Saturday, November 5, 2022

ট্রেন্ডলাইন এবং চ্যানেল - ১ টি ক্লাস।

  ট্রেন্ডলাইন এবং চ্যানেল - ১ টি ক্লাস। 


ট্রেন্ড লাইন হল তিন প্রকার

১. মেজর ট্রেন্ডলাইন বা প্রাইমারি ট্রেন্ডলাইন
২. সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন
৩. কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন



ট্রেন্ডলাইন
আপট্রেন্ড =লো -হাই -হাইয়ার লো- হাইয়ার হাই- হাইয়ার লো- হাইয়ার হাই-হাইয়ার লো- হাইয়ার হাই।
ডাউনট্রেন্ড =হাই -লো -হাইয়ার হাই-হাইয়ার লো- হাইয়ার হাই-হাইয়ার লো- হাইয়ার হাই-হাইয়ার লো।
ট্রেন্ডলাইন কি?
যে লাইন ট্রেন্ডের ডিরেকশন দেখায় তাকে ট্রেন্ড লাইন বলে । প্রাইস হাই আর হাই তৈরি করে উপরের দিকে গেলে তাকে আপট্রেন্ড বলে। আপট্রেন্ডের জন্য আপ ট্রেন্ডলাইন ডাউনট্রেন্ড এর জন্য ডাউন ট্রেন্ডলাইন এবং সমানের জন্য হরিজনটাল সাপোর্ট লাইন ।
যখন আপট্রেন্ড টানা হয় তখন যদি আপট্রেন্ড লাইন এর উপরে ট্রেড হয় তখন এটিকে আপট্রেন্ড বলা হয়। হরিজনটাল লাইন যেভাবে কাজ করে ট্রেন্ড লাইন ঠিক একই লজিকে কাজ করে।
ট্রেন্ড লাইন অ্যাঙ্গেলে তৈরি হয়। সাপোর্ট লাইন হরিজনটালে তৈরি হয় । ট্রেন্ড লাইন সাপোর্ট রেজিস্ট্যান্স এর মত তিন রকম ট্রেড যায় 1. ব্রেকআউট ট্রেড 2.ব্রেকআউট ফেল ট্রেড 3. রিভার্সেল ট্রেড করা যায় ।
ট্রেন্ড লাইন কিভাবে আকব আঁকবো ?
প্রথম দুটি সুইং লো কে পয়েন্ট কে টাচ করে মিলিত করে এ লাইন টানা হয় এবং থার্ড লো পয়েন্ট কে মিলিত করলে এটি কনফার্ম করে যে ট্রেন্ড লাইন টি ভ্যালিড হয়েছে। তিনটি সুইং লো পয়েন্ট এর মিলিত ট্রেন্ডলাইন কে একটি ভ্যালিড ট্রেন্ড লাইন বলা হয়। একটি ভ্যালিড ট্রেন্ড লাইন হতে হলে মিনিমাম তিনটি লো পয়েন্ট কে টাচ করতে হয় তিনটি লো পয়েন্টে টাচ করার মানেই হলো এটি একটি ভ্যালিড ট্রেন্ড লাইন। যদি তিনটি লো পয়েন্ট মিলিত হয়ে ট্রেন্ড লাইন ড্র করা হয় তখন সে ট্রেন্ডলাইন কে এডজাস্ট করার প্রয়োজন নেই। ডাউনট্রেন্ড এর ট্রেন্ড লাইন কে রেজিস্ট্যান্স ট্রেন্ড লাইন বা সাপ্লাই লাইন বলা হয় । আপট্রেন্ডের সাপোর্ট লাইন ড্র করার পর তার প্যারালালে উপরে প্রথম সুইং হাই হতে একটি লাইন টানা হয় সে লাইনকে ওভারবট লাইন বলে বা রেজিস্ট্যান্স লাইনে বলে বা সাপ্লাই লাইন বলে। যদি কেউ সাপোর্ট লাইনে বাই করে তখন তার প্রফিট বুকিং টার্গেট থাকে উপরের রেজিস্টেন্স লাইনে।এটিকে টার্গেট লাইনে বলা হয় । আপট্রেন্ডের নিচের ট্রেন্ডলাইন টি হল ডিমান্ড লাইন এবং উপরের ট্রেন্ডলাইন টি হল ওভারবট লাইন। ডাউনট্রেন্ডে ঠিক এর বিপরীত হয় ।
May be an image of standing and text that says "36.30 0.00 (0.00%) Potential reversal zone (PRZ) TrendLine P"


ট্রেন্ড লাইন কিভাবে আঁকবো ?
প্রথম দুটি সুইং লো কে পয়েন্ট কে টাচ করে মিলিত করে এ লাইন টানা হয় এবং থার্ড লো পয়েন্ট কে মিলিত করলে এটি কনফার্ম করে যে ট্রেন্ড লাইন টি ভ্যালিড হয়েছে। তিনটি সুইং লো পয়েন্ট এর মিলিত ট্রেন্ডলাইন কে একটি ভ্যালিড ট্রেন্ড লাইন বলা হয়। একটি ভ্যালিড ট্রেন্ড লাইন হতে হলে মিনিমাম তিনটি লো পয়েন্ট কে টাচ করতে হয় তিনটি লো পয়েন্টে টাচ করার মানেই হলো এটি একটি ভ্যালিড ট্রেন্ড লাইন। যদি তিনটি লো পয়েন্ট মিলিত হয়ে ট্রেন্ড লাইন ড্র করা হয় তখন সে ট্রেন্ডলাইন কে এডজাস্ট করার প্রয়োজন নেই। ডাউনট্রেন্ড এর ট্রেন্ড লাইন কে রেজিস্ট্যান্স ট্রেন্ড লাইন বা সাপ্লাই লাইন বলা হয় । আপট্রেন্ডের সাপোর্ট লাইন ড্র করার পর তার প্যারালালে উপরে প্রথম সুইং হাই হতে একটি লাইন টানা হয় সে লাইনকে ওভারবট লাইন বলে বা রেজিস্ট্যান্স লাইনে বলে বা সাপ্লাই লাইন বলে। যদি কেউ সাপোর্ট লাইনে বাই করে তখন তার প্রফিট বুকিং টার্গেট থাকে উপরের রেজিস্টেন্স লাইনে।এটিকে টার্গেট লাইনে বলা হয় । আপট্রেন্ডের নিচের ট্রেন্ডলাইন টি হল ডিমান্ড লাইন এবং উপরের ট্রেন্ডলাইন টি হল ওভারবট লাইন। ডাউনট্রেন্ডে ঠিক এর বিপরীত হয় ।
ট্রেন্ড লাইন কত প্রকার ?
ট্রেন্ড লাইন হল তিন প্রকার
১. মেজর ট্রেন্ডলাইন বা প্রাইমারি ট্রেন্ডলাইন
২. সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন
৩. কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন
১. মেজর ট্রেন্ডলাইন বা প্রাইমারি ট্রেন্ডলাইন:
মেজর ট্রেন্ডলাইনের জন্য মিনিমাম তিনটা টাচ হতে হবে।প্রাইস হাই আর হাই তৈরি করে উপরের দিকে গেলে তাকে আপট্রেন্ড বলে। ট্রেন্ডলাইনে যত বেশি হবে তত ভালো শক্তিশালী ।
২. সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন:
সর্বশেষ দুটি সুইং লো কে কানেক্ট করে এই ট্রেন্ড লাইন ড্র করতে হয়। সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইনকে ডাইনামিক ট্রেন্ডলাইন ও বলা হয়। প্রাইস যদি মেজর ট্রেন্ডলাইন বা প্রাইমারি ট্রেন্ডলাইন এবং সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন কে ব্র্যাক আউট করে তা হলে তাকে ডাউনট্রেন্ড বলা যাবে না। ডাউনট্রেন্ড কখন হয় যখন সুইং হাই সুইং লো ব্র্যাক আউট হয় তখন দন ট্রেন্ড হয়। ট্রেন্ড লাইন ব্রেক আউট হলে এটি একটি সতর্কবার্তা একই হলে আমাদেরকে সতর্ক হয়ে যেতে হবে প্রাইস যে কোন সময় ডাউন হয়ে যেতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে ।
৩. কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন:
সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন এ যে কন্ডিশন হয় কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন এ ও একই রকম হয়। ১. এটি মেজর ট্রেন্ডলাইনের বিপরীতে আঁকতে হয় ২. যে কারেকশন মুভ আসে তার লাস্ট দুই হাইকে টাচ করে কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন ড্র করতে হয়। প্রাইস ওভারবট হয়ে গেলে ডিপ কারেকশন হয়।
সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন এবং কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন এর পার্থক্য কি ?
সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন সর্বশেষ দুটি সুইং লো কে কানেক্ট করে এই ট্রেন্ড লাইন ড্র করতে হয়। কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন এ লাস্ট দুই হাইকে টাচ করে কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন ড্র করতে হয়। যখন ট্রেন্ডের স্পিড বাড়ে তখন ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ড লাইন তৈরি হয়। ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ড লাইন ব্রেক হলে প্রায় মেজর ট্রেন্ড লাইন পর্যন্ত চলে আসে।


 ট্রেন্ডলাইন  কি ভাবে ড্র করতে হয় ?

সঠিক ট্রেন্ডলাইন  কি ভাবে ড্র করতে হয় ?

১. একটি ট্রেন্ড হতে হবে। আপ /ডাউন /সাইডওয়েজ 


২. ভ্যালিড সুইং হতে হবে। ২ টা সুইং হাই বা লো। 

৩. ট্রেন্ড লাইন ড্র করা। 

১. একটি ট্রেন্ড হতে হবে। 

হাইয়ার হাই ফরমেশন চেক করা।  আপট্রেন্ড হলে হাইয়ার হাই -হাইয়ার লো আর ডাউনট্রেন্ড হলে লোয়ার হাই -লোয়ার লো চেক করা। আপট্রেন্ড হলে দুই সুইং লো অর্থাৎ লোয়ার হাই-লোয়ার হাই হতে হবে।

ভ্যালিড  সুইং: প্রাইস হাইয়ের উপর ক্লোজ দিবে। ব্রেকআউট দিয়ে উপরে যাবে। এ জন্য এটি ভ্যালিড সুইং। ভ্যালিড সুইং লোয়ের জন্য প্রাইস লাস্ট সুইং কে ক্রস করতে হবে।  হাইয়ের উপর ক্লোজ দিলে ভ্যালিড। 

ইনভ্যালিড  সুইং: প্রাইস হাইয়ের উপর ক্লোজ দিবে না বা যাবে না । ব্রেকআউট দিতে পারবে না । এ জন্য এটি  ইনভ্যালিড সুইং। হাইয়ের নিচে  ক্লোজ দিলে ইনভ্যালিড। 

১. ভ্যালিড সুইং এর পরে ট্রেন্ড লাইন ড্র করতে হবে।  ২. যখন দুই টা হাইয়ার লো তৈরী হবে তখন ড্রেনড লাইন ড্র করতে হবে।  

স্ট্রং মুভ + ফ্ল্যাগ ব্রেকআউট 

সুইং না থাকলে সেটি একটি ইনভ্যালিড ট্রেন্ড। সুইং-১লো   সুইং-২লো টাচ করে ট্রেন্ডলাইন ড্র করতে হয়।  দুই সুইং লো টাচ করে ট্রেন্ড লাইন এক্সটেন্ড করতে হয়। চার্টে তিন ধরণের ট্রেন্ডলাইনের বেশি ট্রেন্ড লাইন না রাখা উচিত। যখন সুইং হাই  ব্রেকআউট দিবে সেটি ভ্যালিড ট্রেন্ড। 


ট্রেন্ডলাইন অ্যাডজাস্টমেন্ট কি?

ট্রেন্ডলাইন অ্যাডজাস্টমেন্ট এ ম্যাক্সিমাম লো টাচ হতে হবে। 

আপট্রেন্ডে ভ্যালিড সুইং লো বের করতে হবে। 

স্ট্রং মুভ + রেজিস্টেন্স লেভেলে এ একটি রেড হয়ে এসেন্ডিং ট্রায়াঙ্গল ব্রেকআউট 


ট্রেন্ড লাইন ড্র করার ৫ টি কমন ভুল 

যারা নতুন নতুন চার্ট দেখে বা স্টাডি করে বা ট্রেন্ড লাইন ড্র করে তারা অনেক বেশি লাইন ড্র করে। যদি প্রত্যেক সুইং লো কে টাচ করে ট্রেন্ডলিনে ড্র করে তাহলে অনেক ট্রেন্ড লাইন হয়ে যাবে।  কোন টি ভ্যালিড কোন টি ইনভ্যালিড , কোথায় ট্রেন্ড লাইন এডজাস্ট করতে হবে। কোথায় এডজাস্ট করা লাগবে না।  উইক কতটুকু যাবে।  বডি কতটুকু যাবে। এগুলিতে কনফিউশন হয়। 

১. ভ্যালিড সুইং বের করে ট্রেন্ড লাইন ড্র করতে হয়। 

২. স্ট্রং ট্রেন্ডলাইনের দিকে ফোকাস কর : প্রথমে মেজর ট্রেন্ড লাইন কি সেটা দেখা। সেকেন্ডারি ট্রেন্ড লাইনের দিকে বেশি ফোকাস দেবার দরকার নাই। মেজর ট্রেন্ড লাইন ছাড়া অন্য গুলিকে ফোকাস করলে কনফিউসড হয়ে যাবে। তিন রকমের ট্রেন্ড লাইন কে ফোকাস করতে হবে ১. মেজর ২. সেকেন্ডারি ৩. কারেক্টিভ 

৩. প্রথম দুই সুইং লো কে টাচ করে ট্রেন্ডলাইন ড্র করতে হবে। লোকে ক্রস করে নয়। পরের গুলিকে এডজাস্ট করে নিতে পারবে। 

৪. বডি অথবা উইক : এটা নিয়ে কনফিউসড তৈরী হয়। কোন টাকে ধরব বডি না উইক। প্রথম যে দুইটা সুইং লো সেখানে কোন কিছুকে বাদ দেয়া যাবে না। স্ট্রেটিং ট্রেন্ডে কোন কিছুকে ছাড়া যাবে না। থার্ড টাচ কে এডজাস্ট করার জন্য কনসিডার করা যেতে পারে। 





How draw valid trendline



 ট্রেন্ডলাইন ট্রেডিং মেথড এর বিস্তারিত আলোচনা

 ট্রেন্ডলাইন ট্রেডিং মেথড: 

ট্রেন্ডলাইন ট্রেডিং মেথড এর বিস্তারিত আলোচনা করা হলো

আপট্রেন্ড =লো -হাই -হাইয়ার লো- হাইয়ার হাই- হাইয়ার লো- হাইয়ার হাই-হাইয়ার লো- হাইয়ার হাই। 

ডাউনট্রেন্ড =হাই  -লো -হাইয়ার হাই-হাইয়ার লো- হাইয়ার হাই-হাইয়ার লো- হাইয়ার হাই-হাইয়ার লো।  

যদি কোন সেক্টরের কোন শেয়ার ৯% - ১০% বাড়ে  বা হল্ট হয় তখন ঐ সেক্টরের অন্য স্ট্রং শেয়ার যেগুলি আগে বেশি হরে বৃদ্দি পেয়েছিলো। সে শেয়ার গুলির দিকে দ্রুত নজর দিতে হবে। দেখতে হবে সেখান থেকে কোন শেয়ার টি  বেশি ভলিউম / ভ্যালু নিয়ে মুভ করছে। আগামী ২/৩ দিন সে শেয়ার টি লিড দিতে পারে।  


আমাদের মার্কেটে কি ট্রেন লাইন কাজ করে?


যদি সঠিকভাবে ট্রেন্ডলাইন আঁকা হয় তাহলে এটি আমাদের মার্কেটে ট্রেন্ডলাইন  ভালোভাবেই কাজ করে তা আমরা দেখতে পাব অনেকেই বলে থাকেন যে ট্রেন্ডলাইন কাজ করে না আসলে কথাটা ঠিক না ট্রেন্ডলাইন কাজ করে কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না । 

ট্রেন্ড লাইন এর লজিক কি ট্রেন লাইন কেন হয়?

স্মার্ট মানে হরিজনটাল সাপোর্ট লাইন / ট্রেন্ড লাইন দেখে।  প্রতিটা স্টক কিছু-না-কিছু প্যাটার্ন ফলো করে হোক সেটা হরিজনটাল সাপোর্ট লাইনে অথবা ট্রেন লাইনের কাছাকাছি এসে সেটা তৈরি করে। যখন হরিজনটাল সাপোর্ট লাইন এবং ট্রেন্ডলাইন দুটোর সময় তৈরি করে ট্রেড নেওয়া হয় তখন সেটি একটি কিলার কম্বিনেশন হয়  এবং একটি সফল ট্রেড হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে ।  কিলার কম্বিনেশন: হরিজনটাল লাইন ট্রেন লাইন এর মিলিত স্থান একটি সিওর শট। 


ট্রেন্ডলাইন কি?

যে লাইন ট্রেন্ডের ডিরেকশন দেখায় তাকে ট্রেন্ড লাইন বলে । প্রাইস হাই আর হাই তৈরি করে উপরের দিকে গেলে তাকে আপট্রেন্ড বলে। আপট্রেন্ডের জন্য আপ ট্রেন্ডলাইন ডাউনট্রেন্ড এর জন্য ডাউন ট্রেন লাইন এবং সাইজের জন্য হরিজনটাল সাপোর্ট লাইন 

যখন আপট্রেন্ড টানা হয় তখন যদি আপট্রেন্ড লাইন এর উপরে ট্রেড হয় তখন এটিকে আপট্রেন্ড বলা হয়। হরিজনটাল লাইন যেভাবে কাজ করে ট্রেন্ড লাইন ঠিক একই লজিকে কাজ করে। 

ট্রেন্ড লাইন অ্যাঙ্গেলে তৈরি হয়। সাপোর্ট লাইন হরিজনটালে  তৈরি হয় । ট্রেন্ড লাইন সাপোর্ট রেজিস্ট্যান্স এর মত তিন রকম ট্রেড যায় 1. ব্রেকআউট ট্রেড  2.ব্রেকআউট ফেল ট্রেড  3.  রিভার্সেল ট্রেড করা যায় ।  ট্রেড নেবার জন্য কোনটা ভাল হরিজনটাল সাপোর্ট লাইন নাকি ট্রেন্ডলাইন সাপোর্ট ।  এ দুটোর মধ্যে হরিজনটাল লাইন সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ট্রেড নেওয়ার জন্য। যখন প্রাইস আপট্রেন্ডে থাকে তখন সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স ট্রেন্ড লাইন আঁকতে হয় । একে ডিমান্ড লাইনে ও বলা যায়। সাপোর্ট লাইন এবং ডিমান্ড লাইন দুটোর অর্থ কি একই ।

ট্রেন্ড লাইন কিভাবে আকব আঁকবো ?

প্রথম দুটি সুইং লো কে পয়েন্ট কে টাচ করে মিলিত করে এ লাইন টানা হয় এবং থার্ড লো পয়েন্ট কে মিলিত করলে এটি কনফার্ম করে যে ট্রেন্ড লাইন টি ভ্যালিড হয়েছে। তিনটি সুইং লো পয়েন্ট এর মিলিত ট্রেন্ডলাইন কে একটি ভ্যালিড ট্রেন্ড লাইন বলা হয়। একটি ভ্যালিড ট্রেন্ড  লাইন হতে হলে মিনিমাম তিনটি লো  পয়েন্ট কে টাচ করতে হয় তিনটি লো পয়েন্টে টাচ করার মানেই হলো এটি একটি ভ্যালিড ট্রেন্ড  লাইন। যদি তিনটি লো পয়েন্ট মিলিত হয়ে ট্রেন্ড  লাইন ড্র করা হয় তখন সে ট্রেন্ডলাইন কে এডজাস্ট করার প্রয়োজন নেই। ডাউনট্রেন্ড এর ট্রেন্ড লাইন কে রেজিস্ট্যান্স ট্রেন্ড লাইন বা সাপ্লাই লাইন বলা হয় ।  আপট্রেন্ডের সাপোর্ট লাইন ড্র করার পর তার প্যারালালে উপরে প্রথম সুইং হাই হতে একটি লাইন টানা হয় সে লাইনকে ওভারবট  লাইন বলে বা রেজিস্ট্যান্স লাইনে বলে বা সাপ্লাই লাইন বলে। যদি কেউ সাপোর্ট লাইনে বাই করে তখন তার প্রফিট বুকিং টার্গেট থাকে উপরের রেজিস্টেন্স লাইনে।এটিকে টার্গেট লাইনে বলা হয় । আপট্রেন্ডের নিচের ট্রেন্ডলাইন টি হল ডিমান্ড লাইন এবং উপরের ট্রেন্ডলাইন টি হল ওভারবট  লাইন। ডাউনট্রেন্ডে ঠিক এর বিপরীত হয় ।

সঠিকভাবে কিভাবে একটি ট্রেন্ডলাইন  আঁকা যায়?

ট্রেন্ড লাইন কত প্রকার ?

ট্রেন্ড লাইন হল তিন প্রকার

১. মেজর ট্রেন্ডলাইন বা প্রাইমারি ট্রেন্ডলাইন

২. সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন

৩. কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন

১. মেজর ট্রেন্ডলাইন বা প্রাইমারি ট্রেন্ডলাইন:

মেজর ট্রেন্ডলাইনের জন্য মিনিমাম তিনটা টাচ হতে হবে।প্রাইস হাই আর হাই তৈরি করে উপরের দিকে গেলে তাকে আপট্রেন্ড বলে।  ট্রেন্ডলাইনে যত বেশি হবে তত ভালো শক্তিশালী । 

২. সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন:

সর্বশেষ দুটি সুইং লো কে কানেক্ট করে এই ট্রেন্ড লাইন ড্র করতে হয়।  সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইনকে ডাইনামিক ট্রেন্ডলাইন ও বলা হয়। প্রাইস যদি মেজর ট্রেন্ডলাইন বা প্রাইমারি ট্রেন্ডলাইন এবং সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন কে ব্র্যাক আউট করে তা হলে তাকে ডাউনট্রেন্ড বলা যাবে না। ডাউনট্রেন্ড কখন হয় যখন সুইং হাই সুইং লো ব্র্যাক আউট হয় তখন দন ট্রেন্ড হয়। ট্রেন্ড লাইন ব্রেক আউট হলে এটি একটি সতর্কবার্তা একই হলে আমাদেরকে সতর্ক হয়ে যেতে হবে প্রাইস যে কোন সময় ডাউন হয়ে যেতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে । 

৩. কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন:

সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন এ যে কন্ডিশন হয় কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন এ ও একই রকম হয়।  ১. এটি মেজর ট্রেন্ডলাইনের বিপরীতে আঁকতে হয় ২. যে কারেকশন মুভ আসে তার লাস্ট দুই হাইকে টাচ করে কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন ড্র করতে হয়। প্রাইস ওভারবট  হয়ে গেলে ডিপ কারেকশন হয়।

সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন এবং  কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন এর পার্থক্য কি ?

সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন সর্বশেষ দুটি সুইং লো কে কানেক্ট করে এই ট্রেন্ড লাইন ড্র করতে হয়।  কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন  এ লাস্ট দুই হাইকে টাচ করে কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন ড্র করতে হয়। যখন ট্রেন্ডের স্পিড বাড়ে তখন ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ড লাইন তৈরি হয়। ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ড লাইন ব্রেক হলে প্রায় মেজর ট্রেন্ড লাইন পর্যন্ত চলে আসে

এই তিন রকম ট্রেন্ডলাইনের বাইরে চার্টে  অন্য কোন ট্রেন্ডলাইন আঁকা উচিত না। এই তিন রকম ট্রেন্ডলাইনের বাইরে বেশি ট্রেন্ড লাইন ড্র করলে কনফিউশন তৈরী হয়। জোর করে কোন ট্রেন্ড লাইন ড্র করা উচিত না ।

ট্রেন্ড লাইন ট্রেডিং ধাপ: 

১. ড্র মেজর ট্রেন্ডলাইন 

২. ড্র সেকেন্ডারি বা ইন্টারমিডিয়েট ট্রেন্ডলাইন (অপশনাল)  

৩. ড্র কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন

যখন তিনো ট্রেন্ড লাইন চার্টে দেখা হয়ে যায় তখন আমাদের বাই সিদ্ধান্ত নিতে হয়। যদি আপট্রেন্ড হয় তখন বাই সাইড এ যেতে হবে। বাই কখন করব যখন কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন ব্রেকআউট হবে।  

ট্রেন্ড লাইন বাই কখন করব?

যখন কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন ব্রেক আউট হবে তখন বাই করব।  যখন প্রাইস সুইং লো ব্রেক করবে তখন ট্রেন্ড চেঞ্জ হবে। 

ভ্যালিড এন্ট্রি : সাপোর্ট ট্রেন্ড লাইন থেকে রিজেকশন + কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন ব্রেকআউট। চার্ট সব সময় পরিষ্কার রাখতে হয়। 

https://www.youtube.com/watch?v=IDxAIQ7M3I0&list=PLEBJVA1q-TlkXYqlDMFXCJUEUF3Md4_xj&index=1&ab_channel=LearnToTrade




 

 

সুইং ট্রেডিংয়ের হাই প্রোবাবিলিটি উইনিং রেশিও স্ট্রেটেজি :

সুইং ট্রেডিংয়ের ফান্ডামেন্টাল রুলস :  রুলস গুলি স্ট্রং ভাবে ফলো করতে হবে সুইং ট্রেডিংয়ের জন্য অবশ্যেই ইনডেক্স আপট্রেন্ডে থাকতে হবে স্টক হাইয়ার হাই করে উপট্রেন্ডে থাকতে হবে যে স্টক ২০ সিম্পল মুভিং এভারেজের নিচে সেটি নেয়া যাবে না।  কোয়ালিটি শেয়ার হতে হবে জাঙ্ক না  স্টকটিতে ভলিউম থাকতে হবে .  উইকলি টাইম ফ্রেমে বর্তমান দাম ২০ ডাব্লিউ এম   এর উপর হতে হবে বর্তমান প্রাইস ৫২ উইক এর কাছে বা অল টাইম হাই হতে হবে। 

ফিল্টার কিভাবে করতে হবেসিম্পল মুভিং এভারেজ এবং ডাব্লিউ এম এ। 

কোন টাইম ফ্রেমে ব্যবহার করতে হবেডেইলি টাইম ফ্রেম 

ট্রেডিংয়ের পিছনে লজিক কি :

 

কোথায় এন্টি নিতে হবে : এন্ট্রি কন্ডিশন বা এন্ট্রি দেবার শর্ত সমুহঃ ফান্ডামেন্টাল রুল হল শুধু মাত্র ব্রেকআউট এন্ট্রি। টাইম ফ্রেম হতে হবে ডেইলি।  কারেকশন হবার পরে কি প্যাটার্ন হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে ট্রেড করতে হবে।

 

প্রাইস অ্যাকশন কি রকম হতে হবেঅন্ধ ভাবে কিছু নেয়া যাবে না। কিছু প্যাটার্ন দেখে নিতে হবে যেমন : কাপ এন্ড হ্যান্ডেল প্যাটার্ন  ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন  ট্রায়াঙ্গল প্যাটার্ন .  ফ্লাট বেইজ সাইডওয়াজ ব্রেকআউট।   প্রকার প্যাটার্ন ব্রেকআউট দেখে এন্ট্রি নিতে হবে।  প্যাটার্ন গুলিতে একুমুলেশন হয়।

 

কেন আমাদেরকে একটি প্যাটার্নের জন্য অপেক্ষা করতে হবেপ্রাইস যখন স্ট্রং আপমুভে  যায় তখন ওভারবট হয়ে যায়। প্রাইস কে  তখন কারেকশন  হতে দিতে হবে।

 

কারেকশন হলে কি : সুবিধা হলো স্টপ লস ক্লিয়ার ভাবে বুঝা যাবে। সাপোর্ট লেভেল বুজা যাবে।

 

কখন এন্ট্রি নিব না : প্রাইস যখন মোমেন্টামে তখন এন্ট্রি কোন ভাবেই নেয়া যাবে না। 

 হোল্ড করবো কত দিন : হোল্ড করবো যত দিন মোমেন্টাম থাকবে।

কোথায় স্টপ লস  নিতে হবেপ্যাটার্নের নিচের ক্যান্ডলে 


 

একটি স্টক কিভাবে সিলেকশন করতে হয় বা ওয়াচলিস্টে রাখতে হয় :

ইনডেক্স আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে দেখতে হয়।

সেক্টর আপট্রেন্ডে নাকি ডাউনট্রেন্ডে দেখতে হয়।

সেক্টরকে সব সময় ইনডেক্সের সাথে কোরিলেট করতে হয়। যে সেক্টর ইনডেক্সের সাথে হারমনিক সে সেক্টর সিলেক্ট করতে হয়।

স্টক কে সব সময় সেক্টরের সাথে কোরিলেট করতে হয়। যে স্টক সেক্টরের সাথে হারমনিক সে স্টক ওয়াচ করতে হয়।

স্ট্রং মোমেন্টামের এবং যে স্টকে লিকুইডিটি বেশি সে স্টক ওয়াচ করতে হয়।

যে স্টকে লিকুইডিটি থাকে না সেটি মেনিপুলেটেড স্টক। স্টক মোমেন্টের জন্য জায়গা থাকতে হয়।

যে স্টক প্রাইস অল টাইম হাই প্রাইসের কাছাকাছি সে স্টক ওয়াচলিস্টে রাখতে হয়।

এন্ট্রি নেবার জন্য প্রাইস অ্যাকশন এর সাহায্য নিতে হয়। প্রাইস অ্যাকশন কি রকম হতে হবেঅন্ধ ভাবে কিছু নেয়া যাবে না। কিছু প্যাটার্ন দেখে নিতে হবে যেমন : কাপ এন্ড হ্যান্ডেল প্যাটার্ন ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন ট্রায়াঙ্গল প্যাটার্ন ফ্লাট বেইজ সাইডওয়াজ ব্রেকআউট।   প্রকার প্যাটার্ন ব্রেকআউট দেখে এন্ট্রি নিতে হবে।  প্যাটার্ন গুলিতে একুমুলেশন বা রিএকুমুলেশন হয়।

হোল্ড করবো কত দিন : হোল্ড করবো যত দিন মোমেন্টাম থাকবে।

কোথায় স্টপ লস নিতে হবেপ্যাটার্নের নিচের ক্যান্ডলে

আমার স্টক সিলেকশনের সাথে অন্যের স্টক সিলেকশনের মিল নাও থাকতে পারে। আমরা সব সময় বলি "ট্রেন্ড ইজ ফ্রেন্ড" আপট্রেন্ডের শেয়ার কিনতে হয়। কিন্তু শেয়ার কিনি ডাউনট্রেন্ড বা সাইডওয়েজের শেয়ার।

সতর্কতাঃ একটি কথা মনে রাখতে হবে এসব প্যাটার্ন আসলেই প্রাইস রিভার্স হয়ে যাবে বা প্রাইস বেড়ে যাবে এমন নাও হতে পারে। প্রাইস বাড়তেও পারে আবার কমতেও পারে। ট্রেডিংয়ে কোনো চার্ট এই ফারফেক্ট নয়। সব গুলি লজিক তো আর শতভাগ কাজ করবে না কিছু ব্যতিক্রম তো থাকে। এটা মেনে নিয়েই আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।  পোষ্টের শেয়ারের চার্ট উদাহরণ স্বরূপ বিবেচনা করা হয়েছে। এটিকে কেউ বাই /সেল হিসাবে নিবেন না।

 

 

ব্রেকআউট ট্রেডিং স্ট্রেটিজি:

প্রাইস যখন হরিজেন্টাল রেজিস্টেন্স লাইন বা মেজর ট্রেন্ডলাইন  বা কারেক্টিভ ট্রেন্ডলাইন বা আগের দিনের ক্যান্ডল বা প্রাইস অ্যাকশন প্যাটার্ন (ফ্ল্যাগ, ট্রায়াঙ্গেলকে  অতিক্রম করে উপরের দিকে যায় তখন তাকে ব্রেকআউট বলে। সঠিক ব্রেকআউট নির্ণয় করার জন্য প্রথমে সঠিকভাবে রেজিস্টেন্স বের করতে হয় l রেজিস্টেন্স হতে পারে হরিজেন্টাল লাইন , মেজর ট্রেন্ড লাইন , কারেক্টিভ ট্রেন্ড লাইন ইত্যাদি l  রেজিস্টেন্স হচ্ছে যে লেভেল থেকে সবচেয়ে বেশিবার প্রাইস ফিরে এসেছে বা  প্রত্যাক্ষিত হয়ে এসেছে অন্যভাবে বলা যায় জোন / এরিয়া থেকে প্রাইস বেশি বার রিজেকশন হয়েছে সেটি হলো রেজিস্ট্যান্স জোন l প্রাইস যখন সাপোর্ট লেভেল থেকে বাড়তে থাকে তখন তার আচরণ কি রকম হয় সেটা বুঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ l প্রাইস কি ব্রেকআউট হবে নাকি রেজিস্ট্যান্স থেকে ফিরে আসবে এটি বোঝার কিছু লক্ষণ আছে l

সফল ব্রেকআউট হবার পাঁচটি লক্ষণ:

পাঁচটি লক্ষণ এর উপর ব্রেকআউট নির্ভর করে l পাঁচটি লক্ষণ যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করতে হবে পরবর্তীতে কী ঘটতে যাচ্ছে l লক্ষণ গুলি হল : ১. ট্রেন্ড: একটি স্ট্রং আপট্রেন্ড থাকতে হবে ২. প্রাইস মুভমেন্টের স্ট্রেংথ বা ক্যান্ডেল গুলি বড় বড় হওয়া  ৩.  ভলিউম ক্রমাগত বৃদ্বি পাওয়া  ৪. সময়: দ্রুত সময়ে রেজিস্ট্যান্স লেভেলে পার করা   . কোয়ালিটি অফ জুন: রেজিস্টেন্স লাইন তিন বার হিট হলে ব্রেকআউট হবার সম্বাবনা বেশি l

রেজিস্টেন্স লেভেলে প্রাইস ভলিউম বাড়তেছে এটি হলে ব্রেকআউট হবার সম্ভাবনা প্রবল l একটি ইউনিভার্সেল রুল  হল যখন প্রাইস কোন একটি রেসিসটেন্স লেভেল কে তিনবার হিট করে তখন সেটি একটি সাকসেসফুল ব্রেকআউট দেয় l

রেজিস্টেন্স লেভেলে গিয়ে প্রাইস নিচের পাঁচটি আচরণ করে l

রেজিস্টেন্স লেভেলে এই পাঁচটি প্রাইস অ্যাকশনকে ভালোভাবে জানতে হবেপ্রাইস যখন রেজিস্টেন্স লেভেল থাকবে তখন এই পাঁচটি আচরণের মধ্যে যেকোনো একটি হবে l প্রথম তিনটি সফল ব্রেকআউট এর মধ্যে পড়ে l

পুশ থ্রু : প্রাইস সরাসরি ব্রেকআউট দিয়ে উপরে চলে যেতে পারে  একে পুশ থ্রু বলে l

রিভার্সেল রিজেকশন রিভার্সেলরেজিস্ট্যান্স এর পাশে প্রাইস ঘুরাঘুরি করে একটি ব্রিজ তৈরি করবে বা সাময়িক সাইডওয়েজ  গিয়ে তারপর ব্রেকআউট  হবে l

৩. ব্রেকআউট টেস্ট : প্রাইস রেজিস্টেন্স লাইন থেকে  হালকা নিচে আসবে এরপর আবার ব্রেকআউট করে উপরে চলে যাবে l

ফেক আউট : প্রাইস ব্রেকআউট দিবে তারপর  সেল প্রেসার পেয়ে নিচে চলে আসবে l

.  বাউন্স:  প্রাইস রেজিস্টেন্স লাইন টাচ করে নিচের দিকে নেমে আসবে l

ব্রেকআউট এন্ট্রি কোথায় নিব:

 ১. এগ্রেসিভ বায়ার হলে ব্রেকআউট হবার আগে ২ . ব্রেকআউট লেভেলে  ৩. ব্রেকআউট হবার পরে  রিটেস্ট হয়ে প্রাইস সাপোর্ট লেভেল আসলে এন্ট্রি নিতে হবে ৪ব্রেকআউট টেস্ট না দিলে ব্রেকআউট এর উপর ব্রেকআউট এন্ট্রি নিতে হবে ।

ব্রেকআউট কনফার্মেশন:

ব্রেকআউট কনফার্ম হওয়ার জন্য প্রাইস শার্প ভাবে উপরের দিকে যাওয়া জরুরী। প্রাইস কোনরকম রিজেকশন দিয়ে রেজিস্টেন্স লাইনের নিচে ক্লোজ দিতে পারবে না। রেজিস্ট্যান্স লাইন থেকে যদি নিচে নেমে ক্লোজ হয় তাহলে সেটা ব্রেকআউট সাকসেসফুল হবে না।

ট্রেন্ড:

ট্রেন্ড অফ ট্রেন্ড হতে হবে আপনি সবসময় রেজিস্ট্যান্স ব্রেকআউট হয় একটি ক্লিয়ার আপ ট্রেন হতে হবে

স্ট্রেঙ্থ অফ মুভ

কোয়ালিটি অফ জন

রেজিস্টেন্স লেভেলে প্রাইস যখন প্রথমবার যায় তখন রিভার্স হয় ফিরে আসার সম্ভাবনা বেশি থাকে l ব্রেকআউট স্ট্রেন্থ অত শক্তিশালী থাকেনা যখন একটি সাপ্লাই জোন ফিট হয়ে যায় তখন প্রাইস সেই সাপ্লাই জোন থেকে প্রথম বার ফিরে আসে দ্বিতীয় বারও ফিরে আসার সম্ভাবনা থাকে কিন্তু তৃতীয়বার সেটি সাকসেসফুল  ব্রেকআউট হয় l

একটি ইউনিভার্সেল রোল হল যখন প্রাইস কোন একটি রেসিসটেন্স লেভেল কে তিনবার হিট করে তখন সেটি একটি সাকসেসফুল ব্রেকআউট দেয় l এটির পিছনে যুক্তি হল প্রথম রেজিস্ট্যান্স লাইনে যার 1000 শেয়ার আছে সে 500 বিক্রি করে দিচ্ছে দ্বিতীয়বার রেজিস্ট্যান্স লাইনে তার বাকি 300 বিক্রি করে দেয় তৃতীয়বার তার হাতে বিক্রি করার জন্য  শেয়ার থাকেনা ট্রাইঅ্যাঙ্গেল  প্যাটার্নের ব্রেকআউট এটাই লজিক

রেজিস্টেন্স লেভেলে সময় অতিবাহিত হওয়া এটার মানে কি

যদি রেসিসটেন্স লেভেল স্ট্রং হয় তাহলে প্রাইস রেজিস্ট্যান্স থেকে ফিরে আসবে আবার যদি স্ট্রং বায়ার হয় তাহলে প্রাইস ব্রেকআউট দিয়ে উপরে চলে যাবে এখানে অল্প সময় ভিতরে চলে যাবে কোন সময় অতিবাহিত করবে না এই ব্রেকআপের সময় ক্যান্ডেল বড় বড় হবে

প্রাইস এন্ড রেজিস্টেন্স লেভেলে গিয়ে যদি আশেপাশে বেশি সময় নিয়ে ঘুরে তাহলে প্রাইস কোন দিকে যায় সেদিকে দেখতে হবে কারণ তখন দুইটা ঘটনা ঘটতে পারে হয় নিচে আসবে আর না হলে ব্রেকআউট দিয়ে উপরে চলে যাবে  সময় অবজার্ভ করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ সময় টাইম ভলিয়ম এবং প্রাইস লোকেশন 3 জিনিস খুব সূক্ষ্মভাবে দেখতে হবে

যদি লো ভলিয়মে এবং দীর্ঘ সময় নিয়ে প্রাইস যদি রেজিস্ট্যান্স এর কাছে ঘুরাঘুরি করে তাহলে ব্রেকআউট দেওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি বা প্রবল এর মানে হল প্রাইস এলেবেলে একুমুলেট হচ্ছে যেকোনো সময় প্রাইস উপরে চলে যাবে

রেজিস্টেন্স লেভেলে কি প্রাইস অ্যাকশন হতে পারে ব্রেকআউট দেবার জন্য

প্রাইস রেজিস্টেন্স হালকা রিট্রেসমেন্ট হয়েছে কিন্তু ওয়েবের ফিফটি 5 শতাংশের বেশি হতে পারবে না রিপ্লেসমেন্ট ফিফটি পার্সেন্ট এর উপরে থাকতে হবে টাইট রেঞ্জের ভিতরে প্রাইস থাকতে  হবে ছোট ছোট ক্যান্ডেল এবং ভলিয়ম খুবই কম হবে এটিকে একটি অবজারভেশন প্যাটার্ন বলে ট্রাইঅ্যাঙ্গেল এবং  ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন এটার সবচেয়ে বড় উদাহরণ

সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স এর কাছে ভলিউম আমাকে কিভাবে এনালাইসিস করব:

প্রাইস রেজিস্ট্যান্স লেভেলের দিকে যাচ্ছে মানে প্রাইস বাড়তেছে এবং ভলিয়ম কমে যাচ্ছে এটা মানে হচ্ছে ডাইভারজেন্স। ডাইভারজেন্স হলে ব্রেকআউট দেওয়ার চান্স কম। রেজিস্টেন্স লাইন বা রেজিস্ট্যান্স এর উপরে সেলার সব সময় বসে থাকে ওই সেলার কে ব্রেকআউট দিয়ে যেতে হলে বায়ারকে অবশ্যই শক্তিশালী হতে হবে। তাহলে বায়ারের স্ট্রেন্থ কোথায় দেখতে পাবো অবশ্যই ভলিয়মে এর মানে বায়ার দুর্বল সেলার অপেক্ষা এই পরিস্থিতিতে ব্রেকআউট হবার প্রশ্নই আসে না

রেজিস্টেন্স লেভেলে প্রাইস ভলিউম বাড়তেছে এটি হলে ব্রেকআউট হবার সম্ভাবনা প্রবল

ব্রেকআউট দেবার জন্য ভলিয়ামের একটি সিম্পল ফান্ডামেন্টাল হল আগের রেজিস্টেন্স লেভেলের ভলিয়ম এরচেয়ে বর্তমান ব্রেকআউট লেভেলের ভলিয়ম তার সমান বা বেশি হতে হবে

রেসিসটেন্স লেভেল  হঠাৎ গ্রীন ভলিউম বেশি হওয়া মানে সেলার একটিভ হয়ে গেছে প্রাইস নিচে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি

 সাপোর্ট লেভেলে হঠাৎ রেড ভলিউম অনেক বেশি চলে আসে তার মানে হল বায়ার একটিভ হয়ে গেছে প্রাইস উপরে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি

প্রাইস বাড়তেছে এবং গ্রেজুয়ালি ভলিয়ম বাড়তেছে এটা হলে বুঝতে হবে যে ইউর ব্রেকআউট হবে

ব্রেকআউট এর পজিশন কোথায় নিতে হবে

ব্রেকআউট এর তিন জায়গায় এন্ট্রি  নিতে হয়

 যদি সব কন্ডিশন মিলে যায় তাহলে ব্রেকআপ হবার আগে এন্ট্রি নিয়ে নিন

যদি কন্ডিশন ঠিক মনে না হয় তাহলে ব্রেকআউট হবার পরে  রিটেস্ট হয়ে সাপোর্ট লেভেল আসলে এন্ট্রি নিতে হবে

ব্রেকআউট টেস্ট না দিলে ব্রেকআউট এর উপর ব্রেকআউট এন্ট্রি নিতে হবে

জেনুইন ব্রেকআউট এবং ফলস ব্রেকআউট এর পার্থক্য

প্রাইসের মুভমেন্টের স্ট্রেন্থবায়ারের স্ট্রেন্থ যদি সেলারের স্ট্রেন্থ অপেক্ষা দুর্বল হয় তাহলে ব্রেক আউট হওয়ার সম্ভাবনা কম  আপ ট্রেন  যাওয়ার সময় সেলারের শক্তির থেকে বায়ারের শক্তি বেশি হতে হবে

 

প্রাইস কত সময় নিয়ে মভ করে কত সময় নিয়ে প্রাইস সাপোর্ট এবং রেসিসটেন্স আছে লোটাইম হাই টাইম

 

ব্রেকআউট ক্যানডেলটি কি

ফ্ল্যাগ,

পিনাট

ট্রায়াঙ্গেল

হ্যামার

পিনবার

ফ্ল্যাট প্যাটার্ন  ফর্মেশন হলে প্যাটার্ন ব্রেকআউট এর উপরে পিনবার অথবা এঙ্গুলফিং ক্যান্ডেলস্টিক ক্লোজ হলে সে ক্যান্ডেল বা তার উপরের ক্যান্ডেল এন্টি দিতে হবে

ব্রেকআউট ক্যান্ডেল স্ট্রং হতে হবে ওই ক্যান্ডেল কোন প্রকার রিজেকশন থাকতে পারবে না বাড়ি থাকতে পারবে না বা কোন সাইডে থাকতে পারবে না

 

ব্রেকআউট কনফার্মেশন

ব্রেকআউট কনফার্ম হওয়ার জন্য প্রাইস উপরের দিকে যাওয়া জরুরী প্রাইস একশন ফলো থ্রু হতে হবে আপ হতে হবে কোনরকম রিজেকশন দিয়ে নিচে নামতে পারবে না রেজিস্ট্যান্স লাইন থেকে যদি নিচে নেমে যায় তাহলে ব্রেকআউট সাকসেসফুল হবে না

 

ব্রেকআউট টেস্ট কেমন হতে হবে ক্রয় করার জন্য

ব্রেকআউট টেস্টে তিন ধরনের বাই হয়ে থাকে ব্রেকআউট টেস্ট  লেভেল সাপোর্ট লেভেল হিসেবে কাজ করে ব্রেকআউট টেস্ট করার সময় ভোলিয়াম লো হতে হবে

ব্রেকআউট টেস্টে প্রাইস কখনো টেস্ট লেভেল এর নিচে ক্লোজ হতে পারবে না নিচে আসলে তা আর সকল ব্রেকআউট হিসেবে বিবেচনা করা হবে না

ব্রেকআউট এর সময় ওই স্টকের সেক্টর কি মুভি আছে কিনা সেটা বিশেষভাবে বিবেচনা করতে হবে সেক্টর যদি ডাউন থাকে তাহলে ব্রেকআউট হওয়ার সম্ভাবনা কম

 

সুইং ট্রেডিংয়ের হাই প্রোবাবিলিটি উইনিং রেশিও স্ট্রেটেজি :

সুইং ট্রেডিংয়ের ফান্ডামেন্টাল রুলস :  রুলস গুলি স্ট্রং ভাবে ফলো করতে হবে সুইং ট্রেডিংয়ের জন্য অবশ্যেই ইনডেক্স আপট্রেন্ডে থাকতে হবে স্টক হাইয়ার হাই করে উপট্রেন্ডে থাকতে হবে যে স্টক ২০ সিম্পল মুভিং এভারেজের নিচে সেটি নেয়া যাবে না।  কোয়ালিটি শেয়ার হতে হবে জাঙ্ক না  স্টকটিতে ভলিউম থাকতে হবে .  উইকলি টাইম ফ্রেমে বর্তমান দাম ২০ ডাব্লিউ এম   এর উপর হতে হবে বর্তমান প্রাইস ৫২ উইক এর কাছে বা অল টাইম হাই হতে হবে। 

ফিল্টার কিভাবে করতে হবেসিম্পল মুভিং এভারেজ এবং ডাব্লিউ এম এ। 

কোন টাইম ফ্রেমে ব্যবহার করতে হবেডেইলি টাইম ফ্রেম 

ট্রেডিংয়ের পিছনে লজিক কি :

 

কোথায় এন্টি নিতে হবে : এন্ট্রি কন্ডিশন বা এন্ট্রি দেবার শর্ত সমুহঃ ফান্ডামেন্টাল রুল হল শুধু মাত্র ব্রেকআউট এন্ট্রি। টাইম ফ্রেম হতে হবে ডেইলি।  কারেকশন হবার পরে কি প্যাটার্ন হচ্ছে তার উপর নির্ভর করে ট্রেড করতে হবে।

 

প্রাইস অ্যাকশন কি রকম হতে হবেঅন্ধ ভাবে কিছু নেয়া যাবে না। কিছু প্যাটার্ন দেখে নিতে হবে যেমন : কাপ এন্ড হ্যান্ডেল প্যাটার্ন  ফ্ল্যাগ প্যাটার্ন  ট্রায়াঙ্গল প্যাটার্ন .  ফ্লাট বেইজ সাইডওয়াজ ব্রেকআউট।   প্রকার প্যাটার্ন ব্রেকআউট দেখে এন্ট্রি নিতে হবে।  প্যাটার্ন গুলিতে একুমুলেশন হয়।


 পুলব্যাক না রিভার্সাল কিভাবে বুঝব : 

১. ট্রেন্ড স্ট্রং না উইক সেটা বের করা। 

২. প্রাইস রিট্রেস করার আগে কেমন সময় নিচ্ছে। 

৩. রিট্রেসমেন্ট করার সময় ক্যান্ডেল সাইজ কেমন।

৪. রিট্রেসমেন্টের সময় ভলিউম কেমন। 

৫. প্রাইস এর  লোকেশন কোথায় তা জানা  

৬. রিলেটিভ ইনডেক্স 


১. ট্রেন্ড স্ট্রং না উইক সেটা বের করা : 

প্রথমে ট্রেন্ড ইডেন্টিফাই করতে হবে ট্রেন্ড স্ট্রং না উইক। সব সময় স্ট্রং ট্রেন্ডের সাথে থাকতে হবে। পুলব্যাক শুরুর আগে ট্রেন্ড কেমন ছিল ট্রেন্ড স্ট্রং না উইক।  

ট্রেন্ড স্ট্রং হলে রিভার্সেল হবে না। পুলব্যাক বা ডিপ পুলব্যাক হতে পারে।  ট্রেন্ড উইক হলে রিভার্সেল হবে পুলব্যাক হবে না।  ট্রেন্ড স্ট্রং হলে পুলব্যাক আর উইক হলে রিভার্সেল।  সাপোর্টে উইক ট্রেন্ড হলে প্রাইস রিভার্সেল হয়ে উপরের দিকে যাবে। রেজিস্ট্যান্স লেভেলে উইক ট্রেন্ড হলে প্রাইস রিভার্সেল হয়ে নিচের দিকে যাবে। প্রাইস যখন ক্লাইম্যাক্স মুভ দিবে তখন আমরা বুজতে পারব যে রিভার্সেল হবে বা রেঞ্জে যাবে। প্রাইস ডিপ পুলব্যাক ও হতে পারে। রিসেন্ট প্রাইস এর বড় মোমেন্টাম দেখা যাবে না। ৯০ ডিগ্রি এঙ্গেলে যখন প্রাইস মুভি দেয় তখন বুঝে নিতে হবে এটি ক্লাইম্যাক্স মুভ। ক্লাইম্যাক্স মুভের পরে প্রাইস রিভার্সেল হয় বা রেঞ্জে চলে যায়।  

২. প্রাইস রিট্রেস করার আগে কেমন সময় নিচ্ছে 

প্রাইস রিট্রেস করার জন্য সময় কি বেশি নিচ্ছে না কম নিচ্ছে।  প্রাইস কমার আগে বা ডাউন হবার আগে কয়টা ক্যান্ডল নিয়ে রেঞ্জ হয়েছে। বেশি ক্যান্ডল নিয়ে রেঞ্জ হয়ে যদি প্রাইস রেঞ্জ ব্র্যাকডাউন হয়ে নিচে নেমে যায় তা হলে বুজতে হবে রিভার্সেল হবে বা ডিপ কারেকশন এ যাবে।  

 সাপোর্ট ভেঙ্গে প্রাইস সময় নিচ্ছে কিন্তু প্রাইস আর নিচে নামছে না।  এর মানে হচ্ছে  প্রাইস রিভার্সেল হবে।  ডাউন  থেকে প্রাইস আপের দিকে যাবে।  প্রাইস দীর্ঘ্য সময় নিয়ে উপরে বা নিচে রিট্রেস হলে বুজতে হবে রিভার্সেল বা ডিপ পুল ব্যাক। 

রিভার্সেল হবে বা ডিপ কারেকশন = উইক ট্রেন্ড + লং রেঞ্জ বা ফ্লাট পুলব্যাক + রেঞ্জ ব্র্যাকডাউন হবে বড় ক্যান্ডল হয়ে সাথে থাকবে বড় ভলিউম। 

 রিভার্সেল = উইক ট্রেন্ড + লং টাইম রিট্রেসমেন্ট 

৩. রিট্রেসমেন্ট করার সময় ক্যান্ডেল সাইজ কেমন:  

প্রাইস উপরে যাবার পরে যেখান থেকে রিট্রেস হওয়া শুরু হয়েছে।  সে পয়েন্ট থেকে কেন্ডেলের সাইজ কি রকম বড় , মাঝারি নাকি ছোট।  যদি রেঞ্জের পর রেঞ্জ ব্রেকআউট হবার সময় কেন্ডেল বড় বা ওয়াইড রেঞ্জের হয়  যেমন হ্যাঙ্গিং ম্যান বা ইনভার্টেড হেমার তা হলে বুজতে হবে রিভার্সেল বা ডিপ পুলব্যাক। 

এগ্রেসিভ সেলিং ও এক ধরণের রিভার্সেল।  হঠাৎ নিচে বড় কেন্ডেল আসলে বুজতে হবে সাপোর্ট তৈরী হচ্ছে। প্রাইস রিটেস্ট করার জন্য বড় কেন্ডেলের লো লেভেলে আসবে।  তারপর রিভার্সেল হয়ে উপরে যাবে। নিচে বড় কেন্ডেল মানে হল সাপোর্টিং ক্যান্ডল।   


৪. রিট্রেসমেন্টের সময় ভলিউম কেমন 

প্রাইস যখন  রিট্রেস করছে তখন প্রাইস কি হাই ভলিউম নামতেছে না লো ভলিউমে নামতেছে।  হাই ভলিউমে উপরে রেড কেন্ডেল হলে রেজিস্ট্যান্স ফর্মেশন  হয় , সে ক্ষেত্রে প্রাইস রিভার্সেল হয়ে ডাউনে আসবে।  হাই ভলিউমে নিচে  গ্রীন  কেন্ডেল হলে সাপোর্ট  ফর্মেশন  হয় , সে ক্ষেত্রে প্রাইস রিভার্সেল হয়ে আপে যাবে।  ডাউনট্রেন্ডের সময় রেড কেন্ডেল কে স্টাডি করতে হয়।  

 রেড কেন্ডেলের উপরে প্রাইস ক্লোজ দিয়েছে নাকি দেয় নাই।  ডাউনট্রেন্ডে হাই ভলিউম হয়েছে কিন্তু প্রাইস আগের দিনের রেড কেন্ডেলের উপর ক্লোজ  দেয়  নাই।   এর মানে হচ্ছে সাপোর্ট কেন্ডেল হয় নাই।  নিচে হয় ভলিউমে গ্রীন কেন্ডেল এর মানে হচ্ছে স্মার্ট মানি বাই করছে।  প্রাইস রিভার্সেল হবে।  

ভলিউম সিক্রেট : যেখানে হাই ভলিউমে স্পাইক আসবে সেখান থেকে প্রাইস যে দিকে ব্রেকআউট দিবে পরবর্তীতে প্রাইস সে দিকে মুভ করবে।  আপে ব্রেকআউট হলে আপের দিকে যাবে। ডাউনে ব্রেকআউট হলে নিচের  দিকে যাবে। ডাউন সাইডে ভলিউম স্পাইক আসলে সাপোর্ট ফরমেশন।  আপ সাইডে ভলিউম স্পাইক আসলে রেজিস্ট্যান্স ফরমেশন। 

রিভার্সেল এর ফ্যাক্টর সমূহ : 

১. ট্রেন্ড উইক ২. হাই ভলিউম ৩. সময় নিবে বা রেঞ্জ হবে ৪. বড় কেন্ডেলে ব্রেকআউট হবে।  

৫. প্রাইস এর  লোকেশন জানা 

রিভার্সেল ওর রিট্রেস ট্রেড করার জন্য লোকেশন জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  যদি প্রাইস সাপোর্ট বা রেজিস্ট্যান্সের কাছাকাছি রিভার্সেল এর সব সাইন দেখা  যায় যেমন ১. ট্রেন্ড উইক ২. হাই ভলিউম ৩. সময় নিবে বা রেঞ্জ হবে ৪. বড় কেন্ডেলে ব্রেকআউট হবে। তাহলে বুজে নিতে হবে প্রাইস রিভার্সেল হবে।   আমাদেরকে কোন কেন্ডেল রিভার্সেল আর কোন কেন্ডেল কন্টিনিউয়াস তা জানতে হবে।  

৬. রিলেটিভ ইনডেক্স 

যদি ইনডেক্স ডাউনে যায় আর স্টক বুলিশ রিভার্সেল হয় তা হলে ওই রিভার্সেলে এন্ট্রি নেয়া যাবে না।  ডাউন ইনডেক্সে বিয়ারিশ রিভার্সাল কাজ করে বেশি।  বুলিশ রিভার্সাল কাজ করে কম।  স্টকের ট্রেন্ড ইনডেক্স এর সাথে চলতে হবে।    

 

কেন আমাদেরকে একটি প্যাটার্নের জন্য অপেক্ষা করতে হবেপ্রাইস যখন স্ট্রং আপমুভে  যায় তখন ওভারবট হয়ে যায়। প্রাইস কে  তখন কারেকশন  হতে দিতে হবে।

 

কারেকশন হলে কি : সুবিধা হলো স্টপ লস ক্লিয়ার ভাবে বুঝা যাবে। সাপোর্ট লেভেল বুজা যাবে।

 

কখন এন্ট্রি নিব না : প্রাইস যখন মোমেন্টামে তখন এন্ট্রি কোন ভাবেই নেয়া যাবে না। 

 হোল্ড করবো কত দিন : হোল্ড করবো যত দিন মোমেন্টাম থাকবে।

কোথায় স্টপ লস  নিতে হবেপ্যাটার্নের নিচের ক্যান্ডলে 


 পুলব্যাক দুই প্রকার :  ১. টাইম কারেকশন: ২. প্রাইস কারেকশন :

১. টাইম কারেকশন: স্ট্রং আপট্রেন্ড এর মানে হচ্ছে টাইম কারেকশন। টাইম কারেকশন প্রাইস উপরের দিকে যাবার সম্বাবনা বেশি।  ২. প্রাইস কারেকশন : ট্রেন্ড স্ট্রং না হলে প্রাইস কারেকশন হয়।  প্রাইস কারেকশন হলে ট্রেন্ড দুর্বল হয়ে যায়।  প্রাইস ওভারবট পর্যায়ে চলে গেলে প্রাইস কারেকশন হয়।  

আপট্রেন্ড: হাইয়ার হাই এর মানে হচ্ছে আপট্রেন্ড।  আপট্রেন্ড ৪ প্রকার ১. স্ট্রং আপট্রেন্ড ২. হেলদি আপট্রেন্ড ৩. উইক আপট্রেন্ড  ৪. রেঞ্জ আপট্রেন্ড। 

১. স্ট্রং আপট্রেন্ড: স্ট্রং আপট্রেন্ড এর মানে হচ্ছে টাইম কারেকশন। একে ফ্লাট পুলব্যাক ও বলা হয়। ফ্লাট পুলব্যাক মানে হচ্ছে প্রাইস রেঞ্জ হবে বা কনসোলিড করবে নেরো ক্যান্ডলে। ক্যান্ডল টাইপ ডোজি , ছোট ছোট স্পিনিং টপ। ফ্লাট পুলব্যাক   স্ট্রং আপট্রেন্ড এ হয়।  স্ট্রং আপট্রেন্ড এ প্রাইস বাড়ার নিয়ম হচ্ছে আপ -ফ্লাট পুলব্যাক- ব্রেকআউট -আপ। ফ্লাট পুলব্যাক এ ব্রেকআউট হলে তারপর এন্টি দিতে হয়।  



প্রাইস কারেকশন ৩ প্রকার  : ট্রেন্ড স্ট্রং না হলে প্রাইস কারেকশন হয়।  

১. হেলদি আপট্রেন্ড ২. উইক আপট্রেন্ড  ৩. রেঞ্জ আপট্রেন্ড 

১. হেলদি আপট্রেন্ড: হেলদি আপট্রেন্ড মানে হচ্ছে প্রাইস উপরে যাচ্ছে।  হাইকে ব্রেকআউট দিবে। আবার যখন প্রাইস কমে বা রিট্রেস হয় তখন আগের হাইয়ার হাই  সাপোর্ট পর্যন্ত প্রাইস নেমে আসে। এবং আগের হাইয়ার হাই  সাপোর্ট  লেভেল থেকে রিজেকশান নিয়ে প্রাইস উপর চলে যাবে। প্রাইস আগের হাইয়ের নিচে ক্লোজ হবে না বা দিবে না। এ ধরনের ট্রেন্ডকে হেলদি আপট্রেন্ড বলা হয়।  আগের রেজিস্ট্যান্স এখন সাপোর্ট হিসাবে কাজ করবে। এ ধরনের পুলব্যাক এ সাপোর্ট লেভেলে রিজেকশন ক্যান্ডলে এ এন্টি নিতে হয়। অন্য কনো কনফারমেশন এর আর  প্রয়োজন নাই।  কারণ এখানে প্রাইস অ্যাকশন রিজেকশন ক্যান্ডল এবং সাপোর্ট লেভেল দুটিই এন্টি পয়েন্ট। হেলদি আপট্রেন্ড এ প্রাইস বাড়ার নিয়ম হচ্ছে রেলি -বেজ -রেলি। বেজ এর মানে হল সাপোর্ট লেভেল বা জোন। 

২. উইক আপট্রেন্ড বা ডিপ রিট্রেসমেন্ট : 

প্রাইস আপট্রেন্ডে যাচ্ছে যখন প্রাইস নিচে নামছে তখন হাইয়ার হাই  সাপোর্ট ভেঙ্গে কিছু নিচে নেমে যায় তখন প্রাইস এর নিচে নামাকে ডিপ রিট্রেসমেন্ট বলে। এর মানে হচ্ছে এ ট্রেন্ড হেলদি ট্রেন্ড থেকে উইক। এ ধরনের  রিট্রেসমেন্ট এ প্রাইস কে হাইয়ার লো পর্যন্ত আসার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।  প্রাইস যখন হাইয়ার লো পয়েন্টে চলে আসবে এবং নিচে ডাবল বটম হবে তখন হাইয়ার লো পয়েন্টে এন্ট্রি দিতে হবে। ডিপ রিট্রেসমেন্ট এ প্রথম বটমে এন্ট্রি দেয়া উচিত  না। রিটেস্ট এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে এবং ডাব্লিও প্যাটার্ণ বা ডাবল বটম হলে কনফার্ম এন্ট্রি দিতে হবে।  উইক আপট্রেন্ড এ এন্ট্রি নেবার জন্য প্রাইস একশনের সেকেন্ড কনফার্মেশন এর  দরকার হয় এ জন্য ডাবল বটম এ এন্ট্রি নিতে হয়। 

উইক আপট্রেন্ড: প্রাইস ব্রেকআউট হয়ে নিচে নেমে আসে এ ধরণের ট্রেন্ড কে উইক আপট্রেন্ড বলে। বিয়ারিশ প্রেসার জোন এক ধরণের উইক ট্রেন্ড। বিয়ারিশ প্রেসার জোনে ফরমেশন মানে হল উপর থেকে প্রাইস রিজেকশন। বিয়ারিশ প্রেসার জোনে ফরমেশন মানে হল উপর থেকে প্রাইস রিজেকশন হওয়া বা উপর থেকে সেল প্রেসার ক্যান্ডল তৈরী হওয়া।   


৩. রেঞ্জ : প্রাইস উপরে চলে যায় আবার নিচে চলে আসে একে রেঞ্জ বলে। ছোট রেঞ্জ এ ট্রেড এভোয়েড করতে হবে। বড় রেঞ্জ হলে বাই লো সেল হাই। 


কোন ধরনের পুলব্যাক কে এভয়েড করতে হবে :

১. উইক আপট্রেন্ড এ প্রথম বটমে এন্ট্রি না নেয়া। 

২. উইক আপট্রেন্ড এ ডাবল বটমে ভলিউমের কনফার্মেশন ছাড়া এন্ট্রি না নেয়া। 

৩. উইক আপট্রেন্ড কে এভোয়েড করা উচিত।  কারণ এ ধরণের ট্রেন্ড সামনে গিয়ে ট্রেন্ড চেঞ্জ হয়ে যায়।  

৪.  উইক ট্রেন্ডে এন্ট্রি নেয়া রিস্ক। 

৫. ছোট রেঞ্জ এ ট্রেড এভোয়েড করতে হবে। 


ট্রেন্ডের ৩টি নিয়ম বা রুল :

১. যে ট্রেন্ড আছে তা কন্টিনিউ করবে। 

প্রাইস যখন আপ বা ডাউনে যায় তখন সাপোর্ট বা রেজিস্ট্যান্স পর্যন্ত সেটি যেতে থাকে। আপট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে নেক্সট রেসিস্টেন্স পর্যন্ত হাইয়ার হাই    -হাইয়ার লো তৈরী করে। ডাউনট্রেন্ড কন্টিনিউ করবে নেক্সট সাপোর্ট পর্যন্ত লোয়ার হাই -লোয়ার লো তৈরী করে। সাপোর্টে বায়ার স্ট্রেংথ এবং উইকনেস চেক করতে হবে এটি ব্রেকআউট দিবে নাকি রিভার্সেল (ডাবল বটম)। 

২. প্রাইস রেঞ্জে থাকলে সেটি কন্টিনিউ করবে।  

প্রাইস যখন সাইড ওয়েজে থাকবে সে ভাবে চলতে থাকবে। এর মধ্যে যতগুলি ব্রেকআউট দিবে সে গুলি সব ফলস ব্রেকআউট দিবে। প্রাইস সাপোর্ট থেকে মুভ করে রেজিস্ট্যান্স এ আসবে রেজিস্ট্যান্স এ ব্রেকআউট ফেল হয়ে সাপোর্ট  এ  চলে আসবে। এ ভাবে সাপোর্ট -রেজিস্ট্যান্স এ প্রাইস গুরতে থাকবে। যতক্ষন পর্যন্ত না রেজিস্ট্যান্স এ বায়ারদের স্ট্রেংথ না আসবে ততক্ষন পর্যন্ত ব্রেকআউট হবে না।  রেঞ্জের একটি রুলস হল ৮০% টাইম প্রাইস ফলস ব্রেকআউট দিবে।  একে ৮০-২০ রুলস হবে। প্রাইস যদি সাইডওয়েজে থাকে  ৮০% টাইম সাইডওয়েজে এ থাকবে।  রেঞ্জে বাই লো সেল হাই। রেজিস্ট্যান্স এ ফলস ব্রেকআউট হলে সেল।  সাপোর্ট থেকে প্রাইস ডাবল বটম প্যাটার্ন করে রিভার্স হলে বাই।   



৩. সাপোর্ট আর রেজিস্ট্যান্স এ যদি স্ট্রেংথ শো করে তাহলে আমরা বুঝব প্রাইস ব্রেকআউট হবে।  সাপোর্ট -রেজিস্ট্যান্স এর কাছে যদি বায়ার-সেলার স্ট্রেংথ শো করে তাহলে বুজব ব্রেকআউট হবে। ফলস ব্রেকআউট: রেজিস্ট্যান্স লেভেলে লোয়ার লো -লোয়ার হাই -লোয়ার লো -লোয়ার হাই  হলে বুজতে হবে ব্রেকআউট সফল হবে না। সফল ব্রেকআউট: রেজিস্ট্যান্স লেভেলে হাইয়ার হাই -হাইয়ার লো তৈরী করে। রেসিস্টেন্স টেস্ট করবে প্রাইস নিচে আসবে কিন্তু আগের হাইয়ার লো কে ক্রস করে প্রাইস নিচে নামবে না।   
















No comments:

Post a Comment