্রাইস ডাউনে চলে তার পর আপ মুভ করে আবার ডাউনে চলে আসে একে টেস্টিং বলে। এটি সুইং টেস্ট রিভার্সেলের জন্য। 

২. পুল বাকের  টেস্টিং ভলিউম : প্রাইস আপে  যাচ্ছে  তার পর রিট্রেস  করে নিচে আসে আবার উপর যায়  চলে যায় একে পুল বাকের  টেস্টিং  বলে।

৩. ব্রেকআউট টেস্টিং ভলিউম অথবা পুল: প্রাইস এক রেঞ্জ চলছে তারপর ব্রেকআউট দিয়ে উপর চলে গেছে আবার ডাউনে চলে আসে ব্রেকআউট টেস্ট করে একে ব্রেকআউট টেস্টিং বলে।

৪. ক্যান্ডেলস্টিক টেস্টিং ভলিউম : প্রথম হাই প্রাইস এ একটি বড় ভলিউম হয়েছে পরের ক্যান্ডলে প্রাইস কমে গেছে এবং ভলিউম ও কমে গেছে।

একটি ট্রেন্ডে এ চার  ধরনের টেস্টিং ভলিউম হয়।

আসলে চার্টে কিভাবে এনালাইসিস করব

এন্টি

এক্সিট

স্টপলস

No comments:

Post a Comment