Saturday, November 5, 2022

চার্ট রিডিং- ২ টি ক্লাস।

  চার্ট রিডিং- ২ টি ক্লাস।  

স্টক মার্কেটের প্রতিদিনের রুটিন ফলোআপ:

১. সূচকের অবস্থান দেখা ।
২. প্রতিটি সেক্টরাল গতিবিধি দেখা।
৩. টপ ২০ শেয়ারের অবস্থান দেখা।
৪. হাতে থাকা শেয়ারের অবস্থান, গতিবিধি, নিউজ এবং ভলিউম দেখা।

একটি স্টকে কি কি ঝুঁকি বিবেচনায় আনতে হয়?
১. শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়া।
২. বাজারের সামগ্রিক অবস্থা বিবেচনা করা।
৩. বিশ্বের অৰ্থনৈতিক মন্দাভাব।
৪. দেশের অৰ্থনৈতিক মন্দাভাব।
৫. ব্যাংকে আমানতের সুদ হার বেড়ে যাওয়া।
৬. বিশ্বের ও দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা।
৭. ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউস থেকে ঋণ নেওয়াকে অগ্রাধিকার দেয়া।
৮. কোম্পানির কত টাকা ঋণ আছে।
৯. তাদের নামে মামলা আছে কিনা।
১০. সাম্প্রতিক সময়ে কোম্পানির নেতিবাচক খবর।

যেগুলি বেশি বেড়ে গেছে সেগুলি থেকে দূরে থাকা ভালো। নিচের থেকে উপরে উঠতেছে এ ধরণের স্টকে থাকা উচিত। আপনার দৃষ্টিতে এই মুহূর্তে কোন শেয়ারগুলো নিচের থেকে উঠে আসতেছে l ভালো ভলিউম নিয়ে l

ছোট একটি টিপসঃ
আজ যেগুলি হল্ট বা তার কাছাকাছি বেড়েছে সেগুলি না দেখে যে গুলি এক_ দুই _তিন দিন আগে বেশি ভলিয়ম নিয়ে হল্ট হয়েছে কিন্তু আজ দাম কম সে গুলি দেখেন।

ডাইভারজেন্স_ প্রাইস বাড়তেছে ভলিউম কমতেছে। কিছুদূর গিয়ে প্রাইস কমার সম্বাবনা বেশি।

ছোট একটি টিপসঃ
একটি শেয়ার এ এন্ট্রি দেবার একটি সিম্পল নিয়ম বা শেয়ার টি বাড়বে কিনা সেটা বুঝার সহজ নিয়ম হল ভলিউম এবং প্রাইসের সম্পর্ক :
আজ : ভলিউম_আজ গতকালের যে ভলিউম হয়েছে সে ভলিউমকে ক্রস করতে হবে প্রাইস_ গতকালের প্রাইস থেকে আজকের প্রাইস আপ থাকতে হবে।
আগামী দিন : ভলিউম_আগামী কাল যে ভলিউম হবে তা আজকের যে ভলিউম হয়েছে সে ভলিউম ক্রস করতে হবে বা বেশি হতে হবে। প্রাইস_ আগামী কালের ক্লোজ প্রাইস আজকের ক্লোজ প্রাইস এর উপর থাকতে হবে।


একটি স্টকে এন্ট্রি দেবার আগে চার্টে যে বিষয় বিবেচনা করতে হবে:
স্টকের অবস্থান: একুমুলেশন / মার্কআপ / ডিস্ট্রিবিউশন / মার্কডাউন ট্রেন্ড : আপট্রেন্ড / ডাউনট্রেন্ড / সাইডওয়েজ ট্রেন্ড স্ট্রেংথ : স্ট্রং / উইক সুইং স্ট্রেংথ :স্ট্রং / উইক প্যাটার্ন : যত বেশি জানা যায় প্রাইস মুভমেন্ট: আপ / ডাউন প্রাইস মোমেন্টাম : ফাস্ট / স্লো , বাড়তেছে / কমতেছে প্রাইস লোকেশন : সাপোর্টের কাছে / রেজিস্ট্যান্সের কাছে / সাপোর্ট আর রেজিস্ট্যান্সের মাঝে ভলিউম : বাড়তেছে / কমতেছে বাই ভলিউম : স্ট্রং / উইক , বড় / মাঝারি/ছোট সেল ভলিউম : স্ট্রং / উইক , বড় / মাঝারি/ছোট স্ট্রং পয়েন্ট : ১. ট্রেন্ড লাইন ব্রেকআউট , ট্রেন্ড চেঞ্জ করার চেষ্টা করছে উইক পয়েন্ট : ১. প্রাইস কমতেছে ২. সেল ভলিউম আগের দিনের চেয়ে বাড়ছে সাপোর্ট কেন্ডেল: এংগাল্ফিং , রিজেকশন, মনিং ষ্টার, ডোজি, হারামি কনফারমেশন কেন্ডেল : কনফারমেশন কেন্ডেল সাপোর্ট কেন্ডেলের উপর ক্লোজ হতে হবে। সাপোর্ট ফর্মেশন : হয়েছে / হয় নাই রেজিস্ট্যান্স ফর্মেশন : হয়েছে / হয় নাই রিস্ক : রিস্ক হতে পারে কত পার্সেন্ট প্রফিট : প্রফিট হতে পারে কত পার্সেন্ট। স্টপ লস : সাপোর্ট কেন্ডেলের নিচে এন্ট্রি দিব : হাঁ / না , সাপোর্টে আসার জন্য অপেক্ষা করব / ব্রেকআউট এর জন্য অপেক্ষা করব ।


 পুলব্যাক দুই প্রকার :  ১. টাইম কারেকশন: ২. প্রাইস কারেকশন :

১. টাইম কারেকশন: স্ট্রং আপট্রেন্ড এর মানে হচ্ছে টাইম কারেকশন। টাইম কারেকশন প্রাইস উপরের দিকে যাবার সম্বাবনা বেশি।  ২. প্রাইস কারেকশন : ট্রেন্ড স্ট্রং না হলে প্রাইস কারেকশন হয়।  প্রাইস কারেকশন হলে ট্রেন্ড দুর্বল হয়ে যায়।  প্রাইস ওভারবট পর্যায়ে চলে গেলে প্রাইস কারেকশন হয়।  

আপট্রেন্ড: হাইয়ার হাই এর মানে হচ্ছে আপট্রেন্ড।  আপট্রেন্ড ৪ প্রকার ১. স্ট্রং আপট্রেন্ড ২. হেলদি আপট্রেন্ড ৩. উইক আপট্রেন্ড  ৪. রেঞ্জ আপট্রেন্ড। 

১. স্ট্রং আপট্রেন্ড: স্ট্রং আপট্রেন্ড এর মানে হচ্ছে টাইম কারেকশন। একে ফ্লাট পুলব্যাক ও বলা হয়। ফ্লাট পুলব্যাক মানে হচ্ছে প্রাইস রেঞ্জ হবে বা কনসোলিড করবে নেরো ক্যান্ডলে। ক্যান্ডল টাইপ ডোজি , ছোট ছোট স্পিনিং টপ। ফ্লাট পুলব্যাক   স্ট্রং আপট্রেন্ড এ হয়।  স্ট্রং আপট্রেন্ড এ প্রাইস বাড়ার নিয়ম হচ্ছে আপ -ফ্লাট পুলব্যাক- ব্রেকআউট -আপ। ফ্লাট পুলব্যাক এ ব্রেকআউট হলে তারপর এন্টি দিতে হয়।  



প্রাইস কারেকশন ৩ প্রকার  : ট্রেন্ড স্ট্রং না হলে প্রাইস কারেকশন হয়।  

১. হেলদি আপট্রেন্ড ২. উইক আপট্রেন্ড  ৩. রেঞ্জ আপট্রেন্ড 

১. হেলদি আপট্রেন্ড: হেলদি আপট্রেন্ড মানে হচ্ছে প্রাইস উপরে যাচ্ছে।  হাইকে ব্রেকআউট দিবে। আবার যখন প্রাইস কমে বা রিট্রেস হয় তখন আগের হাইয়ার হাই  সাপোর্ট পর্যন্ত প্রাইস নেমে আসে। এবং আগের হাইয়ার হাই  সাপোর্ট  লেভেল থেকে রিজেকশান নিয়ে প্রাইস উপর চলে যাবে। প্রাইস আগের হাইয়ের নিচে ক্লোজ হবে না বা দিবে না। এ ধরনের ট্রেন্ডকে হেলদি আপট্রেন্ড বলা হয়।  আগের রেজিস্ট্যান্স এখন সাপোর্ট হিসাবে কাজ করবে। এ ধরনের পুলব্যাক এ সাপোর্ট লেভেলে রিজেকশন ক্যান্ডলে এ এন্টি নিতে হয়। অন্য কনো কনফারমেশন এর আর  প্রয়োজন নাই।  কারণ এখানে প্রাইস অ্যাকশন রিজেকশন ক্যান্ডল এবং সাপোর্ট লেভেল দুটিই এন্টি পয়েন্ট। হেলদি আপট্রেন্ড এ প্রাইস বাড়ার নিয়ম হচ্ছে রেলি -বেজ -রেলি। বেজ এর মানে হল সাপোর্ট লেভেল বা জোন। 

২. উইক আপট্রেন্ড বা ডিপ রিট্রেসমেন্ট : 

প্রাইস আপট্রেন্ডে যাচ্ছে যখন প্রাইস নিচে নামছে তখন হাইয়ার হাই  সাপোর্ট ভেঙ্গে কিছু নিচে নেমে যায় তখন প্রাইস এর নিচে নামাকে ডিপ রিট্রেসমেন্ট বলে। এর মানে হচ্ছে এ ট্রেন্ড হেলদি ট্রেন্ড থেকে উইক। এ ধরনের  রিট্রেসমেন্ট এ প্রাইস কে হাইয়ার লো পর্যন্ত আসার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।  প্রাইস যখন হাইয়ার লো পয়েন্টে চলে আসবে এবং নিচে ডাবল বটম হবে তখন হাইয়ার লো পয়েন্টে এন্ট্রি দিতে হবে। ডিপ রিট্রেসমেন্ট এ প্রথম বটমে এন্ট্রি দেয়া উচিত  না। রিটেস্ট এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে এবং ডাব্লিও প্যাটার্ণ বা ডাবল বটম হলে কনফার্ম এন্ট্রি দিতে হবে।  উইক আপট্রেন্ড এ এন্ট্রি নেবার জন্য প্রাইস একশনের সেকেন্ড কনফার্মেশন এর  দরকার হয় এ জন্য ডাবল বটম এ এন্ট্রি নিতে হয়। 

উইক আপট্রেন্ড: প্রাইস ব্রেকআউট হয়ে নিচে নেমে আসে এ ধরণের ট্রেন্ড কে উইক আপট্রেন্ড বলে। বিয়ারিশ প্রেসার জোন এক ধরণের উইক ট্রেন্ড। বিয়ারিশ প্রেসার জোনে ফরমেশন মানে হল উপর থেকে প্রাইস রিজেকশন। বিয়ারিশ প্রেসার জোনে ফরমেশন মানে হল উপর থেকে প্রাইস রিজেকশন হওয়া বা উপর থেকে সেল প্রেসার ক্যান্ডল তৈরী হওয়া।   

৩. রেঞ্জ : প্রাইস উপরে চলে যায় আবার নিচে চলে আসে একে রেঞ্জ বলে। ছোট রেঞ্জ এ ট্রেড এভোয়েড করতে হবে। বড় রেঞ্জ হলে বাই লো সেল হাই। 

কোন ধরনের পুলব্যাক কে এভয়েড করতে হবে :

১. উইক আপট্রেন্ড এ প্রথম বটমে এন্ট্রি না নেয়া। 

২. উইক আপট্রেন্ড এ ডাবল বটমে ভলিউমের কনফার্মেশন ছাড়া এন্ট্রি না নেয়া। 

৩. উইক আপট্রেন্ড কে এভোয়েড করা উচিত।  কারণ এ ধরণের ট্রেন্ড সামনে গিয়ে ট্রেন্ড চেঞ্জ হয়ে যায়।  

৪.  উইক ট্রেন্ডে এন্ট্রি নেয়া রিস্ক। 

৫. ছোট রেঞ্জ এ ট্রেড এভোয়েড করতে হবে। 



 আমাদেরকে সব সময় আপট্রেন্ডের দুর্বলতা এবং ডাউন ট্রেন্ডের শক্তি খুঁজতে হবে: 

সব সময় আপনাদের দুর্বলতা খুঁজতে হবে 

আপট্রেন্ডের দুর্বলতা: 

১. আপথ্রাস্ট- স্প্রেড হাই , ভলিউম হাই , নতুন হাই ( পিনবার , ইনভার্টেড হেমার ) 

২. নো ডিমান্ড বার 


ডাউনট্রেন্ডের শক্তি : 

১. স্টপিং ভলিউম 

২. ইনভার্টেড আপথ্রাস্ট

৩. নো সাপ্লাই বার


ওয়াইকপের তিনটি মৌলিক নীতি আছে :

১.  প্রাইস এবং  ভোলিয়াম 

২. কজ এন্ড ইফেক্ট 

৩. ইপোর্ট এন্ড রেজাল্ট

স্মার্ট মানে মূলত চারটি ধাপে বাজার স্থানান্তর করেন

১.  একুমুলেশন 

২. মার্কআপ 

৩. ডিস্ট্রিবিউশন 

৪. মার্কডাউন

স্মার্ট মানি কখন শেয়ার সংগ্রহ করে:  

১. যখন একটি শেয়ার প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় এবং 

২. কেউ শেয়ার নিতে চায় না তখন স্মার্ট মানি শেয়ার সংগ্রহ করে  


একুমুলেশন ধরার কৌশল: 

১. একুমুলেশন সাধারণত যানজট এলাকায় সঞ্চালিত হয় 

২. কনজেশন বা যানজট এলাকা হল বেশিরভাগ সাইডওয়েজ বা রেঞ্জ বাউঞ্চ মুভমেন্ট যেখানে স্টক উপরে উঠতে পারে না বা নিচে নামতে কোন আগ্রহ নেই। 

 ৩. যানজট এলাকা গুলি সিদ্বান্তহীনতার  দ্বারা চিন্তিত করা যায়।  

৪. যানজট এলাকার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র গুলির মধ্যে একটি হল ভলিউম কম হওয়া।  

৫. যানজট এলাকার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হল ক্যান্ডল গুলি ছোট বা সংকীর্ণ হওয়া।  

৬. ভলিউম সাপোর্ট লাইনের কাছে ছোট বা সংকচিত হওয়া উচিত এবং রেসিস্টেন্স লাইনের কাছে প্রসারিত হওয়া উচিত।  

৭. স্টকটি মাস না হলেও কয়েক সপ্তাহের জন্য একটি রেঞ্জে ট্রেড করা উচিত। 

৮. সাপোর্ট লাইনের নিচে কিছু ঝাকুনি বা সেকআউট দেখা যেতে পারে।  এটি একটি ব্যর্থ ব্রেকআউট মাত্র।  দুর্বল হাত গুলিকে আতংকিত করে এবং দূর্বল টাকা জেড়ে ফেলার জন্য ।    

৯. কিছু প্যাটার্ন : রাউন্ডিং বটম , হেড এন্ড সোল্ডার , ডাবল বটম বা ডাব্লিউ, ট্রিপল বটম ।  প্যাটার্ন গুলি মূল্যায়ন করার সময় একটি জিনিস মনে রাখতে হবে যে ভলিউম প্যাটার্নটিও পরীক্ষা করা গুরুতপূর্ণ।


যানজটপূর্ন এলাকার আগে স্টকের ইতিহাস এর মাধ্যমে আবার প্রাইস আপ হবার বুঝার উপায় :  

১. স্টক কি আগে রেঞ্জে , মার্কআপ , ডিস্ট্রিবিউশন  না মার্কডাউনের একটি চক্রের মধ্যে দিয়ে গেছে?

২. রেঞ্জের আগে কি সেলিং ক্লাইম্যাক্স ছিল?

রিএকুমুলেশন : 

স্টকটি কি রেঞ্জের আগে একটি আপট্রেন্ড উপভোগ করছিলো ? যদি তাই হয় , এটি একটি রিএকুমুলেশন হতে পারে।  


 একটি স্টকে নতুন এন্ট্রি নেবার জন্য প্রাইস কে তার সাপোর্ট লেভেল আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। সে সাপোর্ট হতে পারে হরিজন্টাল সাপোর্ট লাইন , ট্রেন্ড লাইন , মুভিং এভারেজ , ফিবো লেভেল অথবা হারমনিক প্যাটার্ন এর কনো লেভেল। প্রাইস সাপোর্ট পয়েন্টে এসে সাপোর্ট থেকে বাড়া শুরু করলে সে সাথে যদি ভলিউম আগের দিনের চেয়ে বেশী হয়। তখন একটি শেয়ার এ এন্ট্রি নেয়া উচিত।

Potential Entry = Selling climax + stooping volume+ Price up + Retest with low volume+ Reversal candlestick pattern or range breakout with high volume + confirmation candle with high volume.

ডিমান্ড >সাপ্লাই = এন্ট্রি সাপ্লাই > ডিমান্ড = নো এন্ট্রি


 একটি স্টক কিভাবে সিলেকশন করতে হয় বা ওয়াচলিস্টে রাখতে হয় :

ইনডেক্স আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে দেখতে হয়।
সেক্টর আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে দেখতে হয়।
সেক্টরকে সব সময় ইনডেক্সের সাথে কোরিলেট করতে হয়। যে সেক্টর ইনডেক্সের সাথে হারমনিক সে সেক্টর সিলেক্ট করতে হয়।
স্টক কে সব সময় সেক্টরের সাথে কোরিলেট করতে হয়। যে স্টক সেক্টরের সাথে হারমনিক সে স্টক ওয়াচ করতে হয়।
স্ট্রং মোমেন্টামের এবং যে স্টকে লিকুইডিটি বেশি সে স্টক ওয়াচ করতে হয়।
যে স্টকে লিকুইডিটি থাকে না সেটি মেনিপুলেটেড স্টক। স্টক মোমেন্টের জন্য জায়গা থাকতে হয়।
যে স্টক প্রাইস অল টাইম হাই প্রাইসের কাছাকাছি সে স্টক ওয়াচলিস্টে রাখতে হয়।
এন্ট্রি নেবার জন্য প্রাইস অ্যাকশন এর সাহায্য নিতে হয়। প্রাইস অ্যাকশন কি রকম হতে হবে: অন্ধ ভাবে কিছু নেয়া যাবে না। কিছু প্যাটার্ন দেখে নিতে হবে যেমন : ১. কাপ এন্ড হ্যান্ডেল প্যাটার্ন ২. ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন ৩. ট্রায়াঙ্গল প্যাটার্ন ৪. ফ্লাট বেইজ সাইডওয়াজ ব্রেকআউট। এ ৪ প্রকার প্যাটার্ন ব্রেকআউট দেখে এন্ট্রি নিতে হবে। এ প্যাটার্ন গুলিতে একুমুলেশন বা রিএকুমুলেশন হয়।
হোল্ড করবো কত দিন : হোল্ড করবো যত দিন মোমেন্টাম থাকবে।
কোথায় স্টপ লস নিতে হবে: প্যাটার্নের নিচের ক্যান্ডলে
আমার স্টক সিলেকশনের সাথে অন্যের স্টক সিলেকশনের মিল নাও থাকতে পারে। আমরা সব সময় বলি "ট্রেন্ড ইজ ফ্রেন্ড"। আপট্রেন্ডের শেয়ার কিনতে হয়। কিন্তু শেয়ার কিনি ডাউনট্রেন্ড বা সাইডওয়েজের শেয়ার।

সতর্কতাঃ একটি কথা মনে রাখতে হবে এসব প্যাটার্ন আসলেই প্রাইস রিভার্স হয়ে যাবে বা প্রাইস বেড়ে যাবে এমন নাও হতে পারে। প্রাইস বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে। ট্রেডিংয়ে কোনো চার্ট এই ফারফেক্ট নয়। সব গুলি লজিক তো আর শতভাগ কাজ করবে না কিছু ব্যতিক্রম তো থাকে। এটা মেনে নিয়েই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে। এ পোষ্টের শেয়ারের চার্ট উদাহরণ স্বরূপ বিবেচনা করা হয়েছে। এটিকে কেউ বাই /সেল হিসাবে নিবেন না।

 শেয়ার কিনার নিয়ম:

১. টপ মোমেন্টাম: টপ ২০ লিস্টে কোন শেয়ার গুলি বেশী বাড়ছে তা দেখা।
২. টপ লিকুইডিটি : টপ ২০ লিস্টে কোন শেয়ার গুলি বেশী টাকা লেনদেন হচ্ছে তা দেখা।
৩. ব্রেকআউট: ট্রেন্ড লাইন ব্রেকআউট সাথে কনফারমেশন থাকতে হবে,ক্যান্ডল স্টিক প্যাটার্ন ব্রেকআউট সাথে কনফারমেশন থাকতে হবে, প্রাইস অ্যাকশন প্যাটার্ন ব্রেকআউট সাথে কনফারমেশন থাকতে হবে।
নোট : দাম বেশী বেড়ে গেলে কিনার জন্য অস্থির হবার দরকার নাই। দাম কমবে আবার কিনার সুযোগ আসবে। শেয়ার কিনার জন্য কনো তাড়াহুড়া নয়। প্রত্যাশিত দামে এটি আবার আসবেই আজ না হলে কাল। কিনার সুযোগ পাবোই।



 স্টক সিলেকশন:

একটি স্টক কিভাবে সিলেকশন করতে হয় বা ওয়াচলিস্টে রাখতে হয় :
ইনডেক্স আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে দেখতে হয়।
সেক্টর আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে দেখতে হয়।
সেক্টরকে সব সময় ইনডেক্সের সাথে মিলিয়ে দেখতে হয়। যে সেক্টর ইনডেক্সের সাথে আপ ডাউন হয় সে সেক্টর সিলেক্ট করতে হয়।
স্টক কে সব সময় সেক্টরের সাথে সাথে মিলিয়ে দেখতে হয়। যে স্টক সেক্টরের সাথে সাথে আপ ডাউন হয় সে স্টক ওয়াচ করতে হয়।
যে স্টকের মোমেন্টাম স্ট্রং সাথে ভলিউম বাড়তেছে এবং যে স্টকে লিকুইডিটি বেশি সে স্টক ওয়াচ করতে হয়।
যে স্টকে লিকুইডিটি থাকে না সেটি মেনিপুলেটেড স্টক।
যে স্টক প্রাইস অল টাইম হাই প্রাইসের কাছাকাছি এবং আপট্রেন্ডে সে স্টক ওয়াচলিস্টে রাখতে হয়।
এন্ট্রি নেবার জন্য প্রাইস অ্যাকশন এর সাহায্য নিতে হয়। প্রাইস অ্যাকশন কি রকম হতে হবে তা জানতে হবে। : অন্ধ ভাবে স্টকে এন্ট্রি নেয়া যাবে না। কিছু প্যাটার্ন দেখে নিতে হবে যেমন : ১. কাপ এন্ড হ্যান্ডেল প্যাটার্ন ২. ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন ৩. ট্রায়াঙ্গল প্যাটার্ন ৪. ফ্লাট বেইজ সাইডওয়াজ ব্রেকআউট। এ ৪ প্রকার প্যাটার্ন ব্রেকআউট দেখে এন্ট্রি নিতে হবে। এ প্যাটার্ন গুলিতে একুমুলেশন বা রিএকুমুলেশন হয়।
হোল্ড করবো কত দিন : হোল্ড করবো যত দিন মোমেন্টাম থাকবে।
কোথায় স্টপ লস নিতে হবে: প্যাটার্নের নিচের ক্যান্ডলে।
আমার স্টক সিলেকশনের সাথে অন্যের স্টক সিলেকশনের মিল নাও থাকতে পারে। আমরা সব সময় বলি "ট্রেন্ড ইজ ফ্রেন্ড"। আপট্রেন্ডের শেয়ার কিনতে হয়। কিন্তু শেয়ার কিনি ডাউনট্রেন্ড বা সাইডওয়েজের শেয়ার। পরে বিরক্ত হয়ে শেয়ার টি ছেড়ে দিই।
সতর্কতাঃ একটি কথা মনে রাখতে হবে এসব প্যাটার্ন আসলেই প্রাইস রিভার্স হয়ে যাবে বা প্রাইস বেড়ে যাবে এমন নাও হতে পারে। প্রাইস বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে। ট্রেডিংয়ে কোনো চার্ট এই পারফেক্ট নয়। সব গুলি লজিক তো আর শতভাগ কাজ করবে না কিছু ব্যতিক্রম তো থাকে। এটা মেনে নিয়েই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।


স্টক সিলেকশন:
একটি স্টক কিভাবে সিলেকশন করতে হয় বা ওয়াচলিস্টে রাখতে হয় :
ইনডেক্স আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে দেখতে হয়।
সেক্টর আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে দেখতে হয়।
সেক্টরকে সব সময় ইনডেক্সের সাথে মিলিয়ে দেখতে হয়। যে সেক্টর ইনডেক্সের সাথে আপ ডাউন হয় সে সেক্টর সিলেক্ট করতে হয়।
স্টক কে সব সময় সেক্টরের সাথে সাথে মিলিয়ে দেখতে হয়। যে স্টক সেক্টরের সাথে সাথে আপ ডাউন হয় সে স্টক ওয়াচ করতে হয়।
যে স্টকের মোমেন্টাম স্ট্রং সাথে ভলিউম বাড়তেছে এবং যে স্টকে লিকুইডিটি বেশি সে স্টক ওয়াচ করতে হয়।
যে স্টকে লিকুইডিটি থাকে না সেটি মেনিপুলেটেড স্টক।
যে স্টক প্রাইস অল টাইম হাই প্রাইসের কাছাকাছি এবং আপট্রেন্ডে সে স্টক ওয়াচলিস্টে রাখতে হয়।
এন্ট্রি নেবার জন্য প্রাইস অ্যাকশন এর সাহায্য নিতে হয়। প্রাইস অ্যাকশন কি রকম হতে হবে তা জানতে হবে। : অন্ধ ভাবে স্টকে এন্ট্রি নেয়া যাবে না। কিছু প্যাটার্ন দেখে নিতে হবে যেমন : ১. কাপ এন্ড হ্যান্ডেল প্যাটার্ন ২. ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন ৩. ট্রায়াঙ্গল প্যাটার্ন ৪. ফ্লাট বেইজ সাইডওয়াজ ব্রেকআউট। এ ৪ প্রকার প্যাটার্ন ব্রেকআউট দেখে এন্ট্রি নিতে হবে। এ প্যাটার্ন গুলিতে একুমুলেশন বা রিএকুমুলেশন হয়।
হোল্ড করবো কত দিন : হোল্ড করবো যত দিন মোমেন্টাম থাকবে।
কোথায় স্টপ লস নিতে হবে: প্যাটার্নের নিচের ক্যান্ডলে।
আমার স্টক সিলেকশনের সাথে অন্যের স্টক সিলেকশনের মিল নাও থাকতে পারে। আমরা সব সময় বলি "ট্রেন্ড ইজ ফ্রেন্ড"। আপট্রেন্ডের শেয়ার কিনতে হয়। কিন্তু শেয়ার কিনি ডাউনট্রেন্ড বা সাইডওয়েজের শেয়ার। পরে বিরক্ত হয়ে শেয়ার টি ছেড়ে দিই।
সতর্কতাঃ একটি কথা মনে রাখতে হবে এসব প্যাটার্ন আসলেই প্রাইস রিভার্স হয়ে যাবে বা প্রাইস বেড়ে যাবে এমন নাও হতে পারে। প্রাইস বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে। ট্রেডিংয়ে কোনো চার্ট এই পারফেক্ট নয়। সব গুলি লজিক তো আর শতভাগ কাজ করবে না কিছু ব্যতিক্রম তো থাকে। এটা মেনে নিয়েই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

স্টক সিলেকশন:
একটি স্টক কিভাবে সিলেকশন করতে হয় বা ওয়াচলিস্টে রাখতে হয় :
ইনডেক্স আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে দেখতে হয়।
সেক্টর আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে দেখতে হয়।
সেক্টরকে সব সময় ইনডেক্সের সাথে মিলিয়ে দেখতে হয়। যে সেক্টর ইনডেক্সের সাথে আপ ডাউন হয় সে সেক্টর সিলেক্ট করতে হয়।
স্টক কে সব সময় সেক্টরের সাথে সাথে মিলিয়ে দেখতে হয়। যে স্টক সেক্টরের সাথে সাথে আপ ডাউন হয় সে স্টক ওয়াচ করতে হয়।
যে স্টকের মোমেন্টাম স্ট্রং সাথে ভলিউম বাড়তেছে এবং যে স্টকে লিকুইডিটি বেশি সে স্টক ওয়াচ করতে হয়।
যে স্টকে লিকুইডিটি থাকে না সেটি মেনিপুলেটেড স্টক।
যে স্টক প্রাইস অল টাইম হাই প্রাইসের কাছাকাছি এবং আপট্রেন্ডে সে স্টক ওয়াচলিস্টে রাখতে হয়।
এন্ট্রি নেবার জন্য প্রাইস অ্যাকশন এর সাহায্য নিতে হয়। প্রাইস অ্যাকশন কি রকম হতে হবে তা জানতে হবে। : অন্ধ ভাবে স্টকে এন্ট্রি নেয়া যাবে না। কিছু প্যাটার্ন দেখে নিতে হবে যেমন : ১. কাপ এন্ড হ্যান্ডেল প্যাটার্ন ২. ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন ৩. ট্রায়াঙ্গল প্যাটার্ন ৪. ফ্লাট বেইজ সাইডওয়াজ ব্রেকআউট। এ ৪ প্রকার প্যাটার্ন ব্রেকআউট দেখে এন্ট্রি নিতে হবে। এ প্যাটার্ন গুলিতে একুমুলেশন বা রিএকুমুলেশন হয়।
হোল্ড করবো কত দিন : হোল্ড করবো যত দিন মোমেন্টাম থাকবে।
কোথায় স্টপ লস নিতে হবে: প্যাটার্নের নিচের ক্যান্ডলে।
আমার স্টক সিলেকশনের সাথে অন্যের স্টক সিলেকশনের মিল নাও থাকতে পারে। আমরা সব সময় বলি "ট্রেন্ড ইজ ফ্রেন্ড"। আপট্রেন্ডের শেয়ার কিনতে হয়। কিন্তু শেয়ার কিনি ডাউনট্রেন্ড বা সাইডওয়েজের শেয়ার। পরে বিরক্ত হয়ে শেয়ার টি ছেড়ে দিই।
সতর্কতাঃ একটি কথা মনে রাখতে হবে এসব প্যাটার্ন আসলেই প্রাইস রিভার্স হয়ে যাবে বা প্রাইস বেড়ে যাবে এমন নাও হতে পারে। প্রাইস বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে। ট্রেডিংয়ে কোনো চার্ট এই পারফেক্ট নয়। সব গুলি লজিক তো আর শতভাগ কাজ করবে না কিছু ব্যতিক্রম তো থাকে। এটা মেনে নিয়েই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।

No comments:

Post a Comment